ঢাকা ০১:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

কিরনকে নিয়ে যত বিতর্ক ক্রীড়াঙ্গনে

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৭:৪৮:৩৬ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৪
  • / ২৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

ক্রীড়াঙ্গনে একের পর এক বিতর্ক সৃষ্টি ও অস্থিরতার জন্ম দিয়ে গেছেন যুবলীগ নেত্রী মাহফুজা আক্তার কিরন। মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদিকা থাকাকালীন ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন এই কিরন।

মহিলা ক্রীড়া সংস্থা থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর কিরন বাফুফের মহিলা কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান হন। চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক প্রয়াত সিরাজুল ইসলাম বাচ্চু। এই সজ্জন ব্যক্তিকে পাশ কাটিয়ে কিরনই সবকিছু করতেন। বাচ্চুর শারীরিক অসুস্থতার সময়ে কিরনের বাড়াবাড়িতে মানসিক যন্ত্রণার মধ্যেও ছিলেন শেষ সময়। ২০১৫ সালে বাচ্চুর মৃত্যুর পর কিরনই মহিলা ফুটবলের সর্বেসর্বা হয়ে ওঠেন। এরই মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কিরনকে চিঠি দিয়েছে তার আয়-ব্যয়ের যাবতীয় হিসাব চেয়ে।

২০১২ সালে বাফুফে নির্বাহী কমিটির নির্বাচনে হারলেও তার প্রভাব ছিল বেশি। বাফুফের কর্মচারীরা তার ভয়ে থাকত তটস্থ। ২০১৬ সালে বাফুফে নির্বাচনে সালাউদ্দিনের প্যানেলে ছিলেন কিরন। তবে সর্বশেষ নির্বাচনে সদস্য হিসাবে জিতেছেন। বাফুফের প্রথম নারী সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। গণমাধ্যমকে বাজে মন্তব্য করেছিলেন। এতে ক্রীড়া সাংবাদিকরা কিরনকে বয়কট করেন। প্রায় দুইশবার বিদেশ ভ্রমণ করা কিরন ফুটবল কোচের পদটিও ছাড়েননি।

২০১০ সালে ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের ১২ জন ফুটবলার ১০ দিনের সফরে আমেরিকায় গিয়েছিলেন। ওই দলে কিরনকে কোচ হিসাবে পাঠানো হয়েছিল।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কিরনকে নিয়ে যত বিতর্ক ক্রীড়াঙ্গনে

আপডেট টাইম : ০৭:৪৮:৩৬ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৪

ক্রীড়াঙ্গনে একের পর এক বিতর্ক সৃষ্টি ও অস্থিরতার জন্ম দিয়ে গেছেন যুবলীগ নেত্রী মাহফুজা আক্তার কিরন। মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদিকা থাকাকালীন ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন এই কিরন।

মহিলা ক্রীড়া সংস্থা থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর কিরন বাফুফের মহিলা কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান হন। চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক প্রয়াত সিরাজুল ইসলাম বাচ্চু। এই সজ্জন ব্যক্তিকে পাশ কাটিয়ে কিরনই সবকিছু করতেন। বাচ্চুর শারীরিক অসুস্থতার সময়ে কিরনের বাড়াবাড়িতে মানসিক যন্ত্রণার মধ্যেও ছিলেন শেষ সময়। ২০১৫ সালে বাচ্চুর মৃত্যুর পর কিরনই মহিলা ফুটবলের সর্বেসর্বা হয়ে ওঠেন। এরই মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কিরনকে চিঠি দিয়েছে তার আয়-ব্যয়ের যাবতীয় হিসাব চেয়ে।

২০১২ সালে বাফুফে নির্বাহী কমিটির নির্বাচনে হারলেও তার প্রভাব ছিল বেশি। বাফুফের কর্মচারীরা তার ভয়ে থাকত তটস্থ। ২০১৬ সালে বাফুফে নির্বাচনে সালাউদ্দিনের প্যানেলে ছিলেন কিরন। তবে সর্বশেষ নির্বাচনে সদস্য হিসাবে জিতেছেন। বাফুফের প্রথম নারী সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। গণমাধ্যমকে বাজে মন্তব্য করেছিলেন। এতে ক্রীড়া সাংবাদিকরা কিরনকে বয়কট করেন। প্রায় দুইশবার বিদেশ ভ্রমণ করা কিরন ফুটবল কোচের পদটিও ছাড়েননি।

২০১০ সালে ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের ১২ জন ফুটবলার ১০ দিনের সফরে আমেরিকায় গিয়েছিলেন। ওই দলে কিরনকে কোচ হিসাবে পাঠানো হয়েছিল।