ঢাকা ০৪:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

আওয়ামী লীগ বনাম বিএনপি এরা কি এক অপরের শত্রু?

মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান ওয়াহিদ বিশেষ প্রতিনিধি দৈনিক সময়ের কণ্ঠ
  • আপডেট টাইম : ০৩:৫১:৫৬ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩
  • / ১৮১ ৫০০০.০ বার পাঠক

রাজনীতি ও পলিসি না বুঝলে উল্টাপাল্টা কিছু বলতে নেই, অনেকদিন যাবত সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখি কিছু মানুষ আওয়ামী লীগের নেতাদের দোষারোপ করছে বিএনপির কর্মীদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে, তাদের বিভিন্ন মামলা থেকে খালাস করার জন্য সুপারিশ করছি, অথচ এই বিষয়টি অনেকেই জানে অতিতেও এমনটি হয়েছে, বিএনপি নেতাদের ম্যানেজ করে বিভিন্ন মামলা থেকে পরিত্রাণ পেয়েছিল।

অর্থাৎ সেই সময়
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছ থেকে বিএনপি নেতাকর্মীরা টাকা খেয়েছে, আসলে রাজনীতি করতে গেলে, একটু ম্যানেজ করতে হয়। আর যারা এটি করতে জানেনা, সারা জীবন জেলে পচে মরতে হয়।
সেই মানুষটিকে আর নেতা হতে হবে না, চোর সন্ত্রাসী অপবাদ নিয়ে তাকে কারাগারে মৃত্যুবরণ করতে হয়।

আসল কথা হচ্ছে রাজনীতিতে আবেগের কোন স্থান নেই,
,
আওয়ামী লীগের কর্মীরা যদি ভাবে বিএনপি আমার শত্রু, আর বিএনপি কর্মীরা যদি ভাবে আওয়ামীলীগ মানি আমাদের শত্রু, এমন ভাবাভাবির মানুষগুলো, রাজনৈতিক হত্যাদন্ডের শিকার হয়।
রাজনীতিতে এক অপরে শত্রু হয় না হয় প্রতিপক্ষ।
যারা এক অপরকে প্রতিপক্ষভাবে,

প্রকৃত অর্থে তাদের রাজনৈতিক স্থায়িত্ব থাকে দীর্ঘ।
আমরা বিগত সময় প্রভাবশালী বহু নেতাকে দেখেছি যারা আজ পথের ভিখারি, কেউ তাদেরকে দু পয়সা দাম দেয় না, দেখিও তাদের না দেখার ভান করে।

এখানে পরীক্ষার ভাবে বলতে হয় রাজনীতিতে অসভ্যতার কোন স্থান নেই,
অসভ্য আচরণ করে সাময়িক সময়ের জন্য নিজের ফায়দা হাসিল করা যায়, পরবর্তীতে এর পরিণাম হয় ভয়াবহ। দুঃসময় কেউ পাশে থাকে না।

এমনটি অসংখ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে এক সময় প্রভাবশালী সাবেক জাতীয় পার্টির নেতা যার দাপটে বাঘে মোষে এক ঘাটে পানি খেত, সেই রকম নেতা রাস্তায় ভিক্ষা করে, রাস্তায় ঘুমিয়ে খুদা নিবারণের জন্য ভিক্ষা করে অতিবাহিত করতেও পাওয়া গেছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আওয়ামী লীগ বনাম বিএনপি এরা কি এক অপরের শত্রু?

আপডেট টাইম : ০৩:৫১:৫৬ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩

রাজনীতি ও পলিসি না বুঝলে উল্টাপাল্টা কিছু বলতে নেই, অনেকদিন যাবত সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখি কিছু মানুষ আওয়ামী লীগের নেতাদের দোষারোপ করছে বিএনপির কর্মীদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে, তাদের বিভিন্ন মামলা থেকে খালাস করার জন্য সুপারিশ করছি, অথচ এই বিষয়টি অনেকেই জানে অতিতেও এমনটি হয়েছে, বিএনপি নেতাদের ম্যানেজ করে বিভিন্ন মামলা থেকে পরিত্রাণ পেয়েছিল।

অর্থাৎ সেই সময়
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছ থেকে বিএনপি নেতাকর্মীরা টাকা খেয়েছে, আসলে রাজনীতি করতে গেলে, একটু ম্যানেজ করতে হয়। আর যারা এটি করতে জানেনা, সারা জীবন জেলে পচে মরতে হয়।
সেই মানুষটিকে আর নেতা হতে হবে না, চোর সন্ত্রাসী অপবাদ নিয়ে তাকে কারাগারে মৃত্যুবরণ করতে হয়।

আসল কথা হচ্ছে রাজনীতিতে আবেগের কোন স্থান নেই,
,
আওয়ামী লীগের কর্মীরা যদি ভাবে বিএনপি আমার শত্রু, আর বিএনপি কর্মীরা যদি ভাবে আওয়ামীলীগ মানি আমাদের শত্রু, এমন ভাবাভাবির মানুষগুলো, রাজনৈতিক হত্যাদন্ডের শিকার হয়।
রাজনীতিতে এক অপরে শত্রু হয় না হয় প্রতিপক্ষ।
যারা এক অপরকে প্রতিপক্ষভাবে,

প্রকৃত অর্থে তাদের রাজনৈতিক স্থায়িত্ব থাকে দীর্ঘ।
আমরা বিগত সময় প্রভাবশালী বহু নেতাকে দেখেছি যারা আজ পথের ভিখারি, কেউ তাদেরকে দু পয়সা দাম দেয় না, দেখিও তাদের না দেখার ভান করে।

এখানে পরীক্ষার ভাবে বলতে হয় রাজনীতিতে অসভ্যতার কোন স্থান নেই,
অসভ্য আচরণ করে সাময়িক সময়ের জন্য নিজের ফায়দা হাসিল করা যায়, পরবর্তীতে এর পরিণাম হয় ভয়াবহ। দুঃসময় কেউ পাশে থাকে না।

এমনটি অসংখ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে এক সময় প্রভাবশালী সাবেক জাতীয় পার্টির নেতা যার দাপটে বাঘে মোষে এক ঘাটে পানি খেত, সেই রকম নেতা রাস্তায় ভিক্ষা করে, রাস্তায় ঘুমিয়ে খুদা নিবারণের জন্য ভিক্ষা করে অতিবাহিত করতেও পাওয়া গেছে।