ঢাকা ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪

পোল্ট্রি শিল্পের মাধ্যমে জামালপুরে বেকার যুবকদের ভাগ্য পরিবর্তন

জামালপুরে পোল্ট্রি শিল্পের ব্যপক প্রসার ঘটেছে। পোল্ট্রি শিল্প প্রসারের পিছনে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ভূমিকা বিশাল। তারা সরকারের নির্দেশ মোতাবেক বেকার জনগোষ্ঠিকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ সুবিধা দিয়ে আত্ম কর্মসংস্থানের পথ তৈরি করে দিয়েছে। ফলে জেলার সর্বত্র অসংখ্য পোল্ট্রি শিল্প গড়ে উঠেছে। আর এ শিল্পের মাধ্যমে বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে।
জানা যায় সদর উপজেলার লক্ষীরচর, চরগজারিয়া, ইটাইল, নান্দিনা, শাহবাজপুর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ২শ ৫০টি পোল্ট্রি শিল্প গড়ে উঠেছে। শাহাবাজপুর গ্রামের বেকার যুবক আনিস (৩৬), সালাম (৩৮) এ প্রতিবেদক কে জানান, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ সুবিধা নিয়ে পোল্ট্রি শিল্প তৈরি করেছি। এ শিল্পের মাধ্যমে বেকারত্বের অবসান ঘটেছে। তারা আরো বলেন, আমাদের দেখা দেখি অনেকেই পোল্ট্রি শিল্পে ঝুকে পড়েছে। ফলে পোল্ট্রি শিল্পের ব্যাপক বিকাশ লাভ করেছে।
এ ছাড়া মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় পোল্ট্রি শিল্প বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামীন অর্থনীতি ব্যাপক ভাবে চাঙ্গা হয়েছে। কথা হয় সরিষাবাড়ী উপজেলার মহাদান গ্রামের সেলিম (২৮), ফজলু(৩০) এর সাথে তারা এ প্রতিবেদককে বলেন বেকারত্বের জ¦ালা সহ্যৃ করতে না পেরে নেশা গ্রস্ত ছিলাম। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর আমাদের সাহায্যে এগিয়ে আসে। সেখান থেকে প্রশিক্ষন ও ঋণ সুবিধা নিয়ে শুরু করি পোল্ট্রি শিল্প। পোল্ট্রিশিল্প অসংখ্য বেকাদের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। সরকারের এ উদ্যোগে যুব মহিলারাও জড়িত রয়েছে। ফলে যুব মহিলারাও জড়িত রয়েছে। ফলে যুব মহিলারও অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বি হচ্ছে। পাল্টে গেছে জেলার অর্থনৈতিক চালচিত্র।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পোল্ট্রি শিল্পের মাধ্যমে জামালপুরে বেকার যুবকদের ভাগ্য পরিবর্তন

আপডেট টাইম : ১১:১৪:০৮ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

জামালপুরে পোল্ট্রি শিল্পের ব্যপক প্রসার ঘটেছে। পোল্ট্রি শিল্প প্রসারের পিছনে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ভূমিকা বিশাল। তারা সরকারের নির্দেশ মোতাবেক বেকার জনগোষ্ঠিকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ সুবিধা দিয়ে আত্ম কর্মসংস্থানের পথ তৈরি করে দিয়েছে। ফলে জেলার সর্বত্র অসংখ্য পোল্ট্রি শিল্প গড়ে উঠেছে। আর এ শিল্পের মাধ্যমে বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে।
জানা যায় সদর উপজেলার লক্ষীরচর, চরগজারিয়া, ইটাইল, নান্দিনা, শাহবাজপুর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ২শ ৫০টি পোল্ট্রি শিল্প গড়ে উঠেছে। শাহাবাজপুর গ্রামের বেকার যুবক আনিস (৩৬), সালাম (৩৮) এ প্রতিবেদক কে জানান, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ সুবিধা নিয়ে পোল্ট্রি শিল্প তৈরি করেছি। এ শিল্পের মাধ্যমে বেকারত্বের অবসান ঘটেছে। তারা আরো বলেন, আমাদের দেখা দেখি অনেকেই পোল্ট্রি শিল্পে ঝুকে পড়েছে। ফলে পোল্ট্রি শিল্পের ব্যাপক বিকাশ লাভ করেছে।
এ ছাড়া মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় পোল্ট্রি শিল্প বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামীন অর্থনীতি ব্যাপক ভাবে চাঙ্গা হয়েছে। কথা হয় সরিষাবাড়ী উপজেলার মহাদান গ্রামের সেলিম (২৮), ফজলু(৩০) এর সাথে তারা এ প্রতিবেদককে বলেন বেকারত্বের জ¦ালা সহ্যৃ করতে না পেরে নেশা গ্রস্ত ছিলাম। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর আমাদের সাহায্যে এগিয়ে আসে। সেখান থেকে প্রশিক্ষন ও ঋণ সুবিধা নিয়ে শুরু করি পোল্ট্রি শিল্প। পোল্ট্রিশিল্প অসংখ্য বেকাদের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। সরকারের এ উদ্যোগে যুব মহিলারাও জড়িত রয়েছে। ফলে যুব মহিলারাও জড়িত রয়েছে। ফলে যুব মহিলারও অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বি হচ্ছে। পাল্টে গেছে জেলার অর্থনৈতিক চালচিত্র।