ঢাকা ০৮:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে রানীশংকৈলে জিপিএ—৫ পাওয়া ৪ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের বাধা অর্থিক সংকট কালিয়াকৈরে এক নারী মাদক ব্যবসায়ী হেরোইনসহ গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎযাপন উপলক্ষে সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে হারানো টাকা মালিকের হাতে ফেরত দিয়ে দিষ্টান্ত স্হাপন করলো পুলিশ ফুলবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কতৃক মসজিদ পরিস্কার অভিযান ফুলবাড়ীতে ভুট্টা বোঝাই ট্রলির চালক নিজ গাড়িতে চাপা পড়ে নিহত বিবাহিত অছাত্র কিশোরগ্যাং এর লিডার রুবেল হোসেন জয়কে দিয়ে এবার ছাত্রলীগের নতুন কমিটি করা হলো কুষ্টিয়ায় পদ্মায় ডুবে যাওয়া নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

ফ্রিল্যান্সার,তরুন উদ্যোক্তা ও সফলতা তাসিন রহমান উচ্ছ্বাস,ময়মনসিংহ

তাসিন রহমান উচ্ছ্বাস(১৮)পিতা: মো.মজিবুর রহমান,পেশায়- সেনা সদস্য ছিলেন। মাতা: মাগফেরা খানম- গৃহীনি,মাসকান্দা, সদর, ময়মনসিংহ এর একজন স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি একাদশ শ্রেণীর ছাত্র হিসেবে ময়মনসিংহের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজে অধ্যয়নরত আছেন এবং পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিংয়ে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। খুবই নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকেই তাহার উত্থান। সংসারের সেই কষ্টের দিনগুলো দেখেই বড় হয়েছে তাসিন রহমান উচ্ছ্বাস। তারপর শুরু হলো তাহার নতুন পথযাত্রা। একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে নিজেই উদ্যোগ গ্রহণ করেন একজন উদ্যোক্তা হিসেবে। ২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ইউটিউব, অনলাইন, গুগল থেকে নিজে নিজেই অনলাইনের আর্নিং করার কাজ শেখা শুরু করেন এই উদ্যোক্তা। পরবর্তী তে এই উদ্যোক্তার অনলাইন থেকে ইনকামের শুরুটা ছিলো ২০১৭ সালের ২-ই সেপ্টেম্বর। তখন সে মাত্র ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। জীবনের প্রথম উপার্জন শুরু হয় মাত্র ১৩ ডলারের ফাইভার অর্ডার কাজ দিয়ে।তারপর বেশকিছু বছর চলে যায় টুকটাক আর্নিং করেই। তবে তার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বলেন, LEDP (Learning & Earning Development Project) এর কথা, যা বর্তমান সরকারের ICT মন্ত্রণালয়ের অধিনে একটি Youth Development Project ছিলো। আর তার জীবনের সব থেকে বেশি পাওয়া সেখান থেকেই অর্জন করেন তিনি, এমনকি সে LEDP প্রজেক্টর কাজের অবদান সরুপ সেরা (দশ) এর পুরস্কার গ্রহণ করেন গত ১০ মে,২০২৩ ইং তারিখ মাননীয় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর নিকট হতে, এ পুরস্কার তার কর্মজীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি বলে জানান তিনি। মাত্র ১৩ ডলারের ফাইভার অর্ডার থেকে বর্তমানে তিনি (৩-৪) হাজার ডলার মাসে আয় করতে পারছে সে, এখন বরং তার সাথে আরো ১৬ জন তরুণের কর্মসংস্থান তৈরি করতে পেরেছে সে।এখন তাদের মধ্যেও বেশ কয়েকজন উদ্যোক্তা হয়ে তার সহজোগিতায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তিনি চায় যেনো শুধু বাহিরের দেশে নয় বরং বাংলাদেশে একটি স্টার্টআপ দ্বার করাতে, সেজন্য বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি, ICT মন্ত্রণালয় এবং মাননীয় প্রতিমন্ত্রী- জুনাইদ আহমেদ পলক,ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক ময়মনসিংহ-সহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি তিনি বিনীত আবেদন করেন যে, একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তাহার ভবিষ্যৎ স্বপ্ন (স্টার্টআপ) বাস্তবায়নে যেনো সার্বিক সহায়তা প্রদান করেন। একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধার পাশে সরকার সর্বদাই সহায় হয়। তেমনি জদি তাকেও সার্বিক সহযোগিতা করা যায় দেশের জন্য তাহলে আরও ভালো কিছু করতে পারবে বলে বিশ্বাস করেন এই তরুন উদ্যোক্তা। তাই একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তার অদম্য ইচ্ছা ও সৃজনশীল মেধা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এবং সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় যেনো তিনি দেশের জন্য আরো ভালো কিছু করতে পারেন এবং বেকার সমস্যার দূরীকরণে ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা, বর্তমান সরকারের ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকারের পাশে সর্বদাই নিজেকে নিয়োজিত রেখে দৃঢ় প্রত্যয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে কাজ করে যেতে চান এই সফল উদ্যোক্তা।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু

