ঢাকা ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি কালিয়াকৈরে পালিত হলো প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী-২০২৪ দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত রায়পুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সেভ দ্য রোডের ১৫ দিনব্যাপী সচেতনতা ক্যাম্পেইন সমাপ্ত জামালপুরে কৃষককূল লাউ চাষে স্বাবম্বিতা অর্জন করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অস্ত্রাগারের ভিডিও সম্প্রচার এক পুলিশ সুপারকে বাধ্যতামূলক অবসর মাদক কারবার-মানি লন্ডারিংয়ে বদির দুই ভাইয়ের সংশ্লিষ্টতা মিলেছে ঠাকুরগাঁওয়ে চেতনা নাশক স্প্রে ব্যবহার করে চুরি এলাকায় আতঙ্ক পরিবারের সংবাদ সম্মেলন মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবি কলেজ ছাত্রকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর দাবি

মহেশখালী পৌরসভার আলোচিত মাদক সম্রাট মকছুদ মিয়া রমরমা ব্যবসা জমে উঠেছে।

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

গত কয়কেদিন ধরে মহেশখালী পৌরসভার আলোচিত ইয়াবা পরিবার, মকছুদ মিয়ার পরিবার অথবা সালাউদ্দীনের পরিবার নিয়ে আলোচনা বেশ জমে উঠেছে।মেয়র মকছুদ মিয়া ও সালাউদ্দীন পরস্পর আপন চাচাতো জেঠাতো ভাই।মকছুদ মিয়ার পরিবার সালাউদ্দীনের পরিবার একই পরিবার।একই বাড়ি,একই ছাদের নিচে তাদের বসবাস।এখানে কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়।মাদক ও কালোবাজারের একজন বড় ভাই, আরেকজন ছোট ভাই।মকছুদ মিয়ার বাবা হাশেম সিকদার সালাউদ্দীনের বাবা, মৌঃজকরিয়া সিকদার বড় ভাই ছোট ভাই।দুই জনই যুদ্ধাপরাধী। মহেশখালীতে বার্মা থেকে কালোবাজারী বাণিজ্যের প্রথম হোতা মকছুদ মিয়ার বাবা হাশেম সিকদার।তার ব্যবসায় উদ্বোদ্ধ হয়ে ব্যবসার হাল ধরেন মকছুদ মিয়া।মকছুদ মিয়া কালো টাকায় উচ্চবিলাসী হয়ে রাজনীতিতে যোগদান করেন। তিনি আওয়ামী রাজনীতির খরা ভূমিতে কালোবাজারীর অবৈধ টাকা ছিটিয়ে আওয়ামীলীগকে তার জন্য উর্বর ভুমিতে পরিণিত করেন।আওয়ামীলীগের মন্ত্রী এমপিরা,নেতা, পেতি নেতারা তার কালো টাকার কাছে কপোকাত হয়ে যায়।শিক্ষায় তিনি আন্ডার ফাইভ তার পরেও কালোটাকার বদৌলতে রাজনীতির উচ্চ শিক্ষিতরা তার পিছনে পিছনে ঘুরতে স্বাচ্ছন্ধবোধ করেন।

মকছুদ মিয়ার রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক উণ্থান দেকে  তার ছোট ভাই সালাউদ্দীন ইয়াবা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন।ইয়াবা ব্যবসায় তিনি সফলতা অর্জন করে বাংলাদেশের আলোচিত ইয়াবা ব্যবসার তালিকায়  নাম লেখান।অবশ্যই তিনি একা ব্যবসা করেনি  মকছুদ মিয়াকে প্রতিটা চালানে  ফিফটি ফিফটি শেয়ার রেখেছেন বলে লোক মুখে প্রচার আছে।সালাউদ্দীন মাঝে মধ্যে আইন শৃংখলা বাহীনির রোষানলে পড়লে মেয়র মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগ নেতা হিসেবে প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগিতা করতেন।

সম্প্রতি তাদের মধ্যে বিরোধের কারন হিসেবে যানাযায় স্থগীত হওয়া তফশীলে মেয়র মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগ থেকে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন নিয়েছেন, তার মনোনয়ন লাভের পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে জানান তার অনুসারীরা।মকছুদ মিয়া মনোনয়ন লাভের খরচের অর্ধেক টাকা সালাউদ্দীনের কাছ থেকে দাবি করলে তিনি টাকা দিতে অপরগতা প্রকাশকরেন।এক পর্য্যায়ে মকছুদ মিয়া ক্ষীপ্ত হয়ে সালাউদ্দীনকে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে থানায় ধরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনার অংশই ২৯ তারিখের ঘটনা।সালাউদ্দীনের গ্যারেজে আগুন কি বৈদ্যুতিক শটচার্কিট না কেউ আগুন লাগিয়েছে? যদি আগুন লাগিয়ে দিয়ে থাকে তাহলে সেই দূর্বৃত্তদের ইয়াবা ট্যাবলেটের ব্যাপারে সন্দেহের বাহিরে রাখা যাবেনা।সালাউদ্দীন কে আসামী করে মাদক আইনে মামলা তদন্তে সব সথ্য বের হয়ে আসবে।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি

