ঢাকা ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
এরা কোথায় যারা ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে সংবাদ মাদ্যম ও সাংবাদিক পেশা ধারন করে দুনীতি করেছে এবং  দেশকে ধ্বংস করেছে প্রবীণ সম্পাদকের অজান্তেই মামলা ও ওয়ারেন্ট: সাংবাদিক মহলে তীব্র প্রতিবাদ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গাজীপুরের কাশিমপুর ফুটবল খেলারমাঠে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে টিভিতে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে মোংলায় সংবাদ সম্মেলন জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে মোদিকে আমন্ত্রণ পাঠায়নি কানাডা নিজের গুম নিয়ে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে অভিযোগ দিলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ টাঙ্গাইলের মহাসড়কে ঝরলো বাবা ও দুই ছেলের প্রাণ স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর আপেল মাহমুদকে প্রমাণ দিতে হলো তিনি মুক্তিযোদ্ধা নাসিরনগরে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন বিরলে কমিউনিটি ক্লিনিকের সি,এইচ,সি,পি (CHCP) রাজনৈতিক মামলার আসামি।

প্রিয় নবির প্রিয় সুন্নাত

ইসলামের জীবন
  • আপডেট টাইম : ০৫:৫৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪
  • / ১০৫ ১৫০.০০০ বার পাঠক

প্রবেশের আগে

শৌচাগারে যাওয়ার জন্য ঢিলা-টিস্যু এবং পানি উভয়টিই নিয়ে যাওয়া সুন্নাত। মুস্তাহাব হলো তিনটি ঢিলা-টিস্যু নেওয়া। (বুখারি : হাদিস-১৫০)।

জুতা স্যান্ডেল পায়ে রাখা। (সুনানে কুবরা, বায়হাকি রহ. : হাদিস-৪৫৬)। বাথরুমে প্রবেশের আগে দোয়া পড়া (বুখারি : হাদিস-১৪২)। কোনো স্থানে বাথরুম না থাকলে এমন স্থানে চলে যাওয়া, যেখানে কারও দৃষ্টি না পড়ে। (সূরা নূর : আয়াত ৩০)। পেশাবের জন্য এমন স্থানে যাওয়া, যে স্থানের মাটি নরম। যাতে পেশাবের ছিটা শরীরে এসে না পড়ে। (আবু দাউদ : হাদিস-৩)। বাম পা দিয়ে প্রবেশ করা। (আবু দাউদ : হাদিস-৩২)। সম্মানিত কোনো বস্তু নিয়ে বাথরুমে না যাওয়া। যেমন আংটি অথবা অন্য কোনো জিনিসের ওপর যদি কুরআনের আয়াত অথবা নবি কারিম (সা.)-এর নাম কিংবা সম্মানিত কিছু লেখা থাকে এবং তা দেখা যায়, তাহলে তা নিয়ে বাথরুমে প্রবেশ না করা। তবে কুরআনের আয়াত বা নবি কারিম (সা.)-এর নাম লিখিত তাবিজ যদি মোম বা কাপড় দিয়ে আটকানো থাকে, তাহলে তা নিয়ে প্রবেশ করাতে কোনো অসুবিধা নেই। (তিরমিজি : হাদিস-১৭৪৬)।

প্রবেশের পর

সতর খোলার সময় যথাসম্ভব নিচু হয়ে খোলা। (তিরমিজি : হাদিস-১৪)। ইস্তিঞ্জার সময় কিবলার দিকে মুখ ও পিঠ দিয়ে না বসা। (বুখারি : হাদিস-৩৯৪)। ইস্তিঞ্জার সময় অতি প্রয়োজন ছাড়া কথা না বলা। এমনকি জিকির-আসকারও না করা। (আবু দাউদ : হাদিস-১৫)। পেশাবের ছিটা থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করা। কারণ পেশাবের ছিটা থেকে বেঁচে না থাকার কারণে কবরে আজাব হয়ে থাকে। (বুখারি : হাদিস-২১৮)। ইস্তিঞ্জার সময় ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা না করা ও লজ্জাস্থান স্পর্শ না করা। (বুখারি : হাদিস-১৫৪)। বসে পেশাব-পায়খানা করা, দাঁড়িয়ে না করা। (নাসাঈ : হাদিস-২৯)। পেশাব করার পর পেশাবের ফোঁটা আসা বন্ধ হওয়ার জন্য হাঁটাহাঁটির প্রয়োজন হলে দেওয়াল ইত্যাদির আড়ালে গিয়ে হাঁটাহাঁটি করা। (ইবন মাজাহ : হাদিস-৩২৬)। ডান পা দিয়ে বের হওয়া। (আবু দাউদ : হাদিস-৩২)। বের হয়ে দোয়া পড়া (আবু দাউদ : হাদিস-৩০)।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

