ঢাকা ১১:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন

হাজার বাধা বিপত্তি সত্বেও রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে জনতার ঢল

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
বিএনপি স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা করেছিলেন। যার ফলে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন দেশের প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আর যারা স্বাধীনতার পক্ষের দল বলে দাবী করে তারা স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে ভারতের বিলাস বহুল হোটেলে আরাম আয়েশে দিন কাটান। শহীদ জিয়ার ঘোষনায় যেমন দেশের আপামর জনসাধারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে নেমে পড়েছিলো তেমনি সকল বাধা উপেক্ষা করে রাজশাহী বিভাগীয় শহরে সমাবেশে লাখো জনতার ঢল নেমেছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ২টা থোক সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজশাহীর নাইস কনভেনশন সেন্টার সংলগ্ন মাঠে দেশব্যাপি নির্দলীয় নিরপেক্ষ নির্বাচন ও ভোট চুরি ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু এই কথাগুলো বলেন।
তিনি আরো বলেন, আর পিছে ফিরে তাকানোর সময় নাই। এখন সামনে যাওয়ার পালা। বিভাগীয় সমাবেশ শেষ হলেই কেন্দ্রীয় সমাবেশ থেকেই এই সরকার পতনের আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে। কারন এই সরকারের আর ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নাই। বর্তমান সরকারকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে তিনি আরো বলেন, সরকার পুরোপুরি ভাবে দেশকে ধ্বংস করে ফেলেছে। গণতন্ত্রের গলা টিপে হত্যা করে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে। জনগণের ভোট ও কথা বলা অথিকার বিনষ্ট করেছে। এই সরকারের অধিনে আর কোন প্রকার নির্বাচন করবে না বলে জানান তিনি। নির্বাচনে সময় নষ্ট না করে এখন সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করা হবে। এই আন্দোলনে সবাইকে রাজপথে থাকার আহ্বান জানান টুকু।
মিনু বলেন, সোমবার থেকে রাজশাহী অভিমুখে সকল যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পূর্বেও রাজশাহীর বিভাগীয় সমাবেশ করার আগে এই রকম অবস্থা হলেও মাদ্রাসা মাঠ জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিলো। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। অনেক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে। সমাবেশ পণ্ড করার জন্য সরকারের নির্দেশে পুলিশ সবখানে বাধা দিয়েছে। কিন্তু কোন লাভ হয়নি বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ও সাবেক রাসিক মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল এর সভাপতিত্বে এবং বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলনের পরিচালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি চেয়ারনপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার অন্যতম উপদেষ্ঠা, সাবেক রাসিক মেয়র ও সংসদ সদস্য জননেতা মিজানুর রহমান মিনু, বেগম জিয়ার উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান সরোয়ার, যুগ্ম মহাসচিব ও বর্তমান সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ( রাজশাহী বিভাগ) ও সাবেক উপমন্ত্রী এ্যাডভোকটে এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট শাহীন শওকত ও ওবায়দুর রহমান চন্দন, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও রাজশাহী জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ, যুগ্ম আহবায়ক সাইফুল ইসলাম মার্শাল, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও রাজশাহী জেলা বিএনপি’র সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট নাদিম মোস্তফা ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সহিদুন্নাহার কাজি হেনা।
আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির খুলনা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু, চট্টাগ্রাম মহানগর বিএনপি’র আহবায়ক শাহাদাত হোসেন, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আওয়াল ও ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র প্রার্থী বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।
আরো উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব অধ্যাপক বিশ্বনাথ সরকার ও সদস্য গোলাম মোস্তফা মামুন, যুবদল কেন্দ্রীয় মোরতাজুল করিম বাদরু, মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি ওয়ালিউল হক রানা ও বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন উজ্জল, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও রাজশাহী জেলা যুবদলের সভাপতি মোজাদ্দেদ জামানী সুমন, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম সমাপ্ত, মহানগর যুবদলের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ সুইট, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান রিমন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি জাকির হোসেন রিমন, সাধারণ সম্পাদক আবেদুর রেজা রিপন, মহানগর মহিলা দলের যুগ্ম আহবায়ক এ্যাডভোকেট রওশন আরা পপি, অধ্যক্ষ সখিনা খাতুন, মহিলাদল কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রোকাসানা বেগম টুকটুকি, জেলা মহিলা দলের সভাপতি এ্যাডভোকেট সামসাদ বেগম মিতালী, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রবি, সভাপতি আসাদুজ্জামান জনি ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম জনিসহ বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক

