ঢাকা ১২:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন

জামালপুরে শজনে ডাটার চাহিদা বেশি,কিন্তু উৎপাদন কম

জামালপুরে শজনে ডাটার ব্যপক চাহিদা। চাহিদা অনুপাতে শজনে গাছ কম। তবে কিছু কিছু এলাকায় বানিজ্যিক ভাবে শজনে বাগান তৈরি করেছে। শজনে বিক্রি করে অধিকাংশ কৃষক লাভবান হয়ে শজনে তৈরিতে ঝুকে পড়েছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলাধীন শ্রপুর,বাঁশচড়া,সাহাবাজপুর,দিকপইত,ছোনাটিয়া এলাকার কৃষকরা শজনে গাছের বাগান তৈরি করেছে। এ সব এলাকার বাড়ীর আঙ্গিনা থেকে শুরু করে পতিত ফসলি জমিতে অসংখ্য শজনে বাগান। জেলা কৃষি বিভাগ কৃষকদেও স্বাবলম্বি করার লক্ষ্যে শজনে বাগান তৈরিতে উদ্বুদ্ধকরণ নীতি গ্রহণ করে। যার জন্যে কৃষকরা শজনে বাগান তৈরি করেছে। সরেজমিনে এ সব এলাকা ঘুরে দেখা ও জানা গেছে,অনেকেই দেড় থেকে দুশো শজনে বাগান তৈরি করেছে কথা হয় কৃষক সাদেক আলী(৫০) এর সাথে শজনের চাহিদা বেশি থাকায় জেলা কৃষি বিভাগের অক্লান্ত প্রচেষ্টার কারণে শজনে বাগান তৈরি হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেকেই শজনে বগান তৈরি ও বিক্রি করে স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ,ইসলামাপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় শজনে বাগানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ কৃষক পর্যায়ে ব্যপক সহযোগিতার কারণে শজনে বাগান অর্থকরী ফসলে পরিনত হয়েছে।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক

জামালপুরে শজনে ডাটার চাহিদা বেশি,কিন্তু উৎপাদন কম

আপডেট টাইম : ০৯:৫১:৩১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪

জামালপুরে শজনে ডাটার ব্যপক চাহিদা। চাহিদা অনুপাতে শজনে গাছ কম। তবে কিছু কিছু এলাকায় বানিজ্যিক ভাবে শজনে বাগান তৈরি করেছে। শজনে বিক্রি করে অধিকাংশ কৃষক লাভবান হয়ে শজনে তৈরিতে ঝুকে পড়েছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলাধীন শ্রপুর,বাঁশচড়া,সাহাবাজপুর,দিকপইত,ছোনাটিয়া এলাকার কৃষকরা শজনে গাছের বাগান তৈরি করেছে। এ সব এলাকার বাড়ীর আঙ্গিনা থেকে শুরু করে পতিত ফসলি জমিতে অসংখ্য শজনে বাগান। জেলা কৃষি বিভাগ কৃষকদেও স্বাবলম্বি করার লক্ষ্যে শজনে বাগান তৈরিতে উদ্বুদ্ধকরণ নীতি গ্রহণ করে। যার জন্যে কৃষকরা শজনে বাগান তৈরি করেছে। সরেজমিনে এ সব এলাকা ঘুরে দেখা ও জানা গেছে,অনেকেই দেড় থেকে দুশো শজনে বাগান তৈরি করেছে কথা হয় কৃষক সাদেক আলী(৫০) এর সাথে শজনের চাহিদা বেশি থাকায় জেলা কৃষি বিভাগের অক্লান্ত প্রচেষ্টার কারণে শজনে বাগান তৈরি হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেকেই শজনে বগান তৈরি ও বিক্রি করে স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ,ইসলামাপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় শজনে বাগানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ কৃষক পর্যায়ে ব্যপক সহযোগিতার কারণে শজনে বাগান অর্থকরী ফসলে পরিনত হয়েছে।