ঢাকা ০৮:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
বোদা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল কারাগারে জামালপুরে করল্লা চাষ দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে কৃষককুল স্বাবলম্বি চট্টগ্রাম সাতকানিয়া থানা পুলিশের অভিযানে ১টি এলজিসহ অস্ত্রধারী যুবক গ্রেপ্তার। প্রচন্ড খড়া রোদে ডিএমপি কমিশনারের স্বস্থির উদ্যোগ পাহাড় পুর বাজারে ক্ষমতার দাপটে সরকারি শৌচাগার বন্ধ করে দোকান ঘর নির্মাণ, মাদক মুক্ত সমাজ গড়ার ডাক দিলেন জননেত্রী ও প্রধান মাসকিনা মমতাজ সরিষাবাড়ীতে উজ্জল হত্যা মামলার আসামিদের  ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন মোংলায় ডে বোট অপারেটর প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত কালিহাতিতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ পালিত

কিডনি রোগ একটি নীরব ঘাতক -প্রধানমন্ত্রী

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৯:১২:৪৯ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ ২০২১
  • ৭৭১ ০.০০০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কিডনি রোগ একটি নীরব ঘাতক। বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি মানুষ কোনো না কোনো কিডনি রোগে আক্রান্ত এবং প্রায় ৪০-৫০ হাজার মানুষ ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে জীবনধারণ করছে। সুস্বাস্থ্যের জন্য কিডনির বিকল্প নেই।’

আজ বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বিশ্ব কিডনি দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। বাংলাদেশ রেনাল অ্যাসোসিয়েশনসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান দিবসটি পালনের উদ্যোগ নেয়ায় আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। এবারের দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘লিভিং ওয়েল উইথ কিডনি ডিজিস’ অর্থাৎ ‘কিডনি রোগে সুস্থ থাকুন’ যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।’

তিনি বলেন, ‘কিডনি রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তবে আশার কথা যে, অনেক কিডনি রোগ প্রতিরোধযোগ্য। এজন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা ও প্রারম্ভিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করা। কিডনি রোগ বিশ্বে মহামারী আকার ধারণ করেছে এবং যা সময়মত চিকিৎসা না করলে পরিবার তথা সমাজের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলে।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার স্বাস্থ্যখাতে যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করেছে, যা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হচ্ছে। কিডনি রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসার বিষয়ে সরকার যথাযথ গুরুত্ব দিচ্ছে এবং এ বিষয়ে প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। আমাদের প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে প্রাথমিক পর্যায়ে কিডনি রোগ শনাক্ত করা সম্ভব। এর ফলে দীর্ঘমেয়াদী কিডনি রোগ ও কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস পাবে।’

তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী সংস্থাগুলোও তাদের গৃহীত কর্মসূচির মাধ্যমে কিডনি রোগ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করবে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্যখাতে রূপকল্প-২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলবো- এ আমার প্রত্যাশা। আমি বিশ্ব কিডনি দিবস-২০২১-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

বোদা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

কিডনি রোগ একটি নীরব ঘাতক -প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৯:১২:৪৯ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কিডনি রোগ একটি নীরব ঘাতক। বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি মানুষ কোনো না কোনো কিডনি রোগে আক্রান্ত এবং প্রায় ৪০-৫০ হাজার মানুষ ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে জীবনধারণ করছে। সুস্বাস্থ্যের জন্য কিডনির বিকল্প নেই।’

আজ বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বিশ্ব কিডনি দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। বাংলাদেশ রেনাল অ্যাসোসিয়েশনসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান দিবসটি পালনের উদ্যোগ নেয়ায় আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। এবারের দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘লিভিং ওয়েল উইথ কিডনি ডিজিস’ অর্থাৎ ‘কিডনি রোগে সুস্থ থাকুন’ যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।’

তিনি বলেন, ‘কিডনি রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তবে আশার কথা যে, অনেক কিডনি রোগ প্রতিরোধযোগ্য। এজন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা ও প্রারম্ভিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করা। কিডনি রোগ বিশ্বে মহামারী আকার ধারণ করেছে এবং যা সময়মত চিকিৎসা না করলে পরিবার তথা সমাজের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলে।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার স্বাস্থ্যখাতে যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করেছে, যা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হচ্ছে। কিডনি রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসার বিষয়ে সরকার যথাযথ গুরুত্ব দিচ্ছে এবং এ বিষয়ে প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। আমাদের প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে প্রাথমিক পর্যায়ে কিডনি রোগ শনাক্ত করা সম্ভব। এর ফলে দীর্ঘমেয়াদী কিডনি রোগ ও কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস পাবে।’

তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী সংস্থাগুলোও তাদের গৃহীত কর্মসূচির মাধ্যমে কিডনি রোগ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করবে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্যখাতে রূপকল্প-২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলবো- এ আমার প্রত্যাশা। আমি বিশ্ব কিডনি দিবস-২০২১-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।