ঢাকা ০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫

গাজীপুরের কাশিমপুরে উত্তরা নিটেক্স লিঃ এর ভয়াবহ আগুন

নিজস্ব প্রতিনিধি মোঃ হাসান আলী
  • আপডেট টাইম : ১০:২২:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৯৩ ১৫০.০০০ বার পাঠক

গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর এলাকায় ২ ওয়ার্ডের আওতাধীন উত্তরা নিটেক্স লিমিটেডের সামনে কিছু নতুন শ্রমিক চাকরির জন্য যায় ওই ফ্যাক্টরিতে। ঐ কারখানার সিকিউরিটি ইনচার্জ এবং এ্যাডমিন ম্যানেজার বলেন এখানে ছেলে শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয় না। তখন এক ছেলে প্রতিবাদ করে বলে, স্যার কেন ছেলেরা কি করছে। তখন ওই কারখানার ইনচার্জ তাকে বলে যে তুমি কে, তোমাকে বলতে হবে, কারখানায় ছেলে শ্রমিক নেবো, না মেয়ে শ্রমিক নেবো।তখন ওই ইনচার্জ এ্যাডমিন অফিসার ওই ছেলেকে ধরে কারখানার ভেতরে নিয়ে যান এবং চাকরি প্রার্থী অন্যদের বলেন, আমরা দেখতেছি পরে কি করা যায়।

ঐ শ্রমিককে জোরপূর্বক অফিস এ্যাডমিন রুমে নিয়ে মারধর করে। তখন বাইরে চাকরি প্রত্যাশী উত্তেজনার সৃষ্টি করে ছেলেটাকে বাইরে আনতে বলে।

এমতাবস্থায়, কারখানায় এ্যাডমিন ম্যানেজার কারখানার বাইরে অপেক্ষারত চাকরি প্রার্থীদের বলে আপনারা চলে যান, ওই ছেলেটি কে সময় হলে আমরা ওকে ছেড়ে দেবো। তখন বাইরে থাকা চাকরি প্রার্থীরা বলেন ওকে বাহির করে দেন, আমরা ওকে নিয়ে যাব। তখন এ্যাডমিন ও জিএম বলেন ওর চিন্তা আপনাদের না, ওর চিন্তা আমরা করবো। এরপর ৩০ মিনিট পর ওই ছেলেটি কে মারধর করে গায়ের গেঞ্জি সব ছিড়ে দিয়েছে৷

এমন সময় কারখানার বাইরে থাকা চাকরি প্রত্যাশীরা কারখানায় ভাঙ্চুর এবং অগ্নি সংযোগ করে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজীপুরের কাশিমপুরে উত্তরা নিটেক্স লিঃ এর ভয়াবহ আগুন

আপডেট টাইম : ১০:২২:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর এলাকায় ২ ওয়ার্ডের আওতাধীন উত্তরা নিটেক্স লিমিটেডের সামনে কিছু নতুন শ্রমিক চাকরির জন্য যায় ওই ফ্যাক্টরিতে। ঐ কারখানার সিকিউরিটি ইনচার্জ এবং এ্যাডমিন ম্যানেজার বলেন এখানে ছেলে শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয় না। তখন এক ছেলে প্রতিবাদ করে বলে, স্যার কেন ছেলেরা কি করছে। তখন ওই কারখানার ইনচার্জ তাকে বলে যে তুমি কে, তোমাকে বলতে হবে, কারখানায় ছেলে শ্রমিক নেবো, না মেয়ে শ্রমিক নেবো।তখন ওই ইনচার্জ এ্যাডমিন অফিসার ওই ছেলেকে ধরে কারখানার ভেতরে নিয়ে যান এবং চাকরি প্রার্থী অন্যদের বলেন, আমরা দেখতেছি পরে কি করা যায়।

ঐ শ্রমিককে জোরপূর্বক অফিস এ্যাডমিন রুমে নিয়ে মারধর করে। তখন বাইরে চাকরি প্রত্যাশী উত্তেজনার সৃষ্টি করে ছেলেটাকে বাইরে আনতে বলে।

এমতাবস্থায়, কারখানায় এ্যাডমিন ম্যানেজার কারখানার বাইরে অপেক্ষারত চাকরি প্রার্থীদের বলে আপনারা চলে যান, ওই ছেলেটি কে সময় হলে আমরা ওকে ছেড়ে দেবো। তখন বাইরে থাকা চাকরি প্রার্থীরা বলেন ওকে বাহির করে দেন, আমরা ওকে নিয়ে যাব। তখন এ্যাডমিন ও জিএম বলেন ওর চিন্তা আপনাদের না, ওর চিন্তা আমরা করবো। এরপর ৩০ মিনিট পর ওই ছেলেটি কে মারধর করে গায়ের গেঞ্জি সব ছিড়ে দিয়েছে৷

এমন সময় কারখানার বাইরে থাকা চাকরি প্রত্যাশীরা কারখানায় ভাঙ্চুর এবং অগ্নি সংযোগ করে।