ফ্রিল্যান্সার,তরুন উদ্যোক্তা ও সফলতা তাসিন রহমান উচ্ছ্বাস,ময়মনসিংহ

আপডেট টাইম : ০৩:২৫:৪৪ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

তাসিন রহমান উচ্ছ্বাস(১৮)পিতা: মো.মজিবুর রহমান,পেশায়- সেনা সদস্য ছিলেন। মাতা: মাগফেরা খানম- গৃহীনি,মাসকান্দা, সদর, ময়মনসিংহ এর একজন স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি একাদশ শ্রেণীর ছাত্র হিসেবে ময়মনসিংহের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজে অধ্যয়নরত আছেন এবং পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিংয়ে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। খুবই নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকেই তাহার উত্থান। সংসারের সেই কষ্টের দিনগুলো দেখেই বড় হয়েছে তাসিন রহমান উচ্ছ্বাস। তারপর শুরু হলো তাহার নতুন পথযাত্রা। একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে নিজেই উদ্যোগ গ্রহণ করেন একজন উদ্যোক্তা হিসেবে। ২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ইউটিউব, অনলাইন, গুগল থেকে নিজে নিজেই অনলাইনের আর্নিং করার কাজ শেখা শুরু করেন এই উদ্যোক্তা। পরবর্তী তে এই উদ্যোক্তার অনলাইন থেকে ইনকামের শুরুটা ছিলো ২০১৭ সালের ২-ই সেপ্টেম্বর। তখন সে মাত্র ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। জীবনের প্রথম উপার্জন শুরু হয় মাত্র ১৩ ডলারের ফাইভার অর্ডার কাজ দিয়ে।তারপর বেশকিছু বছর চলে যায় টুকটাক আর্নিং করেই। তবে তার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বলেন, LEDP (Learning & Earning Development Project) এর কথা, যা বর্তমান সরকারের ICT মন্ত্রণালয়ের অধিনে একটি Youth Development Project ছিলো। আর তার জীবনের সব থেকে বেশি পাওয়া সেখান থেকেই অর্জন করেন তিনি, এমনকি সে LEDP প্রজেক্টর কাজের অবদান সরুপ সেরা (দশ) এর পুরস্কার গ্রহণ করেন গত ১০ মে,২০২৩ ইং তারিখ মাননীয় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর নিকট হতে, এ পুরস্কার তার কর্মজীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি বলে জানান তিনি। মাত্র ১৩ ডলারের ফাইভার অর্ডার থেকে বর্তমানে তিনি (৩-৪) হাজার ডলার মাসে আয় করতে পারছে সে, এখন বরং তার সাথে আরো ১৬ জন তরুণের কর্মসংস্থান তৈরি করতে পেরেছে সে।এখন তাদের মধ্যেও বেশ কয়েকজন উদ্যোক্তা হয়ে তার সহজোগিতায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তিনি চায় যেনো শুধু বাহিরের দেশে নয় বরং বাংলাদেশে একটি স্টার্টআপ দ্বার করাতে, সেজন্য বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি, ICT মন্ত্রণালয় এবং মাননীয় প্রতিমন্ত্রী- জুনাইদ আহমেদ পলক,ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক ময়মনসিংহ-সহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি তিনি বিনীত আবেদন করেন যে, একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তাহার ভবিষ্যৎ স্বপ্ন (স্টার্টআপ) বাস্তবায়নে যেনো সার্বিক সহায়তা প্রদান করেন। একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধার পাশে সরকার সর্বদাই সহায় হয়। তেমনি জদি তাকেও সার্বিক সহযোগিতা করা যায় দেশের জন্য তাহলে আরও ভালো কিছু করতে পারবে বলে বিশ্বাস করেন এই তরুন উদ্যোক্তা। তাই একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তার অদম্য ইচ্ছা ও সৃজনশীল মেধা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এবং সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় যেনো তিনি দেশের জন্য আরো ভালো কিছু করতে পারেন এবং বেকার সমস্যার দূরীকরণে ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা, বর্তমান সরকারের ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকারের পাশে সর্বদাই নিজেকে নিয়োজিত রেখে দৃঢ় প্রত্যয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে কাজ করে যেতে চান এই সফল উদ্যোক্তা।