ঢাকা ০১:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ময়মনসিংহ সদর-উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীক বিজয় করার লক্ষ্যে বিশাল নির্বাচনী আলোচনা জনসভা সাত সকালেই কাঁথির দইসাই বাসস্ট্যান্ডের সামনে ,ভয়াবহ দুর্ঘটনা অন্ধত্ব প্রতিরোধে শেখ ফরিদুল ইসলাম এর সহযোগীতায় রামপালে বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে বাস্তব-সত্যঘঠনা, ও,তথ্যভিত্তিক রেফারেন্স উল্লেখিত-দেশাত্মবোধক বিদ্রোহী কবিতা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন; মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থীর কর্মীকে মারধরের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন মির্জাপুর ইউনিয়ন ভুমি অফিসের উপ সহকারী জব্বারের বিরুদ্ধে চা-বিক্রেতাকে মেরে রক্তাক্ত জখম থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে যাদবপুর কেন্দ্রের তৃনমূল দলের প্রার্থী শাওনি ঘোষের হরে প্রচারে স্পিকার বিমান ব্যানার্জী ইবিতে কোটি টাকা ব্যয়েও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পরিবহন সেবা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন- মঠবাড়িয়া দুই চেয়াররম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত-৫ : গ্রেপ্তার-৫ টাঙ্গাইল জেলা গোপালপুর উপজেলা গোপালপুর পৌর এলাকা হাটবৈরান গ্রামে বেলা তিনটার দিকে স্বামীর হাতে বউ খুন

ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ রোগীরা

লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন রোগী ও তাদের স্বজনরা। বিশেষ করে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে তাদের দৌরাত্ম্য দিনদিন বেড়েই চলেছে। নাছোড়বান্দা মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভদের চাপে চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্র তাদের দেখাতে বাধ্য হচ্ছেন রোগী ও তাদের স্বজনরা। এতে রোগীদের গোপনীয়তা রক্ষা হচ্ছে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দৌরাত্ম্য দিনদিন বেড়েই চলেছে। এতে হাসপাতালে চিকিত্সার পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে।

মঙ্গলবার সরকারি হাসপাতালসহ, উপজেলা সদরের বেশ কয়েকটি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে দেখা গেছে, বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে জোট বেঁধে দাঁড়িয়ে আছেন। তারা সংখ্যায় কমপক্ষে ২০-২৫ জন। তাদের হাতে ও কাঁধে ব্যাগ ঝোলানো, আছে ব্রিফকেস এবং চিকিত্সকদের জন্য আনা নানা উপহার সামগ্রী।

ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী অভিযোগ করেন ক্লিনিকের মালিক, চিকিত্সক এবং ওয়ার্ড বয় থেকে শুরু করে কর্মচারীদের সঙ্গে তাদের গভীর সখ্য রয়েছে। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত মাসোহারা ও উপহার সামগ্রী নিয়ে ডাক্তাররা নিম্নমানের ওষুধ লিখে থাকেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। কোনো রোগী ও তাদের স্বজনরা চিকিত্সকদের চেম্বার থেকে বের হতেই তাদের ঘিরে ধরে মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভরা। তাদের নানারকম প্রশ্নে রোগী ও স্বজনরা হন বিব্রত। উপজেলা মর্ডান হাসপাতাল (প্রাই.), জনসেবা হাসপাতাল (প্রাই.), সেবা হাসপাতাল (প্রাই.), নিরাময়,মেঘনা,মাতৃ ছায়া .,মাও শিশু হাসপাতাল )সহ বেশ কয়েকটি হাসপাতাল ও ক্লিনিক ঘুরে দেখা গেছে একই চিত্র।
রায়পুর সরকারি হাসপাতালে (মেডিসিন ও সার্জারি) চিকিত্সা নিতে আসা মাকছুদুন তহুরা, সামছুন নাহার,হাবিবুর রহমান,নির্মল সাহা ও হাইস্কুলের পাঁচ-ছয় জন ছাত্রী নাম প্রকাশ না করার শর্তে অভিযোগ করেন, তারা শারীরিক সমস্যা নিয়ে এই হাসপাতালে চিকিত্সার জন্য এসেছিলেন। সরকারি হাসপাতালের চিকিত্সকের চেম্বার থেকে হাসপাতাল করিডোরে বাইরে বের হতেই বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির ২০-২৫ জন প্রতিনিধি বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে রোগীদের প্রেসক্রিপশন নিয়ে ছবি তুলে তাদের নানারকম প্রশ্ন করতে থাকে। এতে তারা বিব্রত হন এবং এক পর্যায়ে ভয় পেয়ে যান। সরকারি হাসপাতালের প্রধান গেট ও জরুরি বিভাগের এবং নিরাময় হাসপাতাল ও বিভিন্ন ক্লিনিক পর্যন্ত আসতে এই তিন ছাত্রী ৫/৬টি গ্রুপের নানা ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হন বলে অভিযোগ করেন। তাদের মতো অন্তত শতাধিক রোগী ও তাদের স্বজনরা মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভ চক্রের হাতে নাজেহাল হওয়ার অভিযোগ তুলে ধরেন গণমাধ্যম কর্মিদের কাছে।

