ঢাকা ০৯:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড আজমিরীগঞ্জে  বিয়ের ছয় মাস পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা রায়পুরে দেশীয় শিল্প ও পণ্য মেলায় ভ্রাম্যমান আদালত, নগদ অর্থদণ্ড

আজমিরীগঞ্জে শারীরিক প্রতিবন্ধীর দোহাই দিয়ে মাদক ব্যাবসা

আংগুর মিয়া আজমিরীগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৬:০৪:৩১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৪০ ৫০০০.০ বার পাঠক

আজমিরীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বিরাট আশ্রয়ন প্রকল্পে ( গুচ্ছ গ্রাম ) এক ব্যাক্তির ৩টি জাতীয় পরিচয় পত্র রয়েছে।

যার নাম কখনো, দিলসাদ, কখনো আলাউদ্দীন, আবার কখনো মোশাররফ। একেক সময় একেক পরিচয় দিয়ে নেন সরকারের দেওয়া বিভিন্ন সুযোগ। শারীরিক প্রতিবন্ধীর দোহাই দিয়ে দীর্ঘ দিন থেকে মাদক ব্যাবসা চালিয়ে আসছেন এমনই একটি লিখিত অভিযোগ করেন একই গ্রামের মৃত তৈয়ব আলীর পুত্র শহীদুল ইসলাম মুসা মিয়া।
আজমিরীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লেখা অভিযোগপত্রে মুসা মিয়া বলেন, দিলসাদ মিয়া ২০০৪ সালে গুচ্ছগ্রাম মৌজার ১৩৯ এর ২৩ নং প্লট বন্দোবস্ত পায় পরে দিলসাদ মিয়া আবার ২০২২ সালে গুচ্ছগ্রাম আশ্রয়ন প্রকল্পে আলাউদ্দিন নামে ঘর পান । এবং তার আরও একটি নাম রয়েছে মোশাররফ। মুসা মিয়া বলেন দিলসাদ প্রতিবন্ধী হয়েছিল বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে এখন সে মাদক ব্যাবসা করে। স্থানীয় কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় দিলসাদ মিয়া অনেক দিন থেকেই গাজা বিক্রি করে আসছে যার ফলে নেশায় আসক্ত হচ্ছে এলাকার যুবসমাজ । এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল ভৌমিকের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন আইনশৃংক্ষলা মিটিংয়ে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে আমরা দ্রুত এর ব্যাবস্থা নেবো । গাজা বিক্রির কথা অস্বীকার করে
দিলসাদ মিয়া বলেন আমি গাজা সেবন করি তবে আমি কারও কোন ক্ষতি করি না। দিলসাদ আরও বলেন
আমার একটাই জাতীয় পরিচয় পত্র যেখানে আমার নাম আলাউদ্দিন মিয়া। আমার অন্য কোন কার্ড নেই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আজমিরীগঞ্জে শারীরিক প্রতিবন্ধীর দোহাই দিয়ে মাদক ব্যাবসা

আপডেট টাইম : ০৬:০৪:৩১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

আজমিরীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বিরাট আশ্রয়ন প্রকল্পে ( গুচ্ছ গ্রাম ) এক ব্যাক্তির ৩টি জাতীয় পরিচয় পত্র রয়েছে।

যার নাম কখনো, দিলসাদ, কখনো আলাউদ্দীন, আবার কখনো মোশাররফ। একেক সময় একেক পরিচয় দিয়ে নেন সরকারের দেওয়া বিভিন্ন সুযোগ। শারীরিক প্রতিবন্ধীর দোহাই দিয়ে দীর্ঘ দিন থেকে মাদক ব্যাবসা চালিয়ে আসছেন এমনই একটি লিখিত অভিযোগ করেন একই গ্রামের মৃত তৈয়ব আলীর পুত্র শহীদুল ইসলাম মুসা মিয়া।
আজমিরীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লেখা অভিযোগপত্রে মুসা মিয়া বলেন, দিলসাদ মিয়া ২০০৪ সালে গুচ্ছগ্রাম মৌজার ১৩৯ এর ২৩ নং প্লট বন্দোবস্ত পায় পরে দিলসাদ মিয়া আবার ২০২২ সালে গুচ্ছগ্রাম আশ্রয়ন প্রকল্পে আলাউদ্দিন নামে ঘর পান । এবং তার আরও একটি নাম রয়েছে মোশাররফ। মুসা মিয়া বলেন দিলসাদ প্রতিবন্ধী হয়েছিল বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে এখন সে মাদক ব্যাবসা করে। স্থানীয় কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় দিলসাদ মিয়া অনেক দিন থেকেই গাজা বিক্রি করে আসছে যার ফলে নেশায় আসক্ত হচ্ছে এলাকার যুবসমাজ । এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল ভৌমিকের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন আইনশৃংক্ষলা মিটিংয়ে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে আমরা দ্রুত এর ব্যাবস্থা নেবো । গাজা বিক্রির কথা অস্বীকার করে
দিলসাদ মিয়া বলেন আমি গাজা সেবন করি তবে আমি কারও কোন ক্ষতি করি না। দিলসাদ আরও বলেন
আমার একটাই জাতীয় পরিচয় পত্র যেখানে আমার নাম আলাউদ্দিন মিয়া। আমার অন্য কোন কার্ড নেই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।