ঢাকা ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয় সংঘর্ষ। আহত অর্ধ শতাধিক টঙ্গীতে ডেভিল হান্ট এর অভিযানে আ.লীগের নেত্রী ও তার পাঁচ সহযোগীকে ১৭৫১ পিস ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর শহরের উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মদিনা প্যালেস নামের একটি ভবনের ৫ টি ফ্লাটে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে নান্দাইল প্রেসক্লাবের ১৭তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক রঞ্জু দুপুরে ক্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মহারণ, পাকিস্তানের বাঁচা–মরার ম্যাচ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সরাসরি বাণিজ্য পুনরায় শুরু, ১৯৭১ সালের পর প্রথম খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আবেদনের শুনানি ২ মার্চ রাজধানীর বিভা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

জামালপুরে সরিষার বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে,গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংসের পাঁয়তারা

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর।।
  • আপডেট টাইম : ০২:০১:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪
  • / ১২৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

গণতান্ত্রিক আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আসার পর থেকে ব্যবসায়ী মহল সরকারের উন্নয়ন কাজে বাঁধা গ্রস্ত করার কাজে লিপ্ত। চলছে গভীর যড়যন্ত্র। সরকার কে বামে ফেলার লক্ষ্যে জামালপুরে সরিষার বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে। তারা বাজার নিয়ন্ত্রন করছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংসের মুখে পড়েছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলায় সরকারের কৃষি উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে জেলা কৃষি বিভাগ সরিষা চাষে বিশেষ প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্প অনুযায়ী লক্ষীর চর,রায়ের চর,টেবির চর,তুলশীর চর ,কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকার সরিষার বাম্পার ফলন হয়। সরিষার বাম্পার ফলন হলেও খরচ অনুযায়ী দাম পাচ্ছেনা। বাজার চলে গেছে মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে। ফলে কৃষককূল চরম বিপাকে পড়েছে। অধিকাংশ কৃষক এ প্রতিবেদককে বলেন, সরিষা চাষে বিঘাপ্রতি খরচ হয় ৬থেকে ৭হাজার টাকা। এতে উৎপাদন হয় ৮ থেকে ৯মন। বাজার দর ভালো গেলে প্রতি বিঘায় ১৮ থেকে ২০হাজার টাকা সরিষা বিক্রি হয়। বর্তমানে বাজার দর কমে যাওয়ায় লাভতো দুরের কথা খরচ উঠছে না। ফলে সরিষা কৃষকের গলার কাটায় পরিনত হয়েছে।
এ দিকে সরিষাবাড়ী,মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ উপজেলাধীন ডাংধরা পাররামপুর,হাতীবান্দা,বগারচর,বাট্রাজোড়,পাথরশী,চিনাডুলি,নাংলা,আদ্রা,মহাদান,ভাটারা,কমরাবাদ এলাকায় সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষি বিভাগ সরকারের কৃষি অর্থনীতি জাগ্রত করেছে ঠিকই কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগীদের কারনে সব ভেস্তে যাচ্ছে। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রন হচ্ছে। ফলে কৃষককূল চরম বিপাকে পড়েছে। গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংশ করার জন্য সিন্ডিকেট চক্র উঠে পড়ে লেগেছে। এদের হাত ভেঙ্গে দিয়ে গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা করা জরুরী হয়ে পড়েছে বলে সুশীল সমাজের লোকজন মনে করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে সরিষার বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে,গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংসের পাঁয়তারা

আপডেট টাইম : ০২:০১:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪

গণতান্ত্রিক আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আসার পর থেকে ব্যবসায়ী মহল সরকারের উন্নয়ন কাজে বাঁধা গ্রস্ত করার কাজে লিপ্ত। চলছে গভীর যড়যন্ত্র। সরকার কে বামে ফেলার লক্ষ্যে জামালপুরে সরিষার বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে। তারা বাজার নিয়ন্ত্রন করছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংসের মুখে পড়েছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলায় সরকারের কৃষি উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে জেলা কৃষি বিভাগ সরিষা চাষে বিশেষ প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্প অনুযায়ী লক্ষীর চর,রায়ের চর,টেবির চর,তুলশীর চর ,কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকার সরিষার বাম্পার ফলন হয়। সরিষার বাম্পার ফলন হলেও খরচ অনুযায়ী দাম পাচ্ছেনা। বাজার চলে গেছে মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে। ফলে কৃষককূল চরম বিপাকে পড়েছে। অধিকাংশ কৃষক এ প্রতিবেদককে বলেন, সরিষা চাষে বিঘাপ্রতি খরচ হয় ৬থেকে ৭হাজার টাকা। এতে উৎপাদন হয় ৮ থেকে ৯মন। বাজার দর ভালো গেলে প্রতি বিঘায় ১৮ থেকে ২০হাজার টাকা সরিষা বিক্রি হয়। বর্তমানে বাজার দর কমে যাওয়ায় লাভতো দুরের কথা খরচ উঠছে না। ফলে সরিষা কৃষকের গলার কাটায় পরিনত হয়েছে।
এ দিকে সরিষাবাড়ী,মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ উপজেলাধীন ডাংধরা পাররামপুর,হাতীবান্দা,বগারচর,বাট্রাজোড়,পাথরশী,চিনাডুলি,নাংলা,আদ্রা,মহাদান,ভাটারা,কমরাবাদ এলাকায় সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষি বিভাগ সরকারের কৃষি অর্থনীতি জাগ্রত করেছে ঠিকই কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগীদের কারনে সব ভেস্তে যাচ্ছে। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রন হচ্ছে। ফলে কৃষককূল চরম বিপাকে পড়েছে। গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংশ করার জন্য সিন্ডিকেট চক্র উঠে পড়ে লেগেছে। এদের হাত ভেঙ্গে দিয়ে গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা করা জরুরী হয়ে পড়েছে বলে সুশীল সমাজের লোকজন মনে করেন।