প্রিয় নবির প্রিয় সুন্নাত

আপডেট টাইম : ০৫:৫৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪

প্রবেশের আগে

শৌচাগারে যাওয়ার জন্য ঢিলা-টিস্যু এবং পানি উভয়টিই নিয়ে যাওয়া সুন্নাত। মুস্তাহাব হলো তিনটি ঢিলা-টিস্যু নেওয়া। (বুখারি : হাদিস-১৫০)।

জুতা স্যান্ডেল পায়ে রাখা। (সুনানে কুবরা, বায়হাকি রহ. : হাদিস-৪৫৬)। বাথরুমে প্রবেশের আগে দোয়া পড়া (বুখারি : হাদিস-১৪২)। কোনো স্থানে বাথরুম না থাকলে এমন স্থানে চলে যাওয়া, যেখানে কারও দৃষ্টি না পড়ে। (সূরা নূর : আয়াত ৩০)। পেশাবের জন্য এমন স্থানে যাওয়া, যে স্থানের মাটি নরম। যাতে পেশাবের ছিটা শরীরে এসে না পড়ে। (আবু দাউদ : হাদিস-৩)। বাম পা দিয়ে প্রবেশ করা। (আবু দাউদ : হাদিস-৩২)। সম্মানিত কোনো বস্তু নিয়ে বাথরুমে না যাওয়া। যেমন আংটি অথবা অন্য কোনো জিনিসের ওপর যদি কুরআনের আয়াত অথবা নবি কারিম (সা.)-এর নাম কিংবা সম্মানিত কিছু লেখা থাকে এবং তা দেখা যায়, তাহলে তা নিয়ে বাথরুমে প্রবেশ না করা। তবে কুরআনের আয়াত বা নবি কারিম (সা.)-এর নাম লিখিত তাবিজ যদি মোম বা কাপড় দিয়ে আটকানো থাকে, তাহলে তা নিয়ে প্রবেশ করাতে কোনো অসুবিধা নেই। (তিরমিজি : হাদিস-১৭৪৬)।

প্রবেশের পর

সতর খোলার সময় যথাসম্ভব নিচু হয়ে খোলা। (তিরমিজি : হাদিস-১৪)। ইস্তিঞ্জার সময় কিবলার দিকে মুখ ও পিঠ দিয়ে না বসা। (বুখারি : হাদিস-৩৯৪)। ইস্তিঞ্জার সময় অতি প্রয়োজন ছাড়া কথা না বলা। এমনকি জিকির-আসকারও না করা। (আবু দাউদ : হাদিস-১৫)। পেশাবের ছিটা থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করা। কারণ পেশাবের ছিটা থেকে বেঁচে না থাকার কারণে কবরে আজাব হয়ে থাকে। (বুখারি : হাদিস-২১৮)। ইস্তিঞ্জার সময় ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা না করা ও লজ্জাস্থান স্পর্শ না করা। (বুখারি : হাদিস-১৫৪)। বসে পেশাব-পায়খানা করা, দাঁড়িয়ে না করা। (নাসাঈ : হাদিস-২৯)। পেশাব করার পর পেশাবের ফোঁটা আসা বন্ধ হওয়ার জন্য হাঁটাহাঁটির প্রয়োজন হলে দেওয়াল ইত্যাদির আড়ালে গিয়ে হাঁটাহাঁটি করা। (ইবন মাজাহ : হাদিস-৩২৬)। ডান পা দিয়ে বের হওয়া। (আবু দাউদ : হাদিস-৩২)। বের হয়ে দোয়া পড়া (আবু দাউদ : হাদিস-৩০)।