ঢাকা ০১:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পিরোজপুর জেলার, মঠবাড়িয়া উপজেলায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয় পিরোজপুর জেলার, মঠবাড়ীয়া উপজেলায়, বেতমোর ইউনিয়ন এ বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ধরমন্ডল ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত কাশিমপুর প্রেসক্লাবের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বিএনপি’র লজ্জিত হওয়া উচিত চীনের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠতর হওয়ার আশা প্রধান উপদেষ্টার ফের ইসরাইলের বেন গুরিয়ন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে হুথিদের হামলা চেম্বার কোর্ট থেকে ‘নো অর্ডার’ এলে কী বোঝাবে, সুপ্রিমকোর্টের ব্যাখ্যা রমজানে দ্রব্যমূল্য কমেছে, এ প্রচেষ্টা চালু থাকবে: প্রধান উপদেষ্টা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে শপথ নিলেন দুই বিচারপতি

এডিসি কামরুল ও স্ত্রীর ১১ কোটি টাকার অনিয়ম ও দুর্নীতি সম্পদ ক্রোকের আদেশ

অনলাইন রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৯:৩৯:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪
  • / ১২০ ৫০০০.০ বার পাঠক

এডিস কামরুল ছবি : সংগৃহীত
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ কামরুল হাসান ও তার স্ত্রী সায়মা বেগমের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৮ জুলাই) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক ড. বেগম জেবুন্নেছার আদালত এ আদেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মো. এমরান হোসেনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন।

দুদকের চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী কাজী সানোয়ার আহমেদ লাভলু গণমাধ্যমকে বলেন, দুদকের আবেদন পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার আদালত পুলিশ কর্মকর্তা কামরুল ও তার স্ত্রীর ১১ কোটি ৩৪ লাখ ৩৫ হাজার ৯১৯ টাকা মূল্যের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন।

অনুসন্ধানে দুদক এডিসি কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে ৯ কোটি ৭৩ লাখ ২২ হাজার ৪৪ টাকার আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পায়। এছাড়া তার স্ত্রী সায়মা বেগমের ১ কোটি ৬২ লাখ ৮৫ হাজার ১৮৮ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। গত ১৩ মে প্রধান কার্যালয় বরাবরে অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিল করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. এমরান হোসেন।

পুলিশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল হাসান ১৯৮৯ সালে সাব-ইন্সপেক্টর পদে পুলিশ বিভাগে যোগদান করেন। পদোন্নতি পেয়ে তিনি বর্তমানে অতিরিক্ত এডিসি (ক্রাইম) হিসেবে সিএমপিতে কর্মরত আছেন।

জানা যায়, কামরুল হাসান ১৯৮৯ সালে উপপরিদর্শক (এসআই) হিসেবে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। পরে পদোন্নতি পেয়ে তিনি হাটহাজারী বাঁশখালীসহ বিভিন্ন থানায় ওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গত বছর নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার প্রসিকিউশন হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তাকে বদলি করা হয়। তিনি চট্টগ্রাম আদালতের হাজতখানার আসামিদের জন্য সরকারি বরাদ্দের খাবার বিতরণ না করে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বিল উত্তোলন করে নিতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

এডিসি কামরুল ও স্ত্রীর ১১ কোটি টাকার অনিয়ম ও দুর্নীতি সম্পদ ক্রোকের আদেশ

আপডেট টাইম : ০৯:৩৯:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪

এডিস কামরুল ছবি : সংগৃহীত
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ কামরুল হাসান ও তার স্ত্রী সায়মা বেগমের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৮ জুলাই) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক ড. বেগম জেবুন্নেছার আদালত এ আদেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মো. এমরান হোসেনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন।

দুদকের চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী কাজী সানোয়ার আহমেদ লাভলু গণমাধ্যমকে বলেন, দুদকের আবেদন পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার আদালত পুলিশ কর্মকর্তা কামরুল ও তার স্ত্রীর ১১ কোটি ৩৪ লাখ ৩৫ হাজার ৯১৯ টাকা মূল্যের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন।

অনুসন্ধানে দুদক এডিসি কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে ৯ কোটি ৭৩ লাখ ২২ হাজার ৪৪ টাকার আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পায়। এছাড়া তার স্ত্রী সায়মা বেগমের ১ কোটি ৬২ লাখ ৮৫ হাজার ১৮৮ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। গত ১৩ মে প্রধান কার্যালয় বরাবরে অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিল করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. এমরান হোসেন।

পুলিশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল হাসান ১৯৮৯ সালে সাব-ইন্সপেক্টর পদে পুলিশ বিভাগে যোগদান করেন। পদোন্নতি পেয়ে তিনি বর্তমানে অতিরিক্ত এডিসি (ক্রাইম) হিসেবে সিএমপিতে কর্মরত আছেন।

জানা যায়, কামরুল হাসান ১৯৮৯ সালে উপপরিদর্শক (এসআই) হিসেবে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। পরে পদোন্নতি পেয়ে তিনি হাটহাজারী বাঁশখালীসহ বিভিন্ন থানায় ওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গত বছর নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার প্রসিকিউশন হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তাকে বদলি করা হয়। তিনি চট্টগ্রাম আদালতের হাজতখানার আসামিদের জন্য সরকারি বরাদ্দের খাবার বিতরণ না করে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বিল উত্তোলন করে নিতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।