ঢাকা ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

মোঃ ফরিদ আহমেদ ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি (গাজীপুর)
  • আপডেট টাইম : ০১:৫৬:২৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ২৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার উত্তর হিজলতলী এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছেন তাঁর স্বামী। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত স্বামী সুজন মিয়া পলাতক রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিয়াকৈর থানার উপপরিদর্শক আলমগীর হোসেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত মল্লিকা আক্তার (২৬) উপজেলার ফুলবাড়িয়া বাঘ’বের গ্রামের আজমত আলীর মেয়ে। তিনি ও তাঁর স্বামী সুজন মিয়া উত্তর হিজলতলী এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। মল্লিকা ছিলেন পোশাক কারখানার শ্রমিক, আর সুজন মিয়া পেশায় অটোরিকশা চালক।

প্রতিবেশীদের বরাতে পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাতে সুজন মিয়া নেশাগ্রস্ত অবস্থায় বাড়ি ফেরেন। পরে মল্লিকার সঙ্গে তাঁর কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে সুজন মিয়া ঘরে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে মল্লিকার পেটে আঘাত করেন। পরে মল্লিকাকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঘরে ফেলে রেখে পালিয়ে যান তিনি। রাতে স্থানীয় লোকজন বিষয়টি টের পেয়ে তাঁকে উদ্ধার করে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মল্লিকাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

আপডেট টাইম : ০১:৫৬:২৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার উত্তর হিজলতলী এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছেন তাঁর স্বামী। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত স্বামী সুজন মিয়া পলাতক রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিয়াকৈর থানার উপপরিদর্শক আলমগীর হোসেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত মল্লিকা আক্তার (২৬) উপজেলার ফুলবাড়িয়া বাঘ’বের গ্রামের আজমত আলীর মেয়ে। তিনি ও তাঁর স্বামী সুজন মিয়া উত্তর হিজলতলী এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। মল্লিকা ছিলেন পোশাক কারখানার শ্রমিক, আর সুজন মিয়া পেশায় অটোরিকশা চালক।

প্রতিবেশীদের বরাতে পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাতে সুজন মিয়া নেশাগ্রস্ত অবস্থায় বাড়ি ফেরেন। পরে মল্লিকার সঙ্গে তাঁর কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে সুজন মিয়া ঘরে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে মল্লিকার পেটে আঘাত করেন। পরে মল্লিকাকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঘরে ফেলে রেখে পালিয়ে যান তিনি। রাতে স্থানীয় লোকজন বিষয়টি টের পেয়ে তাঁকে উদ্ধার করে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মল্লিকাকে মৃত ঘোষণা করেন।