ঢাকা ০১:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪

আজমিরীগঞ্জে বছিরা নদীর পাড়ে নবজাতক কন্যা শিশু কে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে

হবিগঞ্জ জেলার, আজমিরীগঞ্জ উপজেলার, কাকাইলছেও ইউনিয়নের রসুলপুর দক্ষিণ মাথায় বছিরা নদীর পাড়ে একটি নবজাতক কন্যা শিশু কে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে।

সোমবার (৫ফেব্রুয়ারী ২০২৪ইং) সকালে বছিরা নদীর তীরে শিশুর কান্না শুনে স্থানীয় কয়েকজন নারী পুরুষ সেখানে গিয়ে একটি নবজাতক কন্যা শিশুকে পরিত্যক্ত অবস্থায় দেখতে পায়। তখনি তাহারা লোকজন কে জানানোর চেষ্টা করলে কাজের জন্য বের হওয়া লোকজন শিশু বাচ্চা কে দেখতে পায়। পরে রসুলপুর আলগাহাটির দয়াল মিয়া শিশু বাচ্চা কে এনে নিঃসন্তান এক মহিলার নিকট রাখেন। এবং স্থানীয় মেম্বার কে অবগত করে।

কত পাষাণ হৃদয় হলে এমন জগণ্য কাজটি করতে পারে! হতে পারে কোন পাপের ফসল। কিন্তু এই নবজাতকের তো কোন দোষ নেই। এমন ঘৃণিত কাজ চলতে থাকলে সমাজ হবে কলুষিত। আজাব, গজব আসবে জামিনে। পাপিদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত ভোগ করতে হবে সকলকে।

তাই, পাষাণ হৃদয়ের মানব নামের দানবদের বের করে উপযুক্ত শাস্তি দেয়া অপরিহার্য।

কাকাইলছেও ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড মেম্বার জনাব রফিক মিয়ার সাথে ফোনে আলাপ করা হলে তিনি জানান- নবজাতকে শিশু বাচ্চাটি পাওয়া গেছে। চেয়ারম্যান ও প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। আমার জিম্মায় পাশের বাড়ীর নিঃসন্তান  জনৈক মহিলার নিকট নবজাতক মেয়েটি আছে।
ধারণা করা হচ্ছে, রাতের আধারে কে বা কারা নবজাতক শিশু মেয়েটি কে ফেলে গেছে।এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগে ওএই খবর পেীছে দেওয়া হয়েছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আজমিরীগঞ্জে বছিরা নদীর পাড়ে নবজাতক কন্যা শিশু কে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে

আপডেট টাইম : ০৪:৪৬:১৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

হবিগঞ্জ জেলার, আজমিরীগঞ্জ উপজেলার, কাকাইলছেও ইউনিয়নের রসুলপুর দক্ষিণ মাথায় বছিরা নদীর পাড়ে একটি নবজাতক কন্যা শিশু কে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে।

সোমবার (৫ফেব্রুয়ারী ২০২৪ইং) সকালে বছিরা নদীর তীরে শিশুর কান্না শুনে স্থানীয় কয়েকজন নারী পুরুষ সেখানে গিয়ে একটি নবজাতক কন্যা শিশুকে পরিত্যক্ত অবস্থায় দেখতে পায়। তখনি তাহারা লোকজন কে জানানোর চেষ্টা করলে কাজের জন্য বের হওয়া লোকজন শিশু বাচ্চা কে দেখতে পায়। পরে রসুলপুর আলগাহাটির দয়াল মিয়া শিশু বাচ্চা কে এনে নিঃসন্তান এক মহিলার নিকট রাখেন। এবং স্থানীয় মেম্বার কে অবগত করে।

কত পাষাণ হৃদয় হলে এমন জগণ্য কাজটি করতে পারে! হতে পারে কোন পাপের ফসল। কিন্তু এই নবজাতকের তো কোন দোষ নেই। এমন ঘৃণিত কাজ চলতে থাকলে সমাজ হবে কলুষিত। আজাব, গজব আসবে জামিনে। পাপিদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত ভোগ করতে হবে সকলকে।

তাই, পাষাণ হৃদয়ের মানব নামের দানবদের বের করে উপযুক্ত শাস্তি দেয়া অপরিহার্য।

কাকাইলছেও ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড মেম্বার জনাব রফিক মিয়ার সাথে ফোনে আলাপ করা হলে তিনি জানান- নবজাতকে শিশু বাচ্চাটি পাওয়া গেছে। চেয়ারম্যান ও প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। আমার জিম্মায় পাশের বাড়ীর নিঃসন্তান  জনৈক মহিলার নিকট নবজাতক মেয়েটি আছে।
ধারণা করা হচ্ছে, রাতের আধারে কে বা কারা নবজাতক শিশু মেয়েটি কে ফেলে গেছে।এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগে ওএই খবর পেীছে দেওয়া হয়েছে।