ঢাকা ০৬:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড আজমিরীগঞ্জে  বিয়ের ছয় মাস পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা রায়পুরে দেশীয় শিল্প ও পণ্য মেলায় ভ্রাম্যমান আদালত, নগদ অর্থদণ্ড কালিয়াকৈরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের উঠান বৈঠক ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  মোংলায় জলবায়ু ন্যায্যতার গণসংলাপে বক্তারা : সুন্দরবন উপকূলীয় অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্রের সুরক্ষা দিন

জামালপুরে জৈব সার প্রয়োগে উচ্ছের চাষ এখন জনপ্রিয়,কৃষককূল স্বাবলম্বি

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০১:১৮:০৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
  • / ৯০ ৫০০০.০ বার পাঠক

গণতান্ত্রিক আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আসার পর কৃষি শিল্প কে ব্যপক আধুনিকায়ন করেন। বিশেষ ভাবে জোর দেন বিষমুক্ত সবজি চাষের। সরকারের এ কর্মসূচীর আওতায় জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় এবার বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হয়েছে। সম্পূর্ণ জৈব সারের উপর নির্ভর করে উচ্ছের চাষ করায় ফলন পেয়েছে বাম্পার। দাম বেশি পাওয়ায় কৃষকরা স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঁঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সরকারের বিশেষ নির্দেশ ছিলো বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হবে। জেলা কৃষি বিভাগ সদর উপজেলাধীন লক্ষীর চর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলশীর চর, কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকা বেছে নেন। এ এলাকা গুলোকে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ নীতির মাধ্যমে বিষমুক্ত জৈব সারের গুরুত্ব দেন। কৃষকরা কৃষি বিভাগের পরামর্শে উচ্ছের চাষ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। সরেজমিনে এ এলাকা গুলোর অধিকাংশ কৃষকের সাথে কথা হয় তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন উচ্ছে যদিও শীত কালীন সবজি, জৈব সার দেয়ার ফলে এবারের মতো ফলন বিগত কোন মৌসুমে হয়নি। ফলন বৃদ্ধি পাওয়ায়, দাম ও বেশি হওয়ায় কৃষকরা বেশ চাঙ্গা ।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় সরকারের এ সফল উদ্যোগ কৃষি বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। ডাংধরা পাররামপুর হাতিবান্দা, বগারচর, বাট্রাজোর, মেরুরচর, নাংলা, আদ্রা, ভাটারা, মহাদান, পাথরশী এলাকায় এবার বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হয়েছে। এ সব এলাকার বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে কথা বললে তারা বলেন সরকার কৃষি বিভাগ কে যে ভাবে কাজ করতে বলেছিলো তারা মাঠ পর্যায়ে দিন রাত পরিশ্রম করে সরকারের এই সফল উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছেন। তাদের কারনে কৃষককূল আজ স্বাবলম্বি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে জৈব সার প্রয়োগে উচ্ছের চাষ এখন জনপ্রিয়,কৃষককূল স্বাবলম্বি

আপডেট টাইম : ০১:১৮:০৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

গণতান্ত্রিক আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আসার পর কৃষি শিল্প কে ব্যপক আধুনিকায়ন করেন। বিশেষ ভাবে জোর দেন বিষমুক্ত সবজি চাষের। সরকারের এ কর্মসূচীর আওতায় জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় এবার বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হয়েছে। সম্পূর্ণ জৈব সারের উপর নির্ভর করে উচ্ছের চাষ করায় ফলন পেয়েছে বাম্পার। দাম বেশি পাওয়ায় কৃষকরা স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঁঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সরকারের বিশেষ নির্দেশ ছিলো বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হবে। জেলা কৃষি বিভাগ সদর উপজেলাধীন লক্ষীর চর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলশীর চর, কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকা বেছে নেন। এ এলাকা গুলোকে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ নীতির মাধ্যমে বিষমুক্ত জৈব সারের গুরুত্ব দেন। কৃষকরা কৃষি বিভাগের পরামর্শে উচ্ছের চাষ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। সরেজমিনে এ এলাকা গুলোর অধিকাংশ কৃষকের সাথে কথা হয় তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন উচ্ছে যদিও শীত কালীন সবজি, জৈব সার দেয়ার ফলে এবারের মতো ফলন বিগত কোন মৌসুমে হয়নি। ফলন বৃদ্ধি পাওয়ায়, দাম ও বেশি হওয়ায় কৃষকরা বেশ চাঙ্গা ।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় সরকারের এ সফল উদ্যোগ কৃষি বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। ডাংধরা পাররামপুর হাতিবান্দা, বগারচর, বাট্রাজোর, মেরুরচর, নাংলা, আদ্রা, ভাটারা, মহাদান, পাথরশী এলাকায় এবার বিষমুক্ত উচ্ছের চাষ হয়েছে। এ সব এলাকার বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে কথা বললে তারা বলেন সরকার কৃষি বিভাগ কে যে ভাবে কাজ করতে বলেছিলো তারা মাঠ পর্যায়ে দিন রাত পরিশ্রম করে সরকারের এই সফল উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছেন। তাদের কারনে কৃষককূল আজ স্বাবলম্বি।