ঢাকা ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন জামালপুরে ভোজ্য তেল সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রনে কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের পর ছাত্রলীগ নেতার গলিত মরদেহ উদ্ধার চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য চোখের পানিতে বুক ভাসিয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় মঠবাড়ীয়া তীব্র তাপদাহের হাত থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ। প্রার্থনা

করোনার টিকাদান কার্যক্রম এগিয়ে নিতে ৫০ কোটি ডলারের ঋণ দিচ্ছে বিশ্ব ব্যাংক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশে চলমান টিকাদান কার্যক্রম এগিয়ে নিতে ৫০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্ব ব্যাংকের নির্বাহী পর্ষদ।

আজ শুক্রবার বিশ্ব ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) এই অর্থায়ন করবে। এ ঋণের আওতায় দেশের ৫ কোটি ৪০ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য অগ্রাধিকার পাবে।

বিশ্ব ব্যাংক বলছে, ‘কোভিড-১৯ ইমারজেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড প্যানডেমিক প্রিপার্ডনেস প্রজেক্ট’-এর অধীনে বিশ্ব ব্যাংকের অতিরিক্ত এই অর্থায়ন, প্রথম পর্যায়ে দেশের ৪০ শতাংশ নাগরিককে টিকা দেওয়ার সরকারের প্রাথমিক অগ্রাধিকার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে।

বাংলাদেশ ও ভুটানের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশ্ব ব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি মার্সি টেম্বন বলেন, “এই অর্থায়ন জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশ জনগোষ্ঠীর জন্য দ্রুত টিকা সরবরাহ নিশ্চিত করবে।”

বিশ্ব ব্যাংক জানায়, এ প্রকল্পের অধীনে কোভিড-১৯ সংক্রমণ চিহ্নিত করা, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা এবং ভবিষ্যতে স্বাস্থ্য বিষয়ক জরুরি পরিস্থিতিতে জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা অব্যাহত রাখা হবে। টিকাদান কর্মসূচী সফল করতে সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ এবং টিকা পরীক্ষায় ওষুধ প্রশাসন পরিদফতরের সক্ষমতা বাড়াতেও সহায়তা দেবে এই প্রকল্প।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গ্লোবাল আ্যাকসেস ফ্যাসিলিটির (কোভ্যাক্স)- আওতায় দেশের ২০ শতাংশ নাগরিকের জন্য যে টিকা বাংলাদেশ পাবে, তার ব্যয় বহন করা হবে বিশ্ব ব্যাংকের এই ঋণের অর্থ থেকে। এছাড়া আরও ১১ শতাংশ নাগরিকের জন্য টিকা উৎপাদকের কাছ থেকে সরাসরি কেনা বা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে পাওয়া টিকা ও টিকাদানের খরচও বহন করা হবে।এর বাইরে সরকার নিজস্ব অর্থায়নে বাকি ৯ শতাংশ নাগরিকের টিকার খরচ যোগাবে।

আইডিএ-র এই ঋণ শোধ করতে ৩০ বছর সময় পাবে বাংলাদেশ।

কোভিড-১৯ প্রতিরোধে টিকার জন্য দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম ধাপে বিশ্ব ব্যাংক যে তিনটি দেশের জন্য ঋণ অনুমোদন করেছে, বাংলাদেশ তার অন্যতম। অন্য দুটি দেশ হচ্ছে নেপাল ও আফগানিস্তান।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

করোনার টিকাদান কার্যক্রম এগিয়ে নিতে ৫০ কোটি ডলারের ঋণ দিচ্ছে বিশ্ব ব্যাংক

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৩৮ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৯ মার্চ ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশে চলমান টিকাদান কার্যক্রম এগিয়ে নিতে ৫০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্ব ব্যাংকের নির্বাহী পর্ষদ।

আজ শুক্রবার বিশ্ব ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) এই অর্থায়ন করবে। এ ঋণের আওতায় দেশের ৫ কোটি ৪০ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য অগ্রাধিকার পাবে।

বিশ্ব ব্যাংক বলছে, ‘কোভিড-১৯ ইমারজেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড প্যানডেমিক প্রিপার্ডনেস প্রজেক্ট’-এর অধীনে বিশ্ব ব্যাংকের অতিরিক্ত এই অর্থায়ন, প্রথম পর্যায়ে দেশের ৪০ শতাংশ নাগরিককে টিকা দেওয়ার সরকারের প্রাথমিক অগ্রাধিকার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে।

বাংলাদেশ ও ভুটানের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশ্ব ব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি মার্সি টেম্বন বলেন, “এই অর্থায়ন জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশ জনগোষ্ঠীর জন্য দ্রুত টিকা সরবরাহ নিশ্চিত করবে।”

বিশ্ব ব্যাংক জানায়, এ প্রকল্পের অধীনে কোভিড-১৯ সংক্রমণ চিহ্নিত করা, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা এবং ভবিষ্যতে স্বাস্থ্য বিষয়ক জরুরি পরিস্থিতিতে জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা অব্যাহত রাখা হবে। টিকাদান কর্মসূচী সফল করতে সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ এবং টিকা পরীক্ষায় ওষুধ প্রশাসন পরিদফতরের সক্ষমতা বাড়াতেও সহায়তা দেবে এই প্রকল্প।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গ্লোবাল আ্যাকসেস ফ্যাসিলিটির (কোভ্যাক্স)- আওতায় দেশের ২০ শতাংশ নাগরিকের জন্য যে টিকা বাংলাদেশ পাবে, তার ব্যয় বহন করা হবে বিশ্ব ব্যাংকের এই ঋণের অর্থ থেকে। এছাড়া আরও ১১ শতাংশ নাগরিকের জন্য টিকা উৎপাদকের কাছ থেকে সরাসরি কেনা বা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে পাওয়া টিকা ও টিকাদানের খরচও বহন করা হবে।এর বাইরে সরকার নিজস্ব অর্থায়নে বাকি ৯ শতাংশ নাগরিকের টিকার খরচ যোগাবে।

আইডিএ-র এই ঋণ শোধ করতে ৩০ বছর সময় পাবে বাংলাদেশ।

কোভিড-১৯ প্রতিরোধে টিকার জন্য দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম ধাপে বিশ্ব ব্যাংক যে তিনটি দেশের জন্য ঋণ অনুমোদন করেছে, বাংলাদেশ তার অন্যতম। অন্য দুটি দেশ হচ্ছে নেপাল ও আফগানিস্তান।