ঢাকা ১০:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন বিরামপুরে এক পা ওয়ালা শিশু সহ জমজ শিশু জন্ম দিলো এক প্রসুতি মা সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার,ট্রাকসহ ২১ লক্ষ টাকার ভারতীয় চিনি জব্দ ভন্ড ও দুর্নীতিবাজদের আড্ডাখানা রাজধানী উন্নয়ন কতৃপক্ষ আজমিরীগঞ্জে আউট অব স্কুল চিল্ড্রেন এডুকেশন এর উদ্যেগে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত, দ্রুত হতে পারে ঘোষণা হল-অনুষদ সম্মেলন ঈদের পর মোংলায় ছাত্রদলের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইবি সাইন্স ক্লাবের সভাপতি নিরব, সম্পাদক জুনাইদ ইবিতে স্বাধীনতা দিবসে বিনামূল্যে উন্নতমানের খাবার পাচ্ছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা পঞ্চগড়ের সুগারমিল চালু হলে কর্মসংস্থান ফিরে পাবে শ্রমিকরা, সচল হবে জেলার অর্থনীতি

ফরিদপুর জেলায় শিশু হত্যা মামলায় রেহাই পেতে প্রশাসনকে ম্যানেজের চেষ্টায় জুয়েল পরিবার

নিজস্ব প্রতিবেদক।। 

ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী থানায়,শিশুহত্যা নারীনির্যাতন মামলার প্রধান আসামী জুয়েল পলাতক।
গত ১৭/২/২০২১ বুধবার বেলা এগারোটায় ৩ নং আসামী আরিফ হোসেন পিকু অত্র  মামলা থেকে জামিন নিতে আদালতের দ্বারাস্থ হলে,ফরিদপুর জেলা দায়রা জজ আদালত উক্ত জামিন নামা না মন্জুর করে তাকে জেল হাজতে প্রেরন করেন।আাসমীকে ছাড়াতে মামালার ২ নং আসামীর শাশুড়ী জাহানারা বেগম মোটা অংকের অর্থ নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ছোটাছুটি করছেন বলে জানাযায়।১ নং আাসমী জুয়েল নিজের মোবাইল ফোন নংটি দিয়ে মামলার বাদীপক্ষকে প্রাননাসের হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।মাঝে মধ্যে নংটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।অপর দিকে ভুক্তভোগী বাদী সামিয়া আক্তার পপি, বলেন ঃআইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আদালতের দারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আমি এক হতভাগা মা,এক পুত্র সন্তন নিয়ে পিতার পরিচয়ে লালন পালন করতে আইনের দারাস্থ আমি,কি অপরাধ আমার,কি অপরাধ ছয় মাসের অবুুঝ শিশুর। কি অপরাধ আমার জন্মদাঁতা পিতার, জামাতাকে প্রতিষ্ঠিত করতে,ব্যবসা করতে পুনরায় নগদ অর্থ প্রদান। তার পরেও কেনো আমার প্রতি,আমার বাবা মায়ের প্রতি,আমার অবুজ শিশুর প্রতি এমন নিষ্ঠুর ব্যবহার।তবে হ্যা আমার অপরাধ আছে আমি সন্তানকে খুন করতে পারিনি,আমি ওদের কথায় রাজি হয়নি,আমি এ্যাবারেশনটা করেনি।আমি ফুটফুটে সোনার চাঁদকে হত্যাকরেনি।কেনো আমাকে ও আমার সন্তানকে অবহেলার অবজ্ঞায় ফেলে রাখবে।কেনো আমার সংসার ভাঙবে।গণমাধ্যমকর্মীদের পর্যবেক্ষনে বেরিয়ে আসেন চাঞ্চল্যকর তথ্য।ভুক্তভুগি বাদীর শাশুড়ী জাহানারা বেগম অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন বৌমাকে তাড়িয়ে দিয়ে পুত্রকে দ্বিতীয় বিবাহ দিয়ে লাহবান করতে।নিজ স্বামীকে অবজ্ঞা করে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে সোনা জায়।তার জামাতা আরিফ হোসেন পিকুর যুক্তিতেই শাশুড়ী জাহানারা বেগম বেপরোয়া।১ নং আসামী জুয়েল হোসেন লোভের বসিভুত হয়ে,সংসারে মনোযোগী নয়,একাধিক নারী সঙ্গী থাকায় শিশু পুত্র ও স্ত্রীকে ত্যাগ করার সিধ্যান্তে মেতেছেন।ময় মুরুব্বি মোড়ল মাদবর ইউপি সদস্য চেয়ারম্যান উপজেলা চেয়ারম্যান প্রশাসনের সকল দপ্তর বোঝানোর চেষ্টা করেও কোনো কাজ হয়নাই।সকলকে টেক্কা দিয়ে আইনকে বৃদ্ধা আঙ্গুলী দেখিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ন্যায় চলছেন তিনি।ভুক্তভোগী বাদীর পিতা মোঃ শামছুল আলম বলেন।আমি সন্তানের পিতা,আমি আইনকে শ্রদ্ধা করি,আইনের প্রতি সম্মান জানিয়ে আইনের দ্বারাস্থ হয়েছি,আইনের চোঁখ কেনো অন্ধ,আমার মত সন্তানের পিতা কেনো প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াবে।কেনো জনপ্রতিনিধিদের দ্বারাস্থ হয়েও পাচ্ছিনা সুবিচার।কেনো মামলা করেও বাদীপক্ষকে থাকতে হয় মরন আতঙ্কে।আর কত পিতা এমনই নরক যন্ত্রণার পথ অবলম্বন করবে।কেনো মামলা করে আসামী পক্ষের হাতে লান্ছিত হয়ে থাকতে হবে হাসপাতালের বেডে।বিচারের বানী কেনো নির্বাক নিভৃতে কাঁদে।আমি এক হতভাগা পিতা আমি জাতীর কাছে বিচার চাই।আমার  অপরাধ কি একটি বার বলুন,আমি আমার বিচার করবো আমার বিচার করতে কোনো লোক লাগবেনা আমিই যতেষ্ট।মামলার আসামীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন শামছুল আলম সহ এলাকর সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।
আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন

