ঢাকা ১০:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ইবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত গত শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আনোয়ারা বৈরাগ ইউনিয়নে ডেভ কেয়ার ফাউন্ডেশন আয়োজিত বিশেষজ্ঞ মেডিক্যাল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন চট্টগ্রামে ১১৫ তম জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার শরীফ।। বলি খেলা এক ধরনের কুস্তি খেলা যে খেলায় অনেক কুস্তি অংশগ্রহণ করেন জামালপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল সম্ভাবনার নতুন দুয়ার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা রুহিয়া আখানগর ইসতিসকার নামাজে বৃষ্টির জন্য চোখের পানি ফেলে দোয়া গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

জামালপুরে গো শিল্পের আগ্রহ বাড়ায় গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা

জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় গো খামারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গো খামার বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষক কূল স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে। জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের সার্বিক সহায়তায় অধিকাংশ কৃষক গো শিল্পের দিকে ঝুকে পড়ায় গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সদর উপজেলায় গো খামার ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ উপজেলার এমন কোন এলাকা নেই গো খামার না রয়েছে। বিশেষ করে লক্ষীরচর, রায়েরচর, টেবিরচর, তুলশীর চরে প্রায় শতাধিক গো খামার গড়ে উঠেছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে দেখা ও জানা গেছে, গো খামার গড়ে তুলার পেছনে জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগ ও কৃষি ব্যাংক ঋণ সুবিধা দিয়েছে। ফলে গো খামার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে।
সরকারের এ প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রাণী সম্পদ বিভাগ মাঠপর্যায়ে ব্যপক উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারের এ প্রকল্প মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় বাস্তবায়ন হচ্ছে। ভাটারা, মহাদান, কামরাবাদ, চিনাডুলি সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ৩শ গো খামার রয়েছে। খামার গুলোতে আধুনিক পদ্ধতীতে গরু মোটা তাজা করন সহ দুধের চাহিদা মেটাচ্ছে। এতে অধিকাংশ কৃষক স্বাবলম্বি হয়েছে। ফলে জেলার কৃষকরা গ্রামীন অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

ইবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

জামালপুরে গো শিল্পের আগ্রহ বাড়ায় গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা

আপডেট টাইম : ০৫:২৭:১৮ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় গো খামারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গো খামার বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষক কূল স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে। জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের সার্বিক সহায়তায় অধিকাংশ কৃষক গো শিল্পের দিকে ঝুকে পড়ায় গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সদর উপজেলায় গো খামার ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ উপজেলার এমন কোন এলাকা নেই গো খামার না রয়েছে। বিশেষ করে লক্ষীরচর, রায়েরচর, টেবিরচর, তুলশীর চরে প্রায় শতাধিক গো খামার গড়ে উঠেছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে দেখা ও জানা গেছে, গো খামার গড়ে তুলার পেছনে জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগ ও কৃষি ব্যাংক ঋণ সুবিধা দিয়েছে। ফলে গো খামার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে।
সরকারের এ প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রাণী সম্পদ বিভাগ মাঠপর্যায়ে ব্যপক উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারের এ প্রকল্প মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় বাস্তবায়ন হচ্ছে। ভাটারা, মহাদান, কামরাবাদ, চিনাডুলি সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ৩শ গো খামার রয়েছে। খামার গুলোতে আধুনিক পদ্ধতীতে গরু মোটা তাজা করন সহ দুধের চাহিদা মেটাচ্ছে। এতে অধিকাংশ কৃষক স্বাবলম্বি হয়েছে। ফলে জেলার কৃষকরা গ্রামীন অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।