ঢাকা ১১:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোটের আগে বারুইপুর জেলা পুলিশের বড় সাফল্য, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার কলেজ পড়ুয়া জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্কুল এন্ড কলেজ মাঠ প্রাঙ্গনে হাজী মো: মকবুল হোসেনের বিশাল জনসভা ফুলবাড়ীতে গবাদিপশুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত অধিকার ও মানবাধিকার কর্মীদের উদ্বেগ মানবাধিকার পরিস্থিতিতে অগ্রগতি নেই বাংলাদেশের হজ ভিসায় জেদ্দা, মদিনা ও মক্কার বাইরে যেতে পারবেন না হাজীরা জামালপুরে পাটের পরিবর্তে, পাট শাক চাষ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে গাজা ট্র্যাজেডি থেকে যে শিক্ষা নিতে বললেন তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ধানের চাল কত টাকা কিনা হবে জানালেন মন্ত্রী সুন্দরবনের অগ্নিকান্ডের দায়ভার বনবিভাগকেই নিতে হবে জরুরী বিজ্ঞপ্তি

সংকটে জামালপুরের বাঁশ ও বেত শিল্প

চরম সংকটের মুখে রয়েছে জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় বাঁশ ও বেত শিল্প। কাচাঁমাল সংকটের কারনে গৃহস্থালীর প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করা যাচ্ছে না। যার কারনে কৃষকরা চরম বিপাকে পড়েছে
জানা যায়, সদর উপজেলার লক্ষীরচর, কাজিয়ার চর এলাকায় অনেকেই এ পেশার সাথে জড়িত ছিলো। ধান রাখার জন ছোট বড় ওড়গা টুকরি কূলা সাজি, খাচি টেপা, ডালা, চালুন তৈরি করতো। চাহিদাও ছিলো ব্যাপক। হাট বাজারে বিক্রি হতো। এখন নান্দিনা বাজার নরুন্দী বাজার পিয়ারপুর বাজারে আগের মতো চোখে পড়ে না। এর কারন অনুসন্ধান কালে জানা গেছে কারিগর হাসেম (৩৫) খালেক (৪০) এর সাথে কথা বললে তারা বলেন, বাঁশ ও বেতের তীব্র সংকট। তাছাড়া পাওয়া গেলেও দাম বেশি। যার জন্যে গৃহস্থালীর সামগ্রী তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় একই অবস্থা দেখা দিয়েছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে দেখা যায় না বললেই চলে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এ শিল্পের সাথে জড়িত কারিগররা অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। যার জন্য বাঁশ ও বেত শিল্প হারিয়ে যাচ্ছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

ভোটের আগে বারুইপুর জেলা পুলিশের বড় সাফল্য, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার কলেজ পড়ুয়া

সংকটে জামালপুরের বাঁশ ও বেত শিল্প

আপডেট টাইম : ০৬:৫০:০৩ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৪

চরম সংকটের মুখে রয়েছে জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় বাঁশ ও বেত শিল্প। কাচাঁমাল সংকটের কারনে গৃহস্থালীর প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করা যাচ্ছে না। যার কারনে কৃষকরা চরম বিপাকে পড়েছে
জানা যায়, সদর উপজেলার লক্ষীরচর, কাজিয়ার চর এলাকায় অনেকেই এ পেশার সাথে জড়িত ছিলো। ধান রাখার জন ছোট বড় ওড়গা টুকরি কূলা সাজি, খাচি টেপা, ডালা, চালুন তৈরি করতো। চাহিদাও ছিলো ব্যাপক। হাট বাজারে বিক্রি হতো। এখন নান্দিনা বাজার নরুন্দী বাজার পিয়ারপুর বাজারে আগের মতো চোখে পড়ে না। এর কারন অনুসন্ধান কালে জানা গেছে কারিগর হাসেম (৩৫) খালেক (৪০) এর সাথে কথা বললে তারা বলেন, বাঁশ ও বেতের তীব্র সংকট। তাছাড়া পাওয়া গেলেও দাম বেশি। যার জন্যে গৃহস্থালীর সামগ্রী তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় একই অবস্থা দেখা দিয়েছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে দেখা যায় না বললেই চলে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এ শিল্পের সাথে জড়িত কারিগররা অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। যার জন্য বাঁশ ও বেত শিল্প হারিয়ে যাচ্ছে।