ফরিদপুর জেলায় শিশু হত্যা মামলায় রেহাই পেতে প্রশাসনকে ম্যানেজের চেষ্টায় জুয়েল পরিবার

আপডেট টাইম : ০২:৪৬:১৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৯ মার্চ ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।। 

ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী থানায়,শিশুহত্যা নারীনির্যাতন মামলার প্রধান আসামী জুয়েল পলাতক।
গত ১৭/২/২০২১ বুধবার বেলা এগারোটায় ৩ নং আসামী আরিফ হোসেন পিকু অত্র  মামলা থেকে জামিন নিতে আদালতের দ্বারাস্থ হলে,ফরিদপুর জেলা দায়রা জজ আদালত উক্ত জামিন নামা না মন্জুর করে তাকে জেল হাজতে প্রেরন করেন।আাসমীকে ছাড়াতে মামালার ২ নং আসামীর শাশুড়ী জাহানারা বেগম মোটা অংকের অর্থ নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ছোটাছুটি করছেন বলে জানাযায়।১ নং আাসমী জুয়েল নিজের মোবাইল ফোন নংটি দিয়ে মামলার বাদীপক্ষকে প্রাননাসের হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।মাঝে মধ্যে নংটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।অপর দিকে ভুক্তভোগী বাদী সামিয়া আক্তার পপি, বলেন ঃআইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আদালতের দারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আমি এক হতভাগা মা,এক পুত্র সন্তন নিয়ে পিতার পরিচয়ে লালন পালন করতে আইনের দারাস্থ আমি,কি অপরাধ আমার,কি অপরাধ ছয় মাসের অবুুঝ শিশুর। কি অপরাধ আমার জন্মদাঁতা পিতার, জামাতাকে প্রতিষ্ঠিত করতে,ব্যবসা করতে পুনরায় নগদ অর্থ প্রদান। তার পরেও কেনো আমার প্রতি,আমার বাবা মায়ের প্রতি,আমার অবুজ শিশুর প্রতি এমন নিষ্ঠুর ব্যবহার।তবে হ্যা আমার অপরাধ আছে আমি সন্তানকে খুন করতে পারিনি,আমি ওদের কথায় রাজি হয়নি,আমি এ্যাবারেশনটা করেনি।আমি ফুটফুটে সোনার চাঁদকে হত্যাকরেনি।কেনো আমাকে ও আমার সন্তানকে অবহেলার অবজ্ঞায় ফেলে রাখবে।কেনো আমার সংসার ভাঙবে।গণমাধ্যমকর্মীদের পর্যবেক্ষনে বেরিয়ে আসেন চাঞ্চল্যকর তথ্য।ভুক্তভুগি বাদীর শাশুড়ী জাহানারা বেগম অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন বৌমাকে তাড়িয়ে দিয়ে পুত্রকে দ্বিতীয় বিবাহ দিয়ে লাহবান করতে।নিজ স্বামীকে অবজ্ঞা করে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে সোনা জায়।তার জামাতা আরিফ হোসেন পিকুর যুক্তিতেই শাশুড়ী জাহানারা বেগম বেপরোয়া।১ নং আসামী জুয়েল হোসেন লোভের বসিভুত হয়ে,সংসারে মনোযোগী নয়,একাধিক নারী সঙ্গী থাকায় শিশু পুত্র ও স্ত্রীকে ত্যাগ করার সিধ্যান্তে মেতেছেন।ময় মুরুব্বি মোড়ল মাদবর ইউপি সদস্য চেয়ারম্যান উপজেলা চেয়ারম্যান প্রশাসনের সকল দপ্তর বোঝানোর চেষ্টা করেও কোনো কাজ হয়নাই।সকলকে টেক্কা দিয়ে আইনকে বৃদ্ধা আঙ্গুলী দেখিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ন্যায় চলছেন তিনি।ভুক্তভোগী বাদীর পিতা মোঃ শামছুল আলম বলেন।আমি সন্তানের পিতা,আমি আইনকে শ্রদ্ধা করি,আইনের প্রতি সম্মান জানিয়ে আইনের দ্বারাস্থ হয়েছি,আইনের চোঁখ কেনো অন্ধ,আমার মত সন্তানের পিতা কেনো প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াবে।কেনো জনপ্রতিনিধিদের দ্বারাস্থ হয়েও পাচ্ছিনা সুবিচার।কেনো মামলা করেও বাদীপক্ষকে থাকতে হয় মরন আতঙ্কে।আর কত পিতা এমনই নরক যন্ত্রণার পথ অবলম্বন করবে।কেনো মামলা করে আসামী পক্ষের হাতে লান্ছিত হয়ে থাকতে হবে হাসপাতালের বেডে।বিচারের বানী কেনো নির্বাক নিভৃতে কাঁদে।আমি এক হতভাগা পিতা আমি জাতীর কাছে বিচার চাই।আমার  অপরাধ কি একটি বার বলুন,আমি আমার বিচার করবো আমার বিচার করতে কোনো লোক লাগবেনা আমিই যতেষ্ট।মামলার আসামীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন শামছুল আলম সহ এলাকর সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।