ঢাকা ০৯:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

ঘুর্নিঝড় রেমাল ভাসিয়ে নিয়ে গেছে শুটকি পল্লির ৩০ পরিবারের স্বপ্ন

মঠবাড়ীয়া (পিরোজপুর) জেলা প্রতিনিধি: আফজাল মিয়া তথ্য চিএে,
  • আপডেট টাইম : ০৯:৩৩:৫১ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২ জুন ২০২৪
  • / ৩৫ ০০.১০বার পাঠক

বড় মাছুয়া থেকে তুলাতলা শুটকি পল্লি পর্যন্ত বেড়িবাঁধ বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় রেমাল ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। তার সাথে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে তুলাতলা শুটকি পল্লির এিশটি পরিবারের তিলেতিলে গাড়া বেঁচে থাকার স্বপ্ন। স্বামীহারা বকুল (৬০) শুটকি পল্লিতে দিনমজুরি কাজ করে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করেন,সবকিছু হারিয়ে এখন৷ নদীর পাড়ে নির্বাক হয়ে বসে থাকে। অনাহারে অর্ধাহারে চলছে দিন। তার পাশাপাশি শিউলি বেগম বাড়িঘর সবকিছু হারিয়ে এখন নিঃস্ব। বকুল ও শিউলি বেগমের একটাই চাওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে একটু আর্থিকভাবে সাহায্য করলে তারা এিশটি পরিবার শুটকি পল্লী নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এই শুটকি পল্লী থেকে শুটকি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে চট্টগ্রাম আসাদ গঞ্জ রপ্তানি করা হয়। এই শুটকি পল্লী থেকে বছরে আয় হয় দশলাখ টাকাও বেশি। এই আয়ের টাকা দিয়েই শুটকি পল্লির এিশটি পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। শুটকি পল্লীর মালিক মোহাম্মদ গাফফার মিয়া,সময়ের কণ্ঠকে জানান। তার ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।তিনি লক্ষ লক্ষ টাকা লোন করে এই শুটকি পল্লি পরিচালনা করে আসছিলেন। এখন তিনি দিশেহারা লোনের টাকা পরিশোধ করবেন কি করে। সরকার যদি আর্থিক সাহায্য করেন তাহলে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। মঠবাড়িয়া একমাত্র তুলাতলা শুটকি পল্লি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঘুর্নিঝড় রেমাল ভাসিয়ে নিয়ে গেছে শুটকি পল্লির ৩০ পরিবারের স্বপ্ন

আপডেট টাইম : ০৯:৩৩:৫১ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২ জুন ২০২৪

বড় মাছুয়া থেকে তুলাতলা শুটকি পল্লি পর্যন্ত বেড়িবাঁধ বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় রেমাল ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। তার সাথে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে তুলাতলা শুটকি পল্লির এিশটি পরিবারের তিলেতিলে গাড়া বেঁচে থাকার স্বপ্ন। স্বামীহারা বকুল (৬০) শুটকি পল্লিতে দিনমজুরি কাজ করে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করেন,সবকিছু হারিয়ে এখন৷ নদীর পাড়ে নির্বাক হয়ে বসে থাকে। অনাহারে অর্ধাহারে চলছে দিন। তার পাশাপাশি শিউলি বেগম বাড়িঘর সবকিছু হারিয়ে এখন নিঃস্ব। বকুল ও শিউলি বেগমের একটাই চাওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে একটু আর্থিকভাবে সাহায্য করলে তারা এিশটি পরিবার শুটকি পল্লী নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এই শুটকি পল্লী থেকে শুটকি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে চট্টগ্রাম আসাদ গঞ্জ রপ্তানি করা হয়। এই শুটকি পল্লী থেকে বছরে আয় হয় দশলাখ টাকাও বেশি। এই আয়ের টাকা দিয়েই শুটকি পল্লির এিশটি পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। শুটকি পল্লীর মালিক মোহাম্মদ গাফফার মিয়া,সময়ের কণ্ঠকে জানান। তার ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।তিনি লক্ষ লক্ষ টাকা লোন করে এই শুটকি পল্লি পরিচালনা করে আসছিলেন। এখন তিনি দিশেহারা লোনের টাকা পরিশোধ করবেন কি করে। সরকার যদি আর্থিক সাহায্য করেন তাহলে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। মঠবাড়িয়া একমাত্র তুলাতলা শুটকি পল্লি।