ঢাকা ০৯:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাহিদসহ তিন জন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার সিলেট: ১৮-২৩ জুলাইয়ের ঘটনাপ্রবাহ রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে? সব দল নিয়ে জাতীয় ঐক্যের মাঠে নামছেন বিএনপি শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে দেশের মানুষ: নৌবাহিনী প্রধান মেট্রোরেল স্টেশনের ধ্বংসলীলা দেখে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী রুশ এমআই-২৮ সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত মস্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত কালুগা অঞ্চলে আজ বৃহস্পতিবার হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয় কে হামলা চালাবে—বিএনপির নীল নকশা আগেই প্রস্তুত ছিল: কাদের

অটিজম সচেতনতা দিবসে বই প্রকাশের ঘোষণা সায়মা ওয়াজেদের

  • আপডেট টাইম : ১০:১৯:০২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৩ এপ্রিল ২০২১
  • / ২৯১ ৫০০.০০০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

অটিজম বিশেষজ্ঞ ও সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন অধ্যাপক স্টিফেন মার্ক শোরের বই ‘বিয়ন্ড দ্য ওয়াল’-এর বাংলা অনুবাদ ‘প্রাচীর পেরিয়ে’ প্রকাশের ঘোষণা দিয়েছেন।

শুক্রবার তিনি সূচনা ফাউন্ডেশনের ফেসবুক পেজে বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে একটি ভিডিওতে এই ঘোষণা দেন।

ভিডিওতে তিনি বলেন, আজ আমরা সূচনা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে একটি নতুন বই প্রকাশ করেছি। এটি ড. স্টিফেন শোরের আত্মজীবনীর অনুবাদ।

সায়মা বলেন, আমি আশা করি, একজন অটিস্টিক ব্যক্তি হিসাবে অধ্যাপক শোর এই অবস্থানে পৌঁছেছেন তা জানতে আপনারা এই বইটি পড়বেন।

সূচনা ফাউন্ডেশন তার আত্মজীবনীটি বাংলায় অনুবাদ করেছে জানতে পেরে অধ্যাপক শোর এক ভিডিও বার্তায় বলেন, এটি আমার জন্য আনন্দ ও সম্মান। আমি অনুবাদকবৃন্দ, সায়মা হোসেন এবং বাংলাদেশে অন্যদের জন্য আমি অত্যন্ত আনন্দিত।

সায়মা ওয়াজেদ হোসেন অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার সম্পর্কিত বাংলাদেশ জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিওএইচও) মহাপরিচালকের উপদেষ্টা। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনী এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা।

অ্যামাজন.কম-এ দেওয়া বইটির সংক্ষিপ্ত বিবরণে বলা হয়, ‘বিয়ন্ড দ্য ওয়াল’ একটি আত্মজীবনীমূলক বিবরণ, যা অ্যাস্পার্জার সিন্ড্রমে আক্রান্ত একজন ব্যক্তির জীবন সম্পর্কে একটি বিরল, বিশদ ও আন্তরিক বর্ণনা তুলে ধরে।

শোর একটি তথ্যবহুল, ব্যবহারকারী-বান্ধব পাঠ সৃজন করে তার ব্যক্তিগত ও পেশাদার অভিজ্ঞতার সহজ ও খোলামেলা বিবরণ দিয়েছেন, যা অ্যাস্পার্জার সিন্ড্রমে আক্রান্তদের দুঃখ-কষ্টের ওপর নতুন করে আলোকপাত করে।

ড. স্টিফেন শোর অ্যাডেলফি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক। তার গবেষণার মূল বিষয় অটিজম আক্রান্ত মানুষের প্রয়োজনের সঙ্গে সর্বোত্তম অনুশীলনের মেলবন্ধন স্থাপন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অটিজম সচেতনতা দিবসে বই প্রকাশের ঘোষণা সায়মা ওয়াজেদের

আপডেট টাইম : ১০:১৯:০২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৩ এপ্রিল ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

অটিজম বিশেষজ্ঞ ও সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন অধ্যাপক স্টিফেন মার্ক শোরের বই ‘বিয়ন্ড দ্য ওয়াল’-এর বাংলা অনুবাদ ‘প্রাচীর পেরিয়ে’ প্রকাশের ঘোষণা দিয়েছেন।

শুক্রবার তিনি সূচনা ফাউন্ডেশনের ফেসবুক পেজে বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে একটি ভিডিওতে এই ঘোষণা দেন।

ভিডিওতে তিনি বলেন, আজ আমরা সূচনা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে একটি নতুন বই প্রকাশ করেছি। এটি ড. স্টিফেন শোরের আত্মজীবনীর অনুবাদ।

সায়মা বলেন, আমি আশা করি, একজন অটিস্টিক ব্যক্তি হিসাবে অধ্যাপক শোর এই অবস্থানে পৌঁছেছেন তা জানতে আপনারা এই বইটি পড়বেন।

সূচনা ফাউন্ডেশন তার আত্মজীবনীটি বাংলায় অনুবাদ করেছে জানতে পেরে অধ্যাপক শোর এক ভিডিও বার্তায় বলেন, এটি আমার জন্য আনন্দ ও সম্মান। আমি অনুবাদকবৃন্দ, সায়মা হোসেন এবং বাংলাদেশে অন্যদের জন্য আমি অত্যন্ত আনন্দিত।

সায়মা ওয়াজেদ হোসেন অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার সম্পর্কিত বাংলাদেশ জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিওএইচও) মহাপরিচালকের উপদেষ্টা। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনী এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা।

অ্যামাজন.কম-এ দেওয়া বইটির সংক্ষিপ্ত বিবরণে বলা হয়, ‘বিয়ন্ড দ্য ওয়াল’ একটি আত্মজীবনীমূলক বিবরণ, যা অ্যাস্পার্জার সিন্ড্রমে আক্রান্ত একজন ব্যক্তির জীবন সম্পর্কে একটি বিরল, বিশদ ও আন্তরিক বর্ণনা তুলে ধরে।

শোর একটি তথ্যবহুল, ব্যবহারকারী-বান্ধব পাঠ সৃজন করে তার ব্যক্তিগত ও পেশাদার অভিজ্ঞতার সহজ ও খোলামেলা বিবরণ দিয়েছেন, যা অ্যাস্পার্জার সিন্ড্রমে আক্রান্তদের দুঃখ-কষ্টের ওপর নতুন করে আলোকপাত করে।

ড. স্টিফেন শোর অ্যাডেলফি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক। তার গবেষণার মূল বিষয় অটিজম আক্রান্ত মানুষের প্রয়োজনের সঙ্গে সর্বোত্তম অনুশীলনের মেলবন্ধন স্থাপন।