গত ১০মে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ভোরের বার্তা২৪.কম “কিশোরগঞ্জ সদরে বাড়ি নির্মাণের বাধা, চাঁদা দাবি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন, রফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী জিন্নাতুন নেছা তারা বলেন, আমাদেরকে জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভুয়া বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আমাদের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদটি তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে-১ কিশোরগঞ্জে রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে সাইফুল মুন্সী দেলোয়ার গংদের বিরুদ্ধে একটি মোকদ্দমা যা ফৌঃকাঃবিঃ ১৪৪ ধারা মামলা
দায়ের করেন। যার নং ৬৭১/২৪ । বাদী উল্লেখ করেন তাদের সাথে জমি জমা পৃথকভাবে ভাগ বন্টন ভোগ দখলে আছেন। উভয়ই সহোদর ভাই দেলোয়ার গং কোন দখল নাই তফসিল বর্ণিত ভূমি জবর দখল করে ঘর নির্মাণ করার ষড়যন্ত্র করছেন।পরবর্তীতে জিন্নাতুন নেছা কে প্রাণ নাশের হুমকি দিলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-১কিশোরগঞ্জে আরোও একটি ফৌঃকাঃবিঃ ১০৭/১১৪/১১৭ (সি) ধারা মামলা দায়ের করেন। যাহা নং ২৭৫/২৪। দেলোয়ার গং সহ মারাত্মকভাবে ক্ষিপ্ত হন।দেলোয়ার গং ক্ষমতার দাপটে দেখিয়ে উক্ত ভূমিটি জবরদখল করে নিতে চায়। রফিকুল ইসলাম ও জিন্নাতুন নেছা তারা বলেন, প্রকাশিত সংবাদটি মধ্যে বাড়ি নির্মাণের চাঁদা দাবির কথা মিথ্যা ভুয়া উদ্দেশ্য প্রনোদিত ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি। যেহেতু পক্ষদের মধ্যে মামলা মোকদ্দমা এবং জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধী আছে সেহেতু অনলাইন পোর্টালটি গভীর ভাবে অনুসন্ধান করার প্রয়োজন ছিল। “কিশোরগঞ্জ সদর বাড়ি নির্মাণ, চাঁদা দাবি” প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত মিথ্যা বানোয়াট ও ভীতিহীন বলে জানান তারা। মামলা সূত্রে জানা যায় যে সাইফুল মুন্সি সহোদর ভাই এবং দেলোয়ার ভাতিজা চাঁদার দাবীর কোনরূপ ঘটনা ঘটে নাই। তাদের মধ্যে জমিজমা নিয়ে বিরোধ ছিল । সোহাগ, জুলমত,রামিম,আরফান, কাউসার তারা বলেন আমাদের জড়িয়ে প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা ঘটনা বিধায় উল্লেখিত প্রতিবেদনটির জন্য তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।