ঢাকা ০৩:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

জলসুখার ঐতিহ্যবাহী পৌষ সংক্রান্তির মেলা সমাপ্ত

মোঃ আংগুর মিয়া আজমিরীগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৪:১০:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৩২৭ ১৫০.০০০ বার পাঠক

প্রতি বছরের ন্যায় আজমিরীগঞ্জ উপজেলার জলসুখা গ্রামে শত শত বছরের ঐতিহ্যবাহী পৌষ সংক্রান্তি মেলা প্রশাসনের কড়া নজরদারির মধ্যে দিয়ে শেষ হল। আজমিরীগঞ্জ উপজেলা জলসুখা ইউনিয়নের পাটুলিপাড়া গ্রামের কালিভৈরব নামক স্থানে গত রবিবার ও সোমবার ২দিন এ মেলার আয়োজন করা হয়।প্রতিবছর পৌষের শেষ ও মাঘ মাস শুরুতে ২দিনের জন্য এ মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। মেলাকে কেন্দ্র করে সব বয়সী নারী-পুরুষ বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করে থাকে।
মেলা থেকে কেনা জিনিসপত্র একে অপরকে উপহার হিসেবে আদান-প্রদান করেন। এ যেনো গ্রামবাংলার চিরায়ত সার্বজনীন উৎসব। মেলায় তীব্র শীত উপেক্ষা করে নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোর, বৃদ্ধ লোকজন ভোরবেলা থেকে দিনভর আনন্দ চিত্তে মেলায় যান। প্রাণের মেলায় যেনো মানুষের ঢল নামে।

মেলা উপলক্ষে নাগরদোলা, বায়স্কোপ, শিশুদের বিভিন্ন খেলনা, নারীদের প্রসাধনী, লাঠি, কাঠ ও লোহার তৈরি জিনিসপত্র, মুড়িমুড়কিসহ বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী জিনিসপত্রের পসরা বসানো হয়েছে। মেলাকে ঘিরে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল বয়সী নারী-পুরুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে।বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে বাধভাঙ্গা আনন্দ বিরাজ করছে।মেলায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের করা হয়ে তাকে। মেলায় যাতে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য তৎপর রয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জলসুখার ঐতিহ্যবাহী পৌষ সংক্রান্তির মেলা সমাপ্ত

আপডেট টাইম : ০৪:১০:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪

প্রতি বছরের ন্যায় আজমিরীগঞ্জ উপজেলার জলসুখা গ্রামে শত শত বছরের ঐতিহ্যবাহী পৌষ সংক্রান্তি মেলা প্রশাসনের কড়া নজরদারির মধ্যে দিয়ে শেষ হল। আজমিরীগঞ্জ উপজেলা জলসুখা ইউনিয়নের পাটুলিপাড়া গ্রামের কালিভৈরব নামক স্থানে গত রবিবার ও সোমবার ২দিন এ মেলার আয়োজন করা হয়।প্রতিবছর পৌষের শেষ ও মাঘ মাস শুরুতে ২দিনের জন্য এ মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। মেলাকে কেন্দ্র করে সব বয়সী নারী-পুরুষ বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করে থাকে।
মেলা থেকে কেনা জিনিসপত্র একে অপরকে উপহার হিসেবে আদান-প্রদান করেন। এ যেনো গ্রামবাংলার চিরায়ত সার্বজনীন উৎসব। মেলায় তীব্র শীত উপেক্ষা করে নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোর, বৃদ্ধ লোকজন ভোরবেলা থেকে দিনভর আনন্দ চিত্তে মেলায় যান। প্রাণের মেলায় যেনো মানুষের ঢল নামে।

মেলা উপলক্ষে নাগরদোলা, বায়স্কোপ, শিশুদের বিভিন্ন খেলনা, নারীদের প্রসাধনী, লাঠি, কাঠ ও লোহার তৈরি জিনিসপত্র, মুড়িমুড়কিসহ বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী জিনিসপত্রের পসরা বসানো হয়েছে। মেলাকে ঘিরে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল বয়সী নারী-পুরুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে।বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে বাধভাঙ্গা আনন্দ বিরাজ করছে।মেলায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের করা হয়ে তাকে। মেলায় যাতে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য তৎপর রয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।