ঢাকা ০৪:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার প্রতারক বাবু যেন কাশিমপুর থানার একচ্ছত্র অধিপতি ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ

পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত

মোঃ জুলফিকার আলী, পীরগঞ্জ (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি।
  • আপডেট টাইম : ১০:১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
  • / ০ ৫০০০.০ বার পাঠক

ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলা শহরের প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত শতবর্ষী পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির দায়ে বরখাস্ত হয়েছেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মফিজুল হক দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম সেচ্ছাচারীতা ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিয়োগ বানিজ্য ও পারিবারিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা সহ স্বৈরাচারীতার মাধ্যমে দূর্ণীতির স্বর্গরাজ্যে পরিনত করে গাছপালা দোকান ঘর ও অন্যান্য উৎস থেকে আয় করা অর্থ গ্রাস করে যাচ্ছেন। এছাড়াও বৈষম্যের স্বীকার ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ কে হয়রানি হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভুগিরা বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা (ভুমি) কে প্রধান করে তিন সদস্য একটি তদন্ত টিম গঠন করেন। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা প্রমানিত হওয়ায় বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার রমিজ আলম বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বড়ি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবিধানমালা ২০২৪ এর ৫৪(১) অনুচ্ছেদ মোতাবেক তদন্ত চলমান থাকায় একান্ত প্রয়োজনীয় প্রতিয়োমান হওয়ায় প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে মফিজুল হক কে সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করা হয়। অভিযোগ পত্র ও প্রাথমিক ভাবে তদন্ত বিবরণ অনুযায়ী জানা যায় বিদ্যালয়ে বৈষম্য ও দূর্ণীতির বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার আন্দোলন এবং দীর্ঘ সময়ে তার বিরুদ্ধে অনিয়ম দূর্ণীতির অভিযোগ আনায়ন করা হয়েছে। তাছাড়া গত ২১ নভেম্বর ২০২৪ইং তারিখে ওই বিদ্যালয়ের ২১ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রধান শিক্ষক মফিজুল হকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী কমিশনার (ভুমি) পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও বরাবর। অভিযোগে উল্লেখ করেন বিদ্যালয়ে ২০১০ইং সাল থেকে ২০২৪ ইং সালের জুলাই মাস পর্যন্ত অভ্যন্তরীন কোন আয়-ব্যায়ের হিসাব দেওয়া হয়নি। শিক্ষকদের ১৮ মাসের বেতন ও ৫টি বোনাস দেননি, এছাড়াও দোকান ঘরের লক্ষ-লক্ষ আয়ের টাকা ব্যাংকে জমা না করে পকেটস্থ করে আত্মসাৎ করা সহ ১২টি বিষয়ে অনিয়ম দূর্ণীতি তুলে ধরেন অভিযোগকারী সহকারী প্রধান শিক্ষক শাহাজালাল (সাজু), মেহের এলাই, জাহাঙ্গীর হারুন সহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষীকা গণ। অনুসন্ধানে জানা যায় অভিযোগটি উপজেলা নির্বাহী অফিসার গ্রহণ করে অভিযোগ পত্রের কপিতে রিসিভ প্রদান করেননি। ফলে শিক্ষকদের মধ্যে মিশ্র পতিক্রিয়া দেখা দেয়। তবে সহকারী কমিশনার (ভুমি) অভিযোগ পেয়ে তিনি অভিযোগের কপির রিসিভ প্রদান করেন বলে অভিযোগকারী শিক্ষকগণ জানান। অভিযোগের ভিত্তীতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হওয়া মফিজুল হকের নিকট জানতে চাইলে বিদ্যালয়ে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। দ্বায়িত্ব পাওয়া ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শাহাজালাল (সাজু) জানান বিদ্যালয়টিতে নিজ স্বার্থ সিদ্ধী ও খমতার খর্ব করে খেয়াল খুশি ভাবে দূর্ণীতির মধ্যদিয়ে প্রধান শিক্ষক মফিজুল হক নিয়োজিত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অভিযোগ ওঠে। এসব অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় ২৪ নভেম্বর ২০২৪ইং তারিখে প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে মফিজুল হক বরখাস্ত হয়েছেন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আরিফুল্লাহ্ জানান অভিযোগের ভিত্তীতে সরজমিনে তদন্ত করে সত্যতা ও প্রমাণ পাওয়ায় এর সঠিক রিপোর্ট দাখিল করেছি কর্তৃপক্ষের নিকট বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার রমিজ আলম এ প্রসঙ্গে বলেন আনিত অভিযোগের ভিত্তীতে তদন্ত কমিটি অনিয়োম দূর্ণীতির প্রমানাদি পেয়েছেন। তাই প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে মফিজুল হক কে সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, মফিজুল হক প্রধান শিক্ষক পদে ২০১০ সালে ওই বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। পরবর্তী সময়ে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি, সাবেক এমপি ইমদাদুল হকের মদদপুষ্টে তার ছত্রছায়ায় প্রধান শিক্ষক ক্ষমতার খর্ব করে দূর্ণীতির মহোউৎসবে মেতে ওঠেন। পৌর শহরের জগথা মহল্লার শান্তিবাগে ৫তলা ভবন, গ্রামের ভাকুড়া কলবস্তী এলাকায় বিল্ডিং বাড়ী নির্মান সহ অনেক জমিও ক্রয় করেছেন প্রধান শিক্ষক মফিজুল হক। গোপনে পার্টনারের সাথে ব্যবসা করে কয়েক কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন তিনি। এদিকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার ৫ই আগষ্ট পতনের পর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রমিজ আলম বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির দ্বায়িত্ব ভার গ্রহণ করেন। এরপর থেকে ছাত্র-জনতা ওই প্রধান শিক্ষকের অপসারনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল মানববন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচী পালন করা সহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারক লিপি পেশ করেন । তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ হলেও কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। তাই বিদ্যালয়ের মান ফিরিয়ে আনতে প্রধান শিক্ষকের অপসারনের দাবিতে ফুসে উঠে সচেতন মহল। অবশেষে প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত হওয়ায় এলাকায় খুশির বন্যা বইছে।এলাকাবাসী জানান শুধু সাময়িক নয় মফিজুল হককে যাতে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হয় সেই পদক্ষেপ নেয়ার দাবিও জানান তারা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত

আপডেট টাইম : ১০:১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলা শহরের প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত শতবর্ষী পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির দায়ে বরখাস্ত হয়েছেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মফিজুল হক দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম সেচ্ছাচারীতা ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিয়োগ বানিজ্য ও পারিবারিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা সহ স্বৈরাচারীতার মাধ্যমে দূর্ণীতির স্বর্গরাজ্যে পরিনত করে গাছপালা দোকান ঘর ও অন্যান্য উৎস থেকে আয় করা অর্থ গ্রাস করে যাচ্ছেন। এছাড়াও বৈষম্যের স্বীকার ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ কে হয়রানি হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভুগিরা বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা (ভুমি) কে প্রধান করে তিন সদস্য একটি তদন্ত টিম গঠন করেন। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা প্রমানিত হওয়ায় বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার রমিজ আলম বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বড়ি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবিধানমালা ২০২৪ এর ৫৪(১) অনুচ্ছেদ মোতাবেক তদন্ত চলমান থাকায় একান্ত প্রয়োজনীয় প্রতিয়োমান হওয়ায় প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে মফিজুল হক কে সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করা হয়। অভিযোগ পত্র ও প্রাথমিক ভাবে তদন্ত বিবরণ অনুযায়ী জানা যায় বিদ্যালয়ে বৈষম্য ও দূর্ণীতির বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার আন্দোলন এবং দীর্ঘ সময়ে তার বিরুদ্ধে