মহেশখালী পৌরসভার আলোচিত মাদক সম্রাট মকছুদ মিয়া রমরমা ব্যবসা জমে উঠেছে।

আপডেট টাইম : ০২:০২:১২ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২ এপ্রিল ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

গত কয়কেদিন ধরে মহেশখালী পৌরসভার আলোচিত ইয়াবা পরিবার, মকছুদ মিয়ার পরিবার অথবা সালাউদ্দীনের পরিবার নিয়ে আলোচনা বেশ জমে উঠেছে।মেয়র মকছুদ মিয়া ও সালাউদ্দীন পরস্পর আপন চাচাতো জেঠাতো ভাই।মকছুদ মিয়ার পরিবার সালাউদ্দীনের পরিবার একই পরিবার।একই বাড়ি,একই ছাদের নিচে তাদের বসবাস।এখানে কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়।মাদক ও কালোবাজারের একজন বড় ভাই, আরেকজন ছোট ভাই।মকছুদ মিয়ার বাবা হাশেম সিকদার সালাউদ্দীনের বাবা, মৌঃজকরিয়া সিকদার বড় ভাই ছোট ভাই।দুই জনই যুদ্ধাপরাধী। মহেশখালীতে বার্মা থেকে কালোবাজারী বাণিজ্যের প্রথম হোতা মকছুদ মিয়ার বাবা হাশেম সিকদার।তার ব্যবসায় উদ্বোদ্ধ হয়ে ব্যবসার হাল ধরেন মকছুদ মিয়া।মকছুদ মিয়া কালো টাকায় উচ্চবিলাসী হয়ে রাজনীতিতে যোগদান করেন। তিনি আওয়ামী রাজনীতির খরা ভূমিতে কালোবাজারীর অবৈধ টাকা ছিটিয়ে আওয়ামীলীগকে তার জন্য উর্বর ভুমিতে পরিণিত করেন।আওয়ামীলীগের মন্ত্রী এমপিরা,নেতা, পেতি নেতারা তার কালো টাকার কাছে কপোকাত হয়ে যায়।শিক্ষায় তিনি আন্ডার ফাইভ তার পরেও কালোটাকার বদৌলতে রাজনীতির উচ্চ শিক্ষিতরা তার পিছনে পিছনে ঘুরতে স্বাচ্ছন্ধবোধ করেন।

মকছুদ মিয়ার রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক উণ্থান দেকে  তার ছোট ভাই সালাউদ্দীন ইয়াবা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন।ইয়াবা ব্যবসায় তিনি সফলতা অর্জন করে বাংলাদেশের আলোচিত ইয়াবা ব্যবসার তালিকায়  নাম লেখান।অবশ্যই তিনি একা ব্যবসা করেনি  মকছুদ মিয়াকে প্রতিটা চালানে  ফিফটি ফিফটি শেয়ার রেখেছেন বলে লোক মুখে প্রচার আছে।সালাউদ্দীন মাঝে মধ্যে আইন শৃংখলা বাহীনির রোষানলে পড়লে মেয়র মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগ নেতা হিসেবে প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগিতা করতেন।

সম্প্রতি তাদের মধ্যে বিরোধের কারন হিসেবে যানাযায় স্থগীত হওয়া তফশীলে মেয়র মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগ থেকে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন নিয়েছেন, তার মনোনয়ন লাভের পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে জানান তার অনুসারীরা।মকছুদ মিয়া মনোনয়ন লাভের খরচের অর্ধেক টাকা সালাউদ্দীনের কাছ থেকে দাবি করলে তিনি টাকা দিতে অপরগতা প্রকাশকরেন।এক পর্য্যায়ে মকছুদ মিয়া ক্ষীপ্ত হয়ে সালাউদ্দীনকে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে থানায় ধরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনার অংশই ২৯ তারিখের ঘটনা।সালাউদ্দীনের গ্যারেজে আগুন কি বৈদ্যুতিক শটচার্কিট না কেউ আগুন লাগিয়েছে? যদি আগুন লাগিয়ে দিয়ে থাকে তাহলে সেই দূর্বৃত্তদের ইয়াবা ট্যাবলেটের ব্যাপারে সন্দেহের বাহিরে রাখা যাবেনা।সালাউদ্দীন কে আসামী করে মাদক আইনে মামলা তদন্তে সব সথ্য বের হয়ে আসবে।