হাজার বাধা বিপত্তি সত্বেও রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে জনতার ঢল

আপডেট টাইম : ০৯:১৫:৩৮ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩ মার্চ ২০২১
সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
বিএনপি স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা করেছিলেন। যার ফলে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন দেশের প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আর যারা স্বাধীনতার পক্ষের দল বলে দাবী করে তারা স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে ভারতের বিলাস বহুল হোটেলে আরাম আয়েশে দিন কাটান। শহীদ জিয়ার ঘোষনায় যেমন দেশের আপামর জনসাধারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে নেমে পড়েছিলো তেমনি সকল বাধা উপেক্ষা করে রাজশাহী বিভাগীয় শহরে সমাবেশে লাখো জনতার ঢল নেমেছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ২টা থোক সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজশাহীর নাইস কনভেনশন সেন্টার সংলগ্ন মাঠে দেশব্যাপি নির্দলীয় নিরপেক্ষ নির্বাচন ও ভোট চুরি ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু এই কথাগুলো বলেন।
তিনি আরো বলেন, আর পিছে ফিরে তাকানোর সময় নাই। এখন সামনে যাওয়ার পালা। বিভাগীয় সমাবেশ শেষ হলেই কেন্দ্রীয় সমাবেশ থেকেই এই সরকার পতনের আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে। কারন এই সরকারের আর ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নাই। বর্তমান সরকারকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে তিনি আরো বলেন, সরকার পুরোপুরি ভাবে দেশকে ধ্বংস করে ফেলেছে। গণতন্ত্রের গলা টিপে হত্যা করে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে। জনগণের ভোট ও কথা বলা অথিকার বিনষ্ট করেছে। এই সরকারের অধিনে আর কোন প্রকার নির্বাচন করবে না বলে জানান তিনি। নির্বাচনে সময় নষ্ট না করে এখন সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করা হবে। এই আন্দোলনে সবাইকে রাজপথে থাকার আহ্বান জানান টুকু।
মিনু বলেন, সোমবার থেকে রাজশাহী অভিমুখে সকল যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পূর্বেও রাজশাহীর বিভাগীয় সমাবেশ করার আগে এই রকম অবস্থা হলেও মাদ্রাসা মাঠ জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিলো। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। অনেক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে। সমাবেশ পণ্ড করার জন্য সরকারের নির্দেশে পুলিশ সবখানে বাধা দিয়েছে। কিন্তু কোন লাভ হয়নি বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ও সাবেক রাসিক মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল এর সভাপতিত্বে এবং বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলনের পরিচালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি চেয়ারনপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার অন্যতম উপদেষ্ঠা, সাবেক রাসিক মেয়র ও সংসদ সদস্য জননেতা মিজানুর রহমান মিনু, বেগম জিয়ার উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান সরোয়ার, যুগ্ম মহাসচিব ও বর্তমান সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ( রাজশাহী বিভাগ) ও সাবেক উপমন্ত্রী এ্যাডভোকটে এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট শাহীন শওকত ও ওবায়দুর রহমান চন্দন, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও রাজশাহী জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ, যুগ্ম আহবায়ক সাইফুল ইসলাম মার্শাল, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও রাজশাহী জেলা বিএনপি’র সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট নাদিম মোস্তফা ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সহিদুন্নাহার কাজি হেনা।
আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির খুলনা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু, চট্টাগ্রাম মহানগর বিএনপি’র আহবায়ক শাহাদাত হোসেন, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আওয়াল ও ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র প্রার্থী বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।
আরো উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব অধ্যাপক বিশ্বনাথ সরকার ও সদস্য গোলাম মোস্তফা মামুন, যুবদল কেন্দ্রীয় মোরতাজুল করিম বাদরু, মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি ওয়ালিউল হক রানা ও বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন উজ্জল, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও রাজশাহী জেলা যুবদলের সভাপতি মোজাদ্দেদ জামানী সুমন, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম সমাপ্ত, মহানগর যুবদলের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ সুইট, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান রিমন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি জাকির হোসেন রিমন, সাধারণ সম্পাদক আবেদুর রেজা রিপন, মহানগর মহিলা দলের যুগ্ম আহবায়ক এ্যাডভোকেট রওশন আরা পপি, অধ্যক্ষ সখিনা খাতুন, মহিলাদল কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রোকাসানা বেগম টুকটুকি, জেলা মহিলা দলের সভাপতি এ্যাডভোকেট সামসাদ বেগম মিতালী, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রবি, সভাপতি আসাদুজ্জামান জনি ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম জনিসহ বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।