ঢাকা ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড

ফরিদপুর জেলায় শিশু হত্যা মামলায় রেহাই পেতে প্রশাসনকে ম্যানেজের চেষ্টায় জুয়েল পরিবার

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০২:৪৬:১৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৯ মার্চ ২০২১
  • / ৩৫১ ৫০০০.০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।। 

ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী থানায়,শিশুহত্যা নারীনির্যাতন মামলার প্রধান আসামী জুয়েল পলাতক।
গত ১৭/২/২০২১ বুধবার বেলা এগারোটায় ৩ নং আসামী আরিফ হোসেন পিকু অত্র  মামলা থেকে জামিন নিতে আদালতের দ্বারাস্থ হলে,ফরিদপুর জেলা দায়রা জজ আদালত উক্ত জামিন নামা না মন্জুর করে তাকে জেল হাজতে প্রেরন করেন।আাসমীকে ছাড়াতে মামালার ২ নং আসামীর শাশুড়ী জাহানারা বেগম মোটা অংকের অর্থ নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ছোটাছুটি করছেন বলে জানাযায়।১ নং আাসমী জুয়েল নিজের মোবাইল ফোন নংটি দিয়ে মামলার বাদীপক্ষকে প্রাননাসের হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।মাঝে মধ্যে নংটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।অপর দিকে ভুক্তভোগী বাদী সামিয়া আক্তার পপি, বলেন ঃআইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আদালতের দারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আমি এক হতভাগা মা,এক পুত্র সন্তন নিয়ে পিতার পরিচয়ে লালন পালন করতে আইনের দারাস্থ আমি,কি অপরাধ আমার,কি অপরাধ ছয় মাসের অবুুঝ শিশুর। কি অপরাধ আমার জন্মদাঁতা পিতার, জামাতাকে প্রতিষ্ঠিত করতে,ব্যবসা করতে পুনরায় নগদ অর্থ প্রদান। তার পরেও কেনো আমার প্রতি,আমার বাবা মায়ের প্রতি,আমার অবুজ শিশুর প্রতি এমন নিষ্ঠুর ব্যবহার।তবে হ্যা আমার অপরাধ আছে আমি সন্তানকে খুন করতে পারিনি,আমি ওদের কথায় রাজি হয়নি,আমি এ্যাবারেশনটা করেনি।আমি ফুটফুটে সোনার চাঁদকে হত্যাকরেনি।কেনো আমাকে ও আমার সন্তানকে অবহেলার অবজ্ঞায় ফেলে রাখবে।কেনো আমার সংসার ভাঙবে।গণমাধ্যমকর্মীদের পর্যবেক্ষনে বেরিয়ে আসেন চাঞ্চল্যকর তথ্য।ভুক্তভুগি বাদীর শাশুড়ী জাহানারা বেগম অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন বৌমাকে তাড়িয়ে দিয়ে পুত্রকে দ্বিতীয় বিবাহ দিয়ে লাহবান করতে।নিজ স্বামীকে অবজ্ঞা করে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে সোনা জায়।তার জামাতা আরিফ হোসেন পিকুর যুক্তিতেই শাশুড়ী জাহানারা বেগম বেপরোয়া।১ নং আসামী জুয়েল হোসেন লোভের বসিভুত হয়ে,সংসারে মনোযোগী নয়,একাধিক নারী সঙ্গী থাকায় শিশু পুত্র ও স্ত্রীকে ত্যাগ করার সিধ্যান্তে মেতেছেন।ময় মুরুব্বি মোড়ল মাদবর ইউপি সদস্য চেয়ারম্যান উপজেলা চেয়ারম্যান প্রশাসনের সকল দপ্তর বোঝানোর চেষ্টা করেও কোনো কাজ হয়নাই।সকলকে টেক্কা দিয়ে আইনকে বৃদ্ধা আঙ্গুলী দেখিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ন্যায় চলছেন তিনি।ভুক্তভোগী বাদীর পিতা মোঃ শামছুল আলম বলেন।আমি সন্তানের পিতা,আমি আইনকে শ্রদ্ধা করি,আইনের প্রতি সম্মান জানিয়ে আইনের দ্বারাস্থ হয়েছি,আইনের চোঁখ কেনো অন্ধ,আমার মত সন্তানের পিতা কেনো প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াবে।কেনো জনপ্রতিনিধিদের দ্বারাস্থ হয়েও পাচ্ছিনা সুবিচার।কেনো মামলা করেও বাদীপক্ষকে থাকতে হয় মরন আতঙ্কে।আর কত পিতা এমনই নরক যন্ত্রণার পথ অবলম্বন করবে।কেনো মামলা করে আসামী পক্ষের হাতে লান্ছিত হয়ে থাকতে হবে হাসপাতালের বেডে।বিচারের বানী কেনো নির্বাক নিভৃতে কাঁদে।আমি এক হতভাগা পিতা আমি জাতীর কাছে বিচার চাই।আমার  অপরাধ কি একটি বার বলুন,আমি আমার বিচার করবো আমার বিচার করতে কোনো লোক লাগবেনা আমিই যতেষ্ট।মামলার আসামীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন শামছুল আলম সহ এলাকর সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।
আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ফরিদপুর জেলায় শিশু হত্যা মামলায় রেহাই পেতে প্রশাসনকে ম্যানেজের চেষ্টায় জুয়েল পরিবার

