ঢাকা ০৫:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পাকিস্তানের আকাশ সীমায় নারীর হামলায় ভারত অধ্যাদেশ বাতিল চায় এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ৩ দিনের কলম বিরতি লক্ষ্মীপুর আল মুঈন মাদ্রসা থেকে ছাত্রের মরাদেহ উদ্ধার

আমি নির্দোষ, আমরা আন্দোলনের পক্ষে ছিলাম: আদালতে আনিসুল হক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৫:১৩:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১২১ ১৫০০০.০ বার পাঠক

আনিসুল-সালমান
রিমান্ড শুনানি চলাকালে আদালতকে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আমরা দুজনই (আমি ও সালমান এফ রহমান) কোটা আন্দোলনের পক্ষে ছিলাম। আমি নির্দোষ। ঘটনার বিষয় কিছুই জানি না। আদালতের কাছে ন্যায়বিচার চাই।

আজ বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুরুল হুদা চৌধুরীর আদালতে রিমান্ড শুনানিতে তিনি ন্যায়বিচার চান।

সকাল ৭টার দিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, এমপি সাদেক খান ও সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসানকে আদালতে হাজির করা হয়। প্রত্যেকের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে পুলিশ।

পরে বাড্ডা ফুজি টাওয়ারের সামনে সুমন সিকদার হত্যা মামলায় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের ৫ দিন এবং আদাবরে পোশাক শ্রমিক রুবেল হত্যা মামলায় সাদেক খান ও জিয়াউল আহসানের ৫ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন আদালত।

এর আগে, গত ১৩ আগস্ট গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নৌপথে পলায়নরত অবস্থায় রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হককে গ্রেফতার করা হয়। পরের দিন নিউমার্কেট এলাকায় দোকান কর্মচারী শাহজাহান আলীকে (২৪) হত্যার অভিযোগে করা মামলায় তাদের দুজনের দশদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।

প্রথম দফার রিমান্ড শেষে গত ২৪ আগস্ট তাদের আদালতে হাজির করা হয়েছিল। এরপর নিউমার্কেট থানার পৃথক দুই মামলায় দশদিন করে বিশদিনের রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক দুই মামলায় পাঁচদিন করে দশদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

উল্লেখ্য, গত ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বাড্ডায় ফুজি টাওয়ারের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সুমন সিকদার (৩১) নামের এক যুবককে। নিহতের মা মাসুমা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭৯ জনকে আসামি করা হয়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আমি নির্দোষ, আমরা আন্দোলনের পক্ষে ছিলাম: আদালতে আনিসুল হক

আপডেট টাইম : ০৫:১৩:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪

আনিসুল-সালমান
রিমান্ড শুনানি চলাকালে আদালতকে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আমরা দুজনই (আমি ও সালমান এফ রহমান) কোটা আন্দোলনের পক্ষে ছিলাম। আমি নির্দোষ। ঘটনার বিষয় কিছুই জানি না। আদালতের কাছে ন্যায়বিচার চাই।

আজ বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুরুল হুদা চৌধুরীর আদালতে রিমান্ড শুনানিতে তিনি ন্যায়বিচার চান।

সকাল ৭টার দিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, এমপি সাদেক খান ও সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসানকে আদালতে হাজির করা হয়। প্রত্যেকের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে পুলিশ।

পরে বাড্ডা ফুজি টাওয়ারের সামনে সুমন সিকদার হত্যা মামলায় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের ৫ দিন এবং আদাবরে পোশাক শ্রমিক রুবেল হত্যা মামলায় সাদেক খান ও জিয়াউল আহসানের ৫ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন আদালত।

এর আগে, গত ১৩ আগস্ট গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নৌপথে পলায়নরত অবস্থায় রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হককে গ্রেফতার করা হয়। পরের দিন নিউমার্কেট এলাকায় দোকান কর্মচারী শাহজাহান আলীকে (২৪) হত্যার অভিযোগে করা মামলায় তাদের দুজনের দশদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।

প্রথম দফার রিমান্ড শেষে গত ২৪ আগস্ট তাদের আদালতে হাজির করা হয়েছিল। এরপর নিউমার্কেট থানার পৃথক দুই মামলায় দশদিন করে বিশদিনের রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক দুই মামলায় পাঁচদিন করে দশদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

উল্লেখ্য, গত ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বাড্ডায় ফুজি টাওয়ারের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সুমন সিকদার (৩১) নামের এক যুবককে। নিহতের মা মাসুমা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭৯ জনকে আসামি করা হয়।