রাজধানী ঢাকার সাভারে মাসুদ ও ফারুকের চাঁদাবাজীতে অতিষ্ঠ সাভার আশুলিয়াবাসী।তাদের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক সরবারাহের বিস্তর অভিযোগ রয়েছে।সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষন কান্ডের প্রধান আসামী মামুনে এর সাথে চাঁদাবাজ মাসুদের দৃঢ় সম্পৃক্তা রয়েছে।মাসুদ ইয়াবা সংগ্রহ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে সাপালাই দিয়ে থাকে।তার অন্যতম সহযোগি ফারুক ও রকির।তার চাঁদা কালেকশন এর স্থান সমূহ,নবীনগর ফুটপাত ও বিশমাইল সহ কুটুরিয়ার বাসস্টান্ডে চাঁদা নিতে যেয়ে,বিগতদিনে হাতেনাতে গেপ্তার হয় র্র‍্যাব ৪ এর হাতে।আশুলিয়া থানায় তার নামে একাধিক চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে।বিশমাইল বাস কাউন্টার থেকে,পার কাউন্টার প্রতি (৩৫০০) টাকা চাঁদা আদায় করে তার সাহযোগী ফারুক,মমিন ও অবৈধ ছাত্র এনাম,রকি,রহিম,সহ তার সহযোগীরা।চাঁদাবাজ মাসুদ পানধোয়া বাজার থেকে ৫০ টাকা করে চাঁদা আদায় করে,সেখানে তার অন্যতম সহযোগী শীর্ষ সন্ত্রাসী মিরপুরের হত্যা মামলার আসামী মমিন ওরফে গাল কাটা মমিন।এত বড় মাপের চাঁদাবাজ প্রকাশ্যে বহাল তবিয়াতে চাঁদাবাজি করছে তার খুঁটির জোর কোথায়।তার সেল্ঠারে একাধিক কিশোর গ্যাং নানা অপকর্ম করে পার পেয়ে যাচ্ছে।তাকে গ্রেফতার পূর্বক জিজ্ঞাসা করলে কেঁচো খুঁড়তে শাপ বাহির হবে বলে ধারনা করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধীক ব্যাক্তি।সচেতন মহলের দাবী চাঁদাবাজ মাসুদ গং এর বিরুদ্ধে কঠোর তদন্ত পূর্বক আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন এলাকাবাসী সহ সুধীসমাজ।