সাংবাদিকের পরিচয় গোপন রেখে রায়পুর সরকারি হাসপাতাল এবং বেসরকারি হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ওষুধ কোম্পানির ২০-২৫ জন মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভের সঙ্গে কথা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারা বলেন, আমরা কোম্পানির নির্দেশনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে চিকিত্সকদের সঙ্গে দেখা করি এবং রোগীদের সঙ্গে কথা বলি। রোগী ও স্বজনদের হয়রানি করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ তারা অস্বীকার করেন।
এ ব্যাপার রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্যও পরিবার কল্পনা কর্মকর্তা ড়াঃ বাহারুল আলম বলেন, সরকারি হাসপাতাল চিকিত্সাসেবার জন্য একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এখানে বিভিন্ন বিভাগে চিকিত্সা নিতে আসা রোগীরা উন্নত সেবা পেয়ে থাকেন। অফিস চলাকালিন হাসপাতালের ভেতরে কোনো ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি আসার সুযোগ নেই। দুপুর ১টার পর এবং দুপুর ২টার পর হাসপাতালের প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে ওয়ার্ডের বাইরে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা চিকিত্সকদের সঙ্গে স্বল্প সময়ের জন্য দেখা করতে পারেন। এর বাইরে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকলে তদন্তসাপেক্ষে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরো বলেন,
সরকারি হাসপাতালে কোনো অবস্থাতেই ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের আসার সুযোগ নেই। তবে রোগীদের ব্যবস্থাপত্রের ছবি তোলা এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নে জর্জরিত করা বেআইনি ও দণ্ডনীয় অপরাধ। এ বিষয়ে হাসপাতালের পক্ষ থেকে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অনজন চন্দ্র দাস এবং রায়পুর থানার ওসি শিপন বড়ুয়া বলেন, ওষুধ কোম্পানির কোনো প্রতিনিধি চিকিত্সা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনদের হয়রানি করলে সেটা দণ্ডনীয় অপরাধ। কেউ অভিযোগ করলে তদন্তসাপেক্ষে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এই চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শিমুল হোসেন
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
০১৭০৩৬১৫৩৭৭
১৩/০৯/২০২৩

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ময়মনসিংহ সদর-উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীক বিজয় করার লক্ষ্যে বিশাল নির্বাচনী আলোচনা জনসভা

ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ রোগীরা

আপডেট টাইম : ১০:৩০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন রোগী ও তাদের স্বজনরা। বিশেষ করে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে তাদের দৌরাত্ম্য দিনদিন বেড়েই চলেছে। নাছোড়বান্দা মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভদের চাপে চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্র তাদের দেখাতে বাধ্য হচ্ছেন রোগী ও তাদের স্বজনরা। এতে রোগীদের গোপনীয়তা রক্ষা হচ্ছে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দৌরাত্ম্য দিনদিন বেড়েই চলেছে। এতে হাসপাতালে চিকিত্সার পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে।

মঙ্গলবার সরকারি হাসপাতালসহ, উপজেলা সদরের বেশ কয়েকটি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে দেখা গেছে, বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে জোট বেঁধে দাঁড়িয়ে আছেন। তারা সংখ্যায় কমপক্ষে ২০-২৫ জন। তাদের হাতে ও কাঁধে ব্যাগ ঝোলানো, আছে ব্রিফকেস এবং চিকিত্সকদের জন্য আনা নানা উপহার সামগ্রী।

ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী অভিযোগ করেন ক্লিনিকের মালিক, চিকিত্সক এবং ওয়ার্ড বয় থেকে শুরু করে কর্মচারীদের সঙ্গে তাদের গভীর সখ্য রয়েছে। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত মাসোহারা ও উপহার সামগ্রী নিয়ে ডাক্তাররা নিম্নমানের ওষুধ লিখে থাকেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। কোনো রোগী ও তাদের স্বজনরা চিকিত্সকদের চেম্বার থেকে বের হতেই তাদের ঘিরে ধরে মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভরা। তাদের নানারকম প্রশ্নে রোগী ও স্বজনরা হন বিব্রত। উপজেলা মর্ডান হাসপাতাল (প্রাই.), জনসেবা হাসপাতাল (প্রাই.), সেবা হাসপাতাল (প্রাই.), নিরাময়,মেঘনা,মাতৃ ছায়া .,মাও শিশু হাসপাতাল )সহ বেশ কয়েকটি হাসপাতাল ও ক্লিনিক ঘুরে দেখা গেছে একই চিত্র।
রায়পুর সরকারি হাসপাতালে (মেডিসিন ও সার্জারি) চিকিত্সা নিতে আসা মাকছুদুন তহুরা, সামছুন নাহার,হাবিবুর রহমান,নির্মল সাহা ও হাইস্কুলের পাঁচ-ছয় জন ছাত্রী নাম প্রকাশ না করার শর্তে অভিযোগ করেন, তারা শারীরিক সমস্যা নিয়ে এই হাসপাতালে চিকিত্সার জন্য এসেছিলেন। সরকারি হাসপাতালের চিকিত্সকের চেম্বার থেকে হাসপাতাল করিডোরে বাইরে বের হতেই বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির ২০-২৫ জন প্রতিনিধি বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে রোগীদের প্রেসক্রিপশন নিয়ে ছবি তুলে তাদের নানারকম প্রশ্ন করতে থাকে। এতে তারা বিব্রত হন এবং এক পর্যায়ে ভয় পেয়ে যান। সরকারি হাসপাতালের প্রধান গেট ও জরুরি বিভাগের এবং নিরাময় হাসপাতাল ও বিভিন্ন ক্লিনিক পর্যন্ত আসতে এই তিন ছাত্রী ৫/৬টি গ্রুপের নানা ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হন বলে অভিযোগ করেন। তাদের মতো অন্তত শতাধিক রোগী ও তাদের স্বজনরা মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভ চক্রের হাতে নাজেহাল হওয়ার অভিযোগ তুলে ধরেন গণমাধ্যম কর্মিদের কাছে।

সাংবাদিকের পরিচয় গোপন রেখে রায়পুর সরকারি হাসপাতাল এবং বেসরকারি হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ওষুধ কোম্পানির ২০-২৫ জন মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভের সঙ্গে কথা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারা বলেন, আমরা কোম্পানির নির্দেশনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে চিকিত্সকদের সঙ্গে দেখা করি এবং রোগীদের সঙ্গে কথা বলি। রোগী ও স্বজনদের হয়রানি করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ তারা অস্বীকার করেন।
এ ব্যাপার রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্যও পরিবার কল্পনা কর্মকর্তা ড়াঃ বাহারুল আলম বলেন, সরকারি হাসপাতাল চিকিত্সাসেবার জন্য একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এখানে বিভিন্ন বিভাগে চিকিত্সা নিতে আসা রোগীরা উন্নত সেবা পেয়ে থাকেন। অফিস চলাকালিন হাসপাতালের ভেতরে কোনো ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি আসার সুযোগ নেই। দুপুর ১টার পর এবং দুপুর ২টার পর হাসপাতালের প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে ওয়ার্ডের বাইরে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা চিকিত্সকদের সঙ্গে স্বল্প সময়ের জন্য দেখা করতে পারেন। এর বাইরে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকলে তদন্তসাপেক্ষে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরো বলেন,
সরকারি হাসপাতালে কোনো অবস্থাতেই ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের আসার সুযোগ নেই। তবে রোগীদের ব্যবস্থাপত্রের ছবি তোলা এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নে জর্জরিত করা বেআইনি ও দণ্ডনীয় অপরাধ। এ বিষয়ে হাসপাতালের পক্ষ থেকে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অনজন চন্দ্র দাস এবং রায়পুর থানার ওসি শিপন বড়ুয়া বলেন, ওষুধ কোম্পানির কোনো প্রতিনিধি চিকিত্সা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনদের হয়রানি করলে সেটা দণ্ডনীয় অপরাধ। কেউ অভিযোগ করলে তদন্তসাপেক্ষে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এই চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শিমুল হোসেন
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
০১৭০৩৬১৫৩৭৭
১৩/০৯/২০২৩