তাদের ভিডিও ফুটেজ ও কল রেকর্ড প্রমাণিত রয়েছে।

যারা ভুক্তভোগী তারা থানার সহিতার জন্য থানায় গেলে তাদেরকে বসিয়ে রাখে ভূমিদস্যু ও আওয়ামী লীগের দালালের তাদের কাজ থেকে মোটামুটি টাকা নিয়ে নেতৃত্বে একটি মামলা দায়ের করেন সেই মামলার আসামি এক স্কুল ছাত্র অপরদিকে ছাত্রর ছাত্রর খালা থানা সহায়তা না পেয়ে অবশেষে তাদেরকে থানার ভিতরেই আটকে,গ্রেফতার দেখিয়েছেন অপরদিকে গণমাধ্যম এই বিষয়টি জানার পর বিভিন্ন ভাবে যোগাযোগের চেষ্টা করিলে হে গণমাধ্যমের মোবাইল ফোনটি রিসিভ না করায় এবং এসআই মিজান তদন্ত ওসি সহ সকলেরই ফোন ব্যস্ততা দেখান এই বিষয়টির জানার জন্য অপরদিকে তদন্ত ওসি জানান ওসি সাহেবের সাথে কথা বলেন আমি এই বিষয়ে কিছুই জানিনা কেন ভূমি দস্যুরাই কিভাবে পায় তা অনুসন্ধান করে দেখলাম পূর্ব শত্রুতা যে ধরে।
গত ২১-১১-২০২৪ তারিখেঃ কাশেমপুর ৩ নং ওয়ার্ড বিগত দিনের ভূমি সংক্রান্তে হাবিল গং দের পৈতিক সম্পদ নিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকেন ভূমি দস্যদের থেকে তারা ন্যায়বিচার পাইনি স্থানীয় থানা থেকে এবং  তারা আদালতে একটি মামলায় রায় পাওয়ার পরও নিজের ভূমিতে যেতে পারছেন না অভিযোগ করেছেন হাবিল গং এদিকে ভূমিদস্যু মাহবুবুর রহমান গংদের প্রধান হাতিয়ার ছিল আওয়ামী লীগের এমপি মন্ত্রী স্থানীয় নেতাকর্মী তাদেরকে দিয়ে  হাতিয়ার  গায়ের জোরে এই ভূমিদস্যু আওয়ামী লীগের দালাল গায়ের জোরেই দলিল জাল করে এই ভূমি দখল করে আসছেন এখন  পাশে আগস্ট এর পরপরই তারা গাও ঢাকা দিয়েছিলেন এখন নতুন করে মোটা অংকের টাকার লেনদেন বিনিময় ও জামায়াতের বিএনপির নতুনভাবে পরিচয় দানকারী অসহায় পরিবার দের বিভিন্ন সময় সন্ত্রাস বাড়াকোরিয়া,ভূমির মালিকদেরকে আক্রমণ করে এমনি তারা প্রশাসন ও তাদের টাকার কাছে আইন সহায়তা পাচ্ছেন না অসহায় পরিবার ও সাধারণ মানুষেরা? বিগত দিনের থেকেই এই অসহায় পরিবারদের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বিভিন্ন সংবাদপত্রের সাক্ষী হয়ে আসেন। এরপরেই ভেবেছেন বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং সময়ের কন্ঠের  নিজস্ব প্রতিনিধি গোপন সূত্রেমতে জানতে পায়

এই ভূমিদস্যরা আওয়ামী লীগের দালাল অর্থ যোগান,দাতা ভূমিদস্যু এবং ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ কারি দলিল জাল করে মাহবুবুর রহমান গং তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকার চলমান রয়েছে,প্রশাসন ধরছে না তাদের এদিকে আবার নতুন ভাবে ভাবে কৌশলে হাবিলের পরিবার-পরিজনদের নামে মিথ্যা মামলা করার একের পর এক   পরিকল্পনা করছেন এবং তারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের কে অর্থের যোগান  দিয়ে অনেক ছাত্র আহত এবং ঘুম খুন হয়ে যাওয়া তাদের নামে একাধিক গাজীপুরে বিভিন্ন থানায়  মামলা থাকার পরও কাশিমপুর থানার প্রশাসন টাকার বিনিময়ে কাজ করে জাসছেন গতকাল আনুমানিক ১১ টা ৩০ মিনিটে ২১/১১/২০২৪ তারিখে,কাশেমপুর ভূমি অফিসের নায়েব প্রতিবেদন অনুযায়ী সারজমিনে থাকার কথা বলেছেন  হাবিল গংদের মামলার সরজমিনে তদন্তে যাওয়ার নোটিশ পাওয়ার পর এই ভূমিদস্য ভূমি দখলকারী বিবাদী, মাহবুবুর রহমান গং তারা দুইশত সন্ত্রাসী ভাড়া করে হাবিল গংদের উপরে আক্রমণ করে জমি দখল করার পাঁয়তারা করে বিভিন্ন সময় যাচ্ছে এর ভিতরে হাবিল গংদের উপরে হামলা করে সাতজনকে আহত করে গাজীপুর সদর মেডিকেলে ভর্তি তারা থাকা অবস্থায় এই ভূমিদস্যু আওয়ামী লীগের দালাল তারা মাহবুবুর রহমান, কৃষ্ণ গোপাল, ইদ্রিস মাওলানা নামক এক ব্যক্তিকে নিজেদের ভাড়াটিয়াসন্ত্রাস দিয়ে  ইদ্রিস মাওলানা কে জখম  করে মামলা করেছেন কাশেমপুর থানার ওসির নির্দেশে সেখানে যাওয়ার কাশিমপুর ভূমি অফিসের নায়েবের তদন্ত কে কেন্দ্র করে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীর দিয়ে আল্লাহ চালিয়ে যান এর মধ্যেই  স্থানীয় গণমাধ্যমের উপর ও আক্রমণ করেন মোবাইল ও ক্যামেরা ভেঙ্গে ফেলেন এতে কি বুঝা যায় তাদের ভিডিও ফুটেজ গণমাধ্যমের কাছে রয়েছে । কিন্তু যারা আওয়ামী লীগের অর্থোর সহযোগী দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কে নুসরাত করার চেষ্টা করেছিলেন ৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইজুদ্দিন ও তার ভাই ইদ্রিস মোল্লা এবং ইদ্রিস মাওলানা ভন্ড পীরের খানকার শ্যালক  মুকুল সহ বিভিন্ন কৌশলে।  সাধারণ জনগণ ও মানুষকে জিম্মি রাখার জন্যই প্রধান হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন স্থানীয়  প্রশাসনকে টাকার কাছে হার মেনে যায় এখানে ন্যায় বিচার পাচ্ছেন না অসহায় পরিবার এবং সাধারণ মানুষ। অনুসন্ধান চলছে বিস্তারিত দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন