ঢাকা ০৪:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন যুদ্ধবিরতি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, জানালেন নেতানিয়াহু সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

মোংলা উপজেলা মৎস্য অফিসারের মেরিন কর্মকর্তা হেলালের বিরুদ্ধে উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

ওমর ফারুক
  • আপডেট টাইম : ১১:১৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১২৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোংলা উপজেলা মৎস্য অফিসারের মেরিন কর্মকর্তা হেলালের বিরুদ্ধে উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগে ৪ ঠা ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখ রবিবার মোংলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন, মোংলা উপজেলার চাঁদপাই ইউনিয়নের উত্তর কাইনমারী এলাকায় বাগদা চাষী ক্লাষ্টার-১ এর সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌসী ও সাধারণ সম্পাদক লিপি। এ সময় লিখিত বক্তব্যে তারা বলেন, ২০২৩ সালে মোংলা উপজেলার মৎস্য অফিসার জাহিদুল ইসলাম তাদের মৎস্য চাষের নিয়মাবলী শিক্ষা দেন। মৎস্য চাষে সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতি ও সুবিধা সমূহ তাদেরকে অবগত করান। মৎস্য অফিসার জাহিদুল ইসলামের কথায় তারা ২০২৩ সালে সরকারের ঘোষিত নিয়ম অনুযায়ী মৎস্য চাষ করে সরকারের প্রদত্ত সকল সুবিধা সমূহ তারা প্রাপ্ত হয় এবং তারা সফল ভাবে মৎস্য চাষ করে। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগে পরে তাদের মাছের পোনা নষ্ট হলে তারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইতিমধ্যে মৎস্য অফিসার জাহিদুল ইসলাম মোংলা থেকে বদলি হওয়ায় তদস্থলে বাবু অঞ্জন নামে একজন মৎস্য কর্মকর্তা মোংলা উপজেলা মৎস্য অফিসার হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। তিনি নিয়োগ প্রাপ্ত হওয়ার পরই মোংলা উপজেলা মৎস্য অফিসের মেরিন অফিসার হেলালের ক্ষমতা বেড়ে যায়। মেরিন অফিসার হেলাল ২০২৩ সালেও তাদের কাছ থেকে অনেক টাকা উৎকোচ হিসেবে নিয়েছেন। বর্তমান মৎস্য অফিসারকে হেলাল ম্যানেজ করে তাদের প্রকল্পের কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করতেছেন। ২০২৩ সালের ন্যায় ২০২৪ সালেও তারা সরকারের মৎস্য চাষের অনুদান ও প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য উক্ত মেরিন অফিসার হেলাল এবং উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বাবু অঞ্জনদের স্নরণাপন্ন হলে তাদের সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়ে এক লক্ষ ৫০ হাজার টাকা উৎকোচ দাবি করে। তাদের প্রকল্পের অর্থ অগ্রণী ব্যাংকে জমা আছে। উক্ত টাকা উত্তোলনে মৎস্য অফিসার ও মেরিন অফিসারকে উৎকোচ দিতে না পারায় তারা ২০২৪ সালে মৎস্য চাষ করতে পারছেন না। ফলে তারা ২৫ জন মৎস্য চাষী মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। গরীব,অসহায়,দরিদ্র মৎস্য চাষীদের জন্য যে সুবিধা প্রদান করেছেন সরকারি ভাবে যে অনুদান বরাদ্দ করেছে তা কতিপয় দুর্নীতিবাজ দেশদ্রোহীদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠী। কেউ এই জনগোষ্ঠীর পক্ষে কথা বললে তাদেরকে চোর সাব্যস্ত করে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সরকারের অনুদান লুটপাট করতে চায়। দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তার মধ্যে মোংলা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসারের মেরিন কর্মকর্তা মো: হেলাল অন্যতম।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মোংলা উপজেলা মৎস্য অফিসারের মেরিন কর্মকর্তা হেলালের বিরুদ্ধে উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট টাইম : ১১:১৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

মোংলা উপজেলা মৎস্য অফিসারের মেরিন কর্মকর্তা হেলালের বিরুদ্ধে উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগে ৪ ঠা ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখ রবিবার মোংলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন, মোংলা উপজেলার চাঁদপাই ইউনিয়নের উত্তর কাইনমারী এলাকায় বাগদা চাষী ক্লাষ্টার-১ এর সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌসী ও সাধারণ সম্পাদক লিপি। এ সময় লিখিত বক্তব্যে তারা বলেন, ২০২৩ সালে মোংলা উপজেলার মৎস্য অফিসার জাহিদুল ইসলাম তাদের মৎস্য চাষের নিয়মাবলী শিক্ষা দেন। মৎস্য চাষে সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতি ও সুবিধা সমূহ তাদেরকে অবগত করান। মৎস্য অফিসার জাহিদুল ইসলামের কথায় তারা ২০২৩ সালে সরকারের ঘোষিত নিয়ম অনুযায়ী মৎস্য চাষ করে সরকারের প্রদত্ত সকল সুবিধা সমূহ তারা প্রাপ্ত হয় এবং তারা সফল ভাবে মৎস্য চাষ করে। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগে পরে তাদের মাছের পোনা নষ্ট হলে তারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইতিমধ্যে মৎস্য অফিসার জাহিদুল ইসলাম মোংলা থেকে বদলি হওয়ায় তদস্থলে বাবু অঞ্জন নামে একজন মৎস্য কর্মকর্তা মোংলা উপজেলা মৎস্য অফিসার হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। তিনি নিয়োগ প্রাপ্ত হওয়ার পরই মোংলা উপজেলা মৎস্য অফিসের মেরিন অফিসার হেলালের ক্ষমতা বেড়ে যায়। মেরিন অফিসার হেলাল ২০২৩ সালেও তাদের কাছ থেকে অনেক টাকা উৎকোচ হিসেবে নিয়েছেন। বর্তমান মৎস্য অফিসারকে হেলাল ম্যানেজ করে তাদের প্রকল্পের কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করতেছেন। ২০২৩ সালের ন্যায় ২০২৪ সালেও তারা সরকারের মৎস্য চাষের অনুদান ও প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য উক্ত মেরিন অফিসার হেলাল এবং উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বাবু অঞ্জনদের স্নরণাপন্ন হলে তাদের সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়ে এক লক্ষ ৫০ হাজার টাকা উৎকোচ দাবি করে। তাদের প্রকল্পের অর্থ অগ্রণী ব্যাংকে জমা আছে। উক্ত টাকা উত্তোলনে মৎস্য অফিসার ও মেরিন অফিসারকে উৎকোচ দিতে না পারায় তারা ২০২৪ সালে মৎস্য চাষ করতে পারছেন না। ফলে তারা ২৫ জন মৎস্য চাষী মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। গরীব,অসহায়,দরিদ্র মৎস্য চাষীদের জন্য যে সুবিধা প্রদান করেছেন সরকারি ভাবে যে অনুদান বরাদ্দ করেছে তা কতিপয় দুর্নীতিবাজ দেশদ্রোহীদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠী। কেউ এই জনগোষ্ঠীর পক্ষে কথা বললে তাদেরকে চোর সাব্যস্ত করে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সরকারের অনুদান লুটপাট করতে চায়। দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তার মধ্যে মোংলা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসারের মেরিন কর্মকর্তা মো: হেলাল অন্যতম।