ঢাকা ০৮:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন যুদ্ধবিরতি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, জানালেন নেতানিয়াহু সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

সংকটে জামালপুরের বাঁশ ও বেত শিল্প

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর।।
  • আপডেট টাইম : ০৬:৫০:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৪৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

চরম সংকটের মুখে রয়েছে জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় বাঁশ ও বেত শিল্প। কাচাঁমাল সংকটের কারনে গৃহস্থালীর প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করা যাচ্ছে না। যার কারনে কৃষকরা চরম বিপাকে পড়েছে
জানা যায়, সদর উপজেলার লক্ষীরচর, কাজিয়ার চর এলাকায় অনেকেই এ পেশার সাথে জড়িত ছিলো। ধান রাখার জন ছোট বড় ওড়গা টুকরি কূলা সাজি, খাচি টেপা, ডালা, চালুন তৈরি করতো। চাহিদাও ছিলো ব্যাপক। হাট বাজারে বিক্রি হতো। এখন নান্দিনা বাজার নরুন্দী বাজার পিয়ারপুর বাজারে আগের মতো চোখে পড়ে না। এর কারন অনুসন্ধান কালে জানা গেছে কারিগর হাসেম (৩৫) খালেক (৪০) এর সাথে কথা বললে তারা বলেন, বাঁশ ও বেতের তীব্র সংকট। তাছাড়া পাওয়া গেলেও দাম বেশি। যার জন্যে গৃহস্থালীর সামগ্রী তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় একই অবস্থা দেখা দিয়েছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে দেখা যায় না বললেই চলে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এ শিল্পের সাথে জড়িত কারিগররা অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। যার জন্য বাঁশ ও বেত শিল্প হারিয়ে যাচ্ছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সংকটে জামালপুরের বাঁশ ও বেত শিল্প

আপডেট টাইম : ০৬:৫০:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪

চরম সংকটের মুখে রয়েছে জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় বাঁশ ও বেত শিল্প। কাচাঁমাল সংকটের কারনে গৃহস্থালীর প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করা যাচ্ছে না। যার কারনে কৃষকরা চরম বিপাকে পড়েছে
জানা যায়, সদর উপজেলার লক্ষীরচর, কাজিয়ার চর এলাকায় অনেকেই এ পেশার সাথে জড়িত ছিলো। ধান রাখার জন ছোট বড় ওড়গা টুকরি কূলা সাজি, খাচি টেপা, ডালা, চালুন তৈরি করতো। চাহিদাও ছিলো ব্যাপক। হাট বাজারে বিক্রি হতো। এখন নান্দিনা বাজার নরুন্দী বাজার পিয়ারপুর বাজারে আগের মতো চোখে পড়ে না। এর কারন অনুসন্ধান কালে জানা গেছে কারিগর হাসেম (৩৫) খালেক (৪০) এর সাথে কথা বললে তারা বলেন, বাঁশ ও বেতের তীব্র সংকট। তাছাড়া পাওয়া গেলেও দাম বেশি। যার জন্যে গৃহস্থালীর সামগ্রী তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় একই অবস্থা দেখা দিয়েছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে দেখা যায় না বললেই চলে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এ শিল্পের সাথে জড়িত কারিগররা অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। যার জন্য বাঁশ ও বেত শিল্প হারিয়ে যাচ্ছে।