ঢাকা ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
চট্টগ্রামে ১১৫ তম জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার শরীফ।। বলি খেলা এক ধরনের কুস্তি খেলা যে খেলায় অনেক কুস্তি অংশগ্রহণ করেন জামালপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল সম্ভাবনার নতুন দুয়ার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা রুহিয়া আখানগর ইসতিসকার নামাজে বৃষ্টির জন্য চোখের পানি ফেলে দোয়া গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম

জামালপুরে সরিষার বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে,গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংসের পাঁয়তারা

গণতান্ত্রিক আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আসার পর থেকে ব্যবসায়ী মহল সরকারের উন্নয়ন কাজে বাঁধা গ্রস্ত করার কাজে লিপ্ত। চলছে গভীর যড়যন্ত্র। সরকার কে বামে ফেলার লক্ষ্যে জামালপুরে সরিষার বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে। তারা বাজার নিয়ন্ত্রন করছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংসের মুখে পড়েছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলায় সরকারের কৃষি উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে জেলা কৃষি বিভাগ সরিষা চাষে বিশেষ প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্প অনুযায়ী লক্ষীর চর,রায়ের চর,টেবির চর,তুলশীর চর ,কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকার সরিষার বাম্পার ফলন হয়। সরিষার বাম্পার ফলন হলেও খরচ অনুযায়ী দাম পাচ্ছেনা। বাজার চলে গেছে মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে। ফলে কৃষককূল চরম বিপাকে পড়েছে। অধিকাংশ কৃষক এ প্রতিবেদককে বলেন, সরিষা চাষে বিঘাপ্রতি খরচ হয় ৬থেকে ৭হাজার টাকা। এতে উৎপাদন হয় ৮ থেকে ৯মন। বাজার দর ভালো গেলে প্রতি বিঘায় ১৮ থেকে ২০হাজার টাকা সরিষা বিক্রি হয়। বর্তমানে বাজার দর কমে যাওয়ায় লাভতো দুরের কথা খরচ উঠছে না। ফলে সরিষা কৃষকের গলার কাটায় পরিনত হয়েছে।
এ দিকে সরিষাবাড়ী,মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ উপজেলাধীন ডাংধরা পাররামপুর,হাতীবান্দা,বগারচর,বাট্রাজোড়,পাথরশী,চিনাডুলি,নাংলা,আদ্রা,মহাদান,ভাটারা,কমরাবাদ এলাকায় সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষি বিভাগ সরকারের কৃষি অর্থনীতি জাগ্রত করেছে ঠিকই কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগীদের কারনে সব ভেস্তে যাচ্ছে। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রন হচ্ছে। ফলে কৃষককূল চরম বিপাকে পড়েছে। গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংশ করার জন্য সিন্ডিকেট চক্র উঠে পড়ে লেগেছে। এদের হাত ভেঙ্গে দিয়ে গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা করা জরুরী হয়ে পড়েছে বলে সুশীল সমাজের লোকজন মনে করেন।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামে ১১৫ তম জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার শরীফ।। বলি খেলা এক ধরনের কুস্তি খেলা যে খেলায় অনেক কুস্তি অংশগ্রহণ করেন

জামালপুরে সরিষার বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে,গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংসের পাঁয়তারা

আপডেট টাইম : ০২:০১:১৪ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪

গণতান্ত্রিক আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আসার পর থেকে ব্যবসায়ী মহল সরকারের উন্নয়ন কাজে বাঁধা গ্রস্ত করার কাজে লিপ্ত। চলছে গভীর যড়যন্ত্র। সরকার কে বামে ফেলার লক্ষ্যে জামালপুরে সরিষার বাজার মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে। তারা বাজার নিয়ন্ত্রন করছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংসের মুখে পড়েছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলায় সরকারের কৃষি উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে জেলা কৃষি বিভাগ সরিষা চাষে বিশেষ প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্প অনুযায়ী লক্ষীর চর,রায়ের চর,টেবির চর,তুলশীর চর ,কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকার সরিষার বাম্পার ফলন হয়। সরিষার বাম্পার ফলন হলেও খরচ অনুযায়ী দাম পাচ্ছেনা। বাজার চলে গেছে মধ্যস্বত্বভোগীদের দখলে। ফলে কৃষককূল চরম বিপাকে পড়েছে। অধিকাংশ কৃষক এ প্রতিবেদককে বলেন, সরিষা চাষে বিঘাপ্রতি খরচ হয় ৬থেকে ৭হাজার টাকা। এতে উৎপাদন হয় ৮ থেকে ৯মন। বাজার দর ভালো গেলে প্রতি বিঘায় ১৮ থেকে ২০হাজার টাকা সরিষা বিক্রি হয়। বর্তমানে বাজার দর কমে যাওয়ায় লাভতো দুরের কথা খরচ উঠছে না। ফলে সরিষা কৃষকের গলার কাটায় পরিনত হয়েছে।
এ দিকে সরিষাবাড়ী,মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ উপজেলাধীন ডাংধরা পাররামপুর,হাতীবান্দা,বগারচর,বাট্রাজোড়,পাথরশী,চিনাডুলি,নাংলা,আদ্রা,মহাদান,ভাটারা,কমরাবাদ এলাকায় সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষি বিভাগ সরকারের কৃষি অর্থনীতি জাগ্রত করেছে ঠিকই কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগীদের কারনে সব ভেস্তে যাচ্ছে। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রন হচ্ছে। ফলে কৃষককূল চরম বিপাকে পড়েছে। গ্রামীন অর্থনীতি ধ্বংশ করার জন্য সিন্ডিকেট চক্র উঠে পড়ে লেগেছে। এদের হাত ভেঙ্গে দিয়ে গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা করা জরুরী হয়ে পড়েছে বলে সুশীল সমাজের লোকজন মনে করেন।