ঢাকা ০৯:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন

চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রথম নারী কণ্ঠশিল্পী নমিতা ঘোষ

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রথম নারী কণ্ঠশিল্পী নমিতা ঘোষ। ১৯৭১ সালে, মাত্র ১৪ বছর বয়সেই নিজ কণ্ঠ দিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন তিনি।

২৭ মার্চ রাতে বুড়িগঙ্গা পেরিয়ে কেরানীগঞ্জ দিয়ে কুমিল্লা হয়ে তখনকার দুর্গম এবং বিপজ্জনক পথ পেরিয়ে তিনি চলে যান আগরতলা। পরিচিত হন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের সঙ্গে। সে সময় সেখানে একটি প্রামাণ্য চিত্র তৈরির কাজ চলছিল। সেটিতে অংশ নেন নমিতা ঘোষ। পরে সেটি ভারতের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শন করা হয়।

প্রামাণ্য চিত্রের শুটিং শেষে তিনি আগরতলা থেকে কলকাতায় যান। যোগদেন স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রে। সেখানে প্রথম নারী কণ্ঠশিল্পী নমিতা ঘোষ।

গত ১২ মার্চ বাংলাদেশ টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন নমিতা ঘোষ। এর পরপরই তিনি অসুস্থ হয়ে প্রথমে আজগর আলী হাসপাতালে, পরে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। এরপর অবস্থার অবনতি হতে থাকলে তাকে পপুলার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই ২৬ মার্চ দিবাগত রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নমিতা ঘোষ।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক

চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রথম নারী কণ্ঠশিল্পী নমিতা ঘোষ

আপডেট টাইম : ০৭:৩৫:০৬ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৭ মার্চ ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রথম নারী কণ্ঠশিল্পী নমিতা ঘোষ। ১৯৭১ সালে, মাত্র ১৪ বছর বয়সেই নিজ কণ্ঠ দিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন তিনি।

২৭ মার্চ রাতে বুড়িগঙ্গা পেরিয়ে কেরানীগঞ্জ দিয়ে কুমিল্লা হয়ে তখনকার দুর্গম এবং বিপজ্জনক পথ পেরিয়ে তিনি চলে যান আগরতলা। পরিচিত হন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের সঙ্গে। সে সময় সেখানে একটি প্রামাণ্য চিত্র তৈরির কাজ চলছিল। সেটিতে অংশ নেন নমিতা ঘোষ। পরে সেটি ভারতের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শন করা হয়।

প্রামাণ্য চিত্রের শুটিং শেষে তিনি আগরতলা থেকে কলকাতায় যান। যোগদেন স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রে। সেখানে প্রথম নারী কণ্ঠশিল্পী নমিতা ঘোষ।

গত ১২ মার্চ বাংলাদেশ টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন নমিতা ঘোষ। এর পরপরই তিনি অসুস্থ হয়ে প্রথমে আজগর আলী হাসপাতালে, পরে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। এরপর অবস্থার অবনতি হতে থাকলে তাকে পপুলার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই ২৬ মার্চ দিবাগত রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নমিতা ঘোষ।