ঢাকা ০৭:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর শহরের উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মদিনা প্যালেস নামের একটি ভবনের ৫ টি ফ্লাটে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে নান্দাইল প্রেসক্লাবের ১৭তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক রঞ্জু দুপুরে ক্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মহারণ, পাকিস্তানের বাঁচা–মরার ম্যাচ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সরাসরি বাণিজ্য পুনরায় শুরু, ১৯৭১ সালের পর প্রথম খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আবেদনের শুনানি ২ মার্চ রাজধানীর বিভা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন গাজীপুরে দুর্নীতিবাজ ভূমি কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ এটিএম আজহারুলের মুক্তির দাবিতে গণঅবস্থানের ডাক জামায়াতের

জামালপুরে জৈব সার প্রয়োগে উচ্ছের চাষ এখন জনপ্রিয়,কৃষককূল স্বাবলম্বি

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০১:১৮:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
  • / ১০৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

গণতান্ত্রিক আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আসার পর কৃষি শিল্প কে ব্যপক আধুনিকায়ন করেন। বিশেষ ভাবে জোর দেন বিষমুক্ত সবজি চাষের। সরকারের এ কর্মসূচীর আওতায় জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় এবার বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হয়েছে। সম্পূর্ণ জৈব সারের উপর নির্ভর করে উচ্ছের চাষ করায় ফলন পেয়েছে বাম্পার। দাম বেশি পাওয়ায় কৃষকরা স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঁঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সরকারের বিশেষ নির্দেশ ছিলো বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হবে। জেলা কৃষি বিভাগ সদর উপজেলাধীন লক্ষীর চর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলশীর চর, কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকা বেছে নেন। এ এলাকা গুলোকে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ নীতির মাধ্যমে বিষমুক্ত জৈব সারের গুরুত্ব দেন। কৃষকরা কৃষি বিভাগের পরামর্শে উচ্ছের চাষ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। সরেজমিনে এ এলাকা গুলোর অধিকাংশ কৃষকের সাথে কথা হয় তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন উচ্ছে যদিও শীত কালীন সবজি, জৈব সার দেয়ার ফলে এবারের মতো ফলন বিগত কোন মৌসুমে হয়নি। ফলন বৃদ্ধি পাওয়ায়, দাম ও বেশি হওয়ায় কৃষকরা বেশ চাঙ্গা ।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় সরকারের এ সফল উদ্যোগ কৃষি বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। ডাংধরা পাররামপুর হাতিবান্দা, বগারচর, বাট্রাজোর, মেরুরচর, নাংলা, আদ্রা, ভাটারা, মহাদান, পাথরশী এলাকায় এবার বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হয়েছে। এ সব এলাকার বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে কথা বললে তারা বলেন সরকার কৃষি বিভাগ কে যে ভাবে কাজ করতে বলেছিলো তারা মাঠ পর্যায়ে দিন রাত পরিশ্রম করে সরকারের এই সফল উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছেন। তাদের কারনে কৃষককূল আজ স্বাবলম্বি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে জৈব সার প্রয়োগে উচ্ছের চাষ এখন জনপ্রিয়,কৃষককূল স্বাবলম্বি

আপডেট টাইম : ০১:১৮:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

গণতান্ত্রিক আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আসার পর কৃষি শিল্প কে ব্যপক আধুনিকায়ন করেন। বিশেষ ভাবে জোর দেন বিষমুক্ত সবজি চাষের। সরকারের এ কর্মসূচীর আওতায় জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় এবার বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হয়েছে। সম্পূর্ণ জৈব সারের উপর নির্ভর করে উচ্ছের চাষ করায় ফলন পেয়েছে বাম্পার। দাম বেশি পাওয়ায় কৃষকরা স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঁঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সরকারের বিশেষ নির্দেশ ছিলো বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হবে। জেলা কৃষি বিভাগ সদর উপজেলাধীন লক্ষীর চর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলশীর চর, কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকা বেছে নেন। এ এলাকা গুলোকে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ নীতির মাধ্যমে বিষমুক্ত জৈব সারের গুরুত্ব দেন। কৃষকরা কৃষি বিভাগের পরামর্শে উচ্ছের চাষ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। সরেজমিনে এ এলাকা গুলোর অধিকাংশ কৃষকের সাথে কথা হয় তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন উচ্ছে যদিও শীত কালীন সবজি, জৈব সার দেয়ার ফলে এবারের মতো ফলন বিগত কোন মৌসুমে হয়নি। ফলন বৃদ্ধি পাওয়ায়, দাম ও বেশি হওয়ায় কৃষকরা বেশ চাঙ্গা ।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় সরকারের এ সফল উদ্যোগ কৃষি বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। ডাংধরা পাররামপুর হাতিবান্দা, বগারচর, বাট্রাজোর, মেরুরচর, নাংলা, আদ্রা, ভাটারা, মহাদান, পাথরশী এলাকায় এবার বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হয়েছে। এ সব এলাকার বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে কথা বললে তারা বলেন সরকার কৃষি বিভাগ কে যে ভাবে কাজ করতে বলেছিলো তারা মাঠ পর্যায়ে দিন রাত পরিশ্রম করে সরকারের এই সফল উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছেন। তাদের কারনে কৃষককূল আজ স্বাবলম্বি।