অনিয়ম দূর্ণীতির অভিযোগ আনায়ন করা হয়েছে। তাছাড়া গত ২১ নভেম্বর ২০২৪ইং তারিখে ওই বিদ্যালয়ের ২১ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রধান শিক্ষক মফিজুল হকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী কমিশনার (ভুমি) পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও বরাবর। অভিযোগে উল্লেখ করেন বিদ্যালয়ে ২০১০ইং সাল থেকে ২০২৪ ইং সালের জুলাই মাস পর্যন্ত অভ্যন্তরীন কোন আয়-ব্যায়ের হিসাব দেওয়া হয়নি। শিক্ষকদের ১৮ মাসের বেতন ও ৫টি বোনাস দেননি, এছাড়াও দোকান ঘরের লক্ষ-লক্ষ আয়ের টাকা ব্যাংকে জমা না করে পকেটস্থ করে আত্মসাৎ করা সহ ১২টি বিষয়ে অনিয়ম দূর্ণীতি তুলে ধরেন অভিযোগকারী সহকারী প্রধান শিক্ষক শাহাজালাল (সাজু), মেহের এলাই, জাহাঙ্গীর হারুন সহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষীকা গণ। অনুসন্ধানে জানা যায় অভিযোগটি উপজেলা নির্বাহী অফিসার গ্রহণ করে অভিযোগ পত্রের কপিতে রিসিভ প্রদান করেননি। ফলে শিক্ষকদের মধ্যে মিশ্র পতিক্রিয়া দেখা দেয়। তবে সহকারী কমিশনার (ভুমি) অভিযোগ পেয়ে তিনি অভিযোগের কপির রিসিভ প্রদান করেন বলে অভিযোগকারী শিক্ষকগণ জানান। অভিযোগের ভিত্তীতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হওয়া মফিজুল হকের নিকট জানতে চাইলে বিদ্যালয়ে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। দ্বায়িত্ব পাওয়া ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শাহাজালাল (সাজু) জানান বিদ্যালয়টিতে নিজ স্বার্থ সিদ্ধী ও খমতার খর্ব করে খেয়াল খুশি ভাবে দূর্ণীতির মধ্যদিয়ে প্রধান শিক্ষক মফিজুল হক নিয়োজিত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অভিযোগ ওঠে। এসব অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় ২৪ নভেম্বর ২০২৪ইং তারিখে প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে মফিজুল হক বরখাস্ত হয়েছেন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আরিফুল্লাহ্ জানান অভিযোগের ভিত্তীতে সরজমিনে তদন্ত করে সত্যতা ও প্রমাণ পাওয়ায় এর সঠিক রিপোর্ট দাখিল করেছি কর্তৃপক্ষের নিকট বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার রমিজ আলম এ প্রসঙ্গে বলেন আনিত অভিযোগের ভিত্তীতে তদন্ত কমিটি অনিয়োম দূর্ণীতির প্রমানাদি পেয়েছেন। তাই প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে মফিজুল হক কে সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, মফিজুল হক প্রধান শিক্ষক পদে ২০১০ সালে ওই বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। পরবর্তী সময়ে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি, সাবেক এমপি ইমদাদুল হকের মদদপুষ্টে তার ছত্রছায়ায় প্রধান শিক্ষক ক্ষমতার খর্ব করে দূর্ণীতির মহোউৎসবে মেতে ওঠেন। পৌর শহরের জগথা মহল্লার শান্তিবাগে ৫তলা ভবন, গ্রামের ভাকুড়া কলবস্তী এলাকায় বিল্ডিং বাড়ী নির্মান সহ অনেক জমিও ক্রয় করেছেন প্রধান শিক্ষক মফিজুল হক। গোপনে পার্টনারের সাথে ব্যবসা করে কয়েক কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন তিনি। এদিকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার ৫ই আগষ্ট পতনের পর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রমিজ আলম বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির দ্বায়িত্ব ভার গ্রহণ করেন। এরপর থেকে ছাত্র-জনতা ওই প্রধান শিক্ষকের অপসারনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল মানববন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচী পালন করা সহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারক লিপি পেশ করেন । তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ হলেও কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। তাই বিদ্যালয়ের মান ফিরিয়ে আনতে প্রধান শিক্ষকের অপসারনের দাবিতে ফুসে উঠে সচেতন মহল। অবশেষে প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত হওয়ায় এলাকায় খুশির বন্যা বইছে।এলাকাবাসী জানান শুধু সাময়িক নয় মফিজুল হককে যাতে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হয় সেই পদক্ষেপ নেয়ার দাবিও জানান তারা।