আপডেট টাইম : ০২:৪৬:১৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৯ মার্চ ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।। 

ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী থানায়,শিশুহত্যা নারীনির্যাতন মামলার প্রধান আসামী জুয়েল পলাতক।
গত ১৭/২/২০২১ বুধবার বেলা এগারোটায় ৩ নং আসামী আরিফ হোসেন পিকু অত্র  মামলা থেকে জামিন নিতে আদালতের দ্বারাস্থ হলে,ফরিদপুর জেলা দায়রা জজ আদালত উক্ত জামিন নামা না মন্জুর করে তাকে জেল হাজতে প্রেরন করেন।আাসমীকে ছাড়াতে মামালার ২ নং আসামীর শাশুড়ী জাহানারা বেগম মোটা অংকের অর্থ নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ছোটাছুটি করছেন বলে জানাযায়।১ নং আাসমী জুয়েল নিজের মোবাইল ফোন নংটি দিয়ে মামলার বাদীপক্ষকে প্রাননাসের হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।মাঝে মধ্যে নংটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।অপর দিকে ভুক্তভোগী বাদী সামিয়া আক্তার পপি, বলেন ঃআইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আদালতের দারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আমি এক হতভাগা মা,এক পুত্র সন্তন নিয়ে পিতার পরিচয়ে লালন পালন করতে আইনের দারাস্থ আমি,কি অপরাধ আমার,কি অপরাধ ছয় মাসের অবুুঝ শিশুর। কি অপরাধ আমার জন্মদাঁতা পিতার, জামাতাকে প্রতিষ্ঠিত করতে,ব্যবসা করতে পুনরায় নগদ অর্থ প্রদান। তার পরেও কেনো আমার প্রতি,আমার বাবা মায়ের প্রতি,আমার অবুজ শিশুর প্রতি এমন নিষ্ঠুর ব্যবহার।তবে হ্যা আমার অপরাধ আছে আমি সন্তানকে খুন করতে পারিনি,আমি ওদের কথায় রাজি হয়নি,আমি এ্যাবারেশনটা করেনি।আমি ফুটফুটে সোনার চাঁদকে হত্যাকরেনি।কেনো আমাকে ও আমার সন্তানকে অবহেলার অবজ্ঞায় ফেলে রাখবে।কেনো আমার সংসার ভাঙবে।গণমাধ্যমকর্মীদের পর্যবেক্ষনে বেরিয়ে আসেন চাঞ্চল্যকর তথ্য।ভুক্তভুগি বাদীর শাশুড়ী জাহানারা বেগম অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন বৌমাকে তাড়িয়ে দিয়ে পুত্রকে দ্বিতীয় বিবাহ দিয়ে লাহবান করতে।নিজ স্বামীকে অবজ্ঞা করে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে সোনা জায়।তার জামাতা আরিফ হোসেন পিকুর যুক্তিতেই শাশুড়ী জাহানারা বেগম বেপরোয়া।১ নং আসামী জুয়েল হোসেন লোভের বসিভুত হয়ে,সংসারে মনোযোগী নয়,একাধিক নারী সঙ্গী থাকায় শিশু পুত্র ও স্ত্রীকে ত্যাগ করার সিধ্যান্তে মেতেছেন।ময় মুরুব্বি মোড়ল মাদবর ইউপি সদস্য চেয়ারম্যান উপজেলা চেয়ারম্যান প্রশাসনের সকল দপ্তর বোঝানোর চেষ্টা করেও কোনো কাজ হয়নাই।সকলকে টেক্কা দিয়ে আইনকে বৃদ্ধা আঙ্গুলী দেখিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ন্যায় চলছেন তিনি।ভুক্তভোগী বাদীর পিতা মোঃ শামছুল আলম বলেন।আমি সন্তানের পিতা,আমি আইনকে শ্রদ্ধা করি,আইনের প্রতি সম্মান জানিয়ে আইনের দ্বারাস্থ হয়েছি,আইনের চোঁখ কেনো অন্ধ,আমার মত সন্তানের পিতা কেনো প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াবে।কেনো জনপ্রতিনিধিদের দ্বারাস্থ হয়েও পাচ্ছিনা সুবিচার।কেনো মামলা করেও বাদীপক্ষকে থাকতে হয় মরন আতঙ্কে।আর কত পিতা এমনই নরক যন্ত্রণার পথ অবলম্বন করবে।কেনো মামলা করে আসামী পক্ষের হাতে লান্ছিত হয়ে থাকতে হবে হাসপাতালের বেডে।বিচারের বানী কেনো নির্বাক নিভৃতে কাঁদে।আমি এক হতভাগা পিতা আমি জাতীর কাছে বিচার চাই।আমার  অপরাধ কি একটি বার বলুন,আমি আমার বিচার করবো আমার বিচার করতে কোনো লোক লাগবেনা আমিই যতেষ্ট।মামলার আসামীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন শামছুল আলম সহ এলাকর সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।