ঢাকা ০৪:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ! ব্যাংক খাত ধ্বংসের শুরুটা হয় এসকে সুরের হাত দিয়ে গ্যাস-সংকটে চট্টগ্রামে দেশি বিদেশি বিনিয়োগে স্থবিরতা মাত্র ১০০ মিলিয়ন ঘনফুট হলে নতুন বিনিয়োগ বাড়বে ঢাকা রাজধানী শাজাহানপুর ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার করেছে পুলিশ গাজীপুরে প্রতিবেশীদের হামলায় অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ আহত দুই: তদন্তে পুলিশ নাসিরনগরে মাতৃস্বাস্থ্য উন্নয়ন ও সামাজিক উন্নয়ন বিষয়ক এ্যাডভোকেসী সভা ভৈরবে আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত অফিস থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তে বিএসএফ’র হাতে বাংলাদেশী আটক

ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে জঙ্গি হামলা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি :
  • আপডেট টাইম : ০৩:২৪:৫৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট ২০২৩
  • / ১৩৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের চা ল্যকর জঙ্গি হামলা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে মামলার দীর্ঘ ৭ বছর পর কিশোরগঞ্জের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। জেলা জজ কোর্টের পিপি অ্যাডভোকেট আবু নাসের মো. ফারুক সঞ্জু বলেন, পাঁচ জন আসামির উপস্থিতিতে বাদীসহ ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন আদালতের বিচারক জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক।

তিনি আরও বলেন, সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হওয়ায় হামলার সাত বছর পরে হলেও রাষ্ট্রপক্ষ খুশি। আশা করা যাচ্ছে, দ্রæতই চা ল্যকর এ মামলার বিচারকাজ শেষ করা হবে। আদালত সূত্রে জানা যায়, সোমবার ২৯ আগষ্ট দুপুরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে মামলার পাঁচ আসামি জেএমবির পাঁচ শীর্ষ জঙ্গিনেতা জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব গান্ধী ওরফে সুভাস ওরফে জাহিদ, মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান, সবুর খান হাসান ওরফে সোহেল ওরফে নুরুল্লাহ, জাহেদুল হক ওরফে তানিম এবং আনোয়ারকে আদালতে আনা হয়। শোলাকিয়া জঙ্গি হামলার ঘটনায় সন্ত্রাস দমন আইনে দায়ের করা মামলাটি বর্তমানে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় সন্ত্রাসদমন আইনে পুলিশের দায়ের করা মামলার পর ২০১৮ সালের ১২ সেপ্টেম্বর পাঁচ জনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। কিন্তু সব আসামিকে একসঙ্গে আদালতে হাজির করতে না পারায় দীর্ঘদিন ধরে সাক্ষ্যগ্রহণ সম্ভব হয়নি। উল্লেখ্য যে, ২০১৬ সালের ৭ জুলাই কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের অদূরে ঈদের নামাজ শুরু আগ মুহূর্তে আজিমউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে পুলিশের নিরাপত্তা চৌকিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। হামলায় দুই পুলিশ সদস্য ও এক গৃহবধূ নিহত হন। পরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে এক জঙ্গি নিহত হয়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে জঙ্গি হামলা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু

আপডেট টাইম : ০৩:২৪:৫৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট ২০২৩

কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের চা ল্যকর জঙ্গি হামলা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে মামলার দীর্ঘ ৭ বছর পর কিশোরগঞ্জের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। জেলা জজ কোর্টের পিপি অ্যাডভোকেট আবু নাসের মো. ফারুক সঞ্জু বলেন, পাঁচ জন আসামির উপস্থিতিতে বাদীসহ ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন আদালতের বিচারক জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক।

তিনি আরও বলেন, সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হওয়ায় হামলার সাত বছর পরে হলেও রাষ্ট্রপক্ষ খুশি। আশা করা যাচ্ছে, দ্রæতই চা ল্যকর এ মামলার বিচারকাজ শেষ করা হবে। আদালত সূত্রে জানা যায়, সোমবার ২৯ আগষ্ট দুপুরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে মামলার পাঁচ আসামি জেএমবির পাঁচ শীর্ষ জঙ্গিনেতা জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব গান্ধী ওরফে সুভাস ওরফে জাহিদ, মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান, সবুর খান হাসান ওরফে সোহেল ওরফে নুরুল্লাহ, জাহেদুল হক ওরফে তানিম এবং আনোয়ারকে আদালতে আনা হয়। শোলাকিয়া জঙ্গি হামলার ঘটনায় সন্ত্রাস দমন আইনে দায়ের করা মামলাটি বর্তমানে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় সন্ত্রাসদমন আইনে পুলিশের দায়ের করা মামলার পর ২০১৮ সালের ১২ সেপ্টেম্বর পাঁচ জনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। কিন্তু সব আসামিকে একসঙ্গে আদালতে হাজির করতে না পারায় দীর্ঘদিন ধরে সাক্ষ্যগ্রহণ সম্ভব হয়নি। উল্লেখ্য যে, ২০১৬ সালের ৭ জুলাই কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের অদূরে ঈদের নামাজ শুরু আগ মুহূর্তে আজিমউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে পুলিশের নিরাপত্তা চৌকিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। হামলায় দুই পুলিশ সদস্য ও এক গৃহবধূ নিহত হন। পরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে এক জঙ্গি নিহত হয়।