ঢাকা ০১:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সাত কলেজের জন্য নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হতে পারে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’ ছাত্ররা দল গঠন করবে: ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে ড. ইউনূস ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অর্থ ভাগাভাগি ফাইনালে যায়গায় করে নিলেন `উদয়ন ঐক্য সংঘ একাদশ কালিয়াকৈরে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কে শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল দেশে দারিদ্র্যের হার বেড়ে ১৯.২ শতাংশ ফিলিস্তিনিদের পক্ষে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবেন ট্রাম্প পুনর্বহালের দাবিতে সচিবালয়ে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা লক্ষ্মীপুর এক মাদক ব্যবসায়ী আটক সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নতুন নিয়ম করলেন জেলা প্রশাসক

ঢাকা ৭ থেকে হুমায়ুন কবির কে আওয়ামী লীগ নমিনেশন প্রদান করলে কেনো নৌকার ভরাডুবি হবে?

মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান বিশেষ প্রতিনিধি দৈনিক সময়ের কণ্ঠ
  • আপডেট টাইম : ০১:৫১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩
  • / ১৬২ ৫০০০.০ বার পাঠক

আসুন তাহলে এবার মূল আলোচনা চলে আসি, বিগত ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত লালবাগ থানা আওয়ামী লীগ ও সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সম্মেলনে

জনাব হুমায়ুন কবিরের দেওয়া অশালীন বক্তব্যে সংগঠনের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে, যা কিনা আওয়ামী লীগের স্বার্থপরিপন্থী কর্মকান্ড এবং সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের শামিল।

সংগঠন গঠনতন্ত্রের ৪৭ ধারা মোতাবেক এটি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
এই প্রেক্ষিতে হুমায়ুন কবিরকে কারণ দর্শানোর নোটিশও সই সময় দেয়া হয়েছিলো, পরবর্তীতে এই বিষয়টি কিভাবে ধামাচাপা দেয়া হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে কি ধরনের শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কোন কিছু জানা যায়নি।

তবে আওয়ামী লীগের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে যে,
শুধু হুমায়ুন কবির নয় ঢাকা মহানগর উত্তর এবং দক্ষিণে আওয়ামী লীগের বহু সমস্যা রয়েছে এবং এখানে অনুপ্রবেশকারীরা একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে যে পরিস্থিতিই বিএনপি এবং জামায়াতকে সহায়তা দিতে পারে বলে সে সময় ধারণা করা হয়েছিল,

আর বর্তমান প্রেক্ষাপটে সে ধারণা পুরোপুরিভাবে পরিষ্কার হলো সত্য বলে।
অভিযোগ উঠেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির নিজই একজন আগত নেতা-
আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতাকে ম্যানেজ করেছে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেছেন। এবং প্রত্যেকটা ওয়ার্ড কমিটিকে ঘোলাটে বানিয়ে রেখেছেন।

এমত অবস্থায় যদি তাকে নমিনেশন প্রদান করা হয়, তবে দলীয় কর্মীদের মাঝে খোভ ছড়িয়ে পড়বে, ঢাকা ৭ আসনে একবার আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালীন, একটা মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে খোবের কারণে দলীয় মূল কর্মীরা যারা ভোটের কলকাঠি নাড়াচাড়া করেন, তারা বিভক্ত হয়ে পড়েন, এবং অবস্থান নেন হাজী সেলিমের পক্ষে, আর সেই সময় হাতি প্রতীক নিয়ে হাজী মোহাম্মদ সেলিম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেছিলেন, সে নির্বাচনে হাজী মোহাম্মদ সেলিম নির্বাচিত হওয়ার জন্য দায়ী হচ্ছে, দলীয় কর্মীদের বিভক্ত করা এবং খোভ সৃষ্টি করা।
কাজে বিতর্কিত কাউকে নমিনেশন প্রদান না করাটাই সমাচিত।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঢাকা ৭ থেকে হুমায়ুন কবির কে আওয়ামী লীগ নমিনেশন প্রদান করলে কেনো নৌকার ভরাডুবি হবে?

আপডেট টাইম : ০১:৫১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩

আসুন তাহলে এবার মূল আলোচনা চলে আসি, বিগত ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত লালবাগ থানা আওয়ামী লীগ ও সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সম্মেলনে

জনাব হুমায়ুন কবিরের দেওয়া অশালীন বক্তব্যে সংগঠনের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে, যা কিনা আওয়ামী লীগের স্বার্থপরিপন্থী কর্মকান্ড এবং সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের শামিল।

সংগঠন গঠনতন্ত্রের ৪৭ ধারা মোতাবেক এটি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
এই প্রেক্ষিতে হুমায়ুন কবিরকে কারণ দর্শানোর নোটিশও সই সময় দেয়া হয়েছিলো, পরবর্তীতে এই বিষয়টি কিভাবে ধামাচাপা দেয়া হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে কি ধরনের শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কোন কিছু জানা যায়নি।

তবে আওয়ামী লীগের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে যে,
শুধু হুমায়ুন কবির নয় ঢাকা মহানগর উত্তর এবং দক্ষিণে আওয়ামী লীগের বহু সমস্যা রয়েছে এবং এখানে অনুপ্রবেশকারীরা একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে যে পরিস্থিতিই বিএনপি এবং জামায়াতকে সহায়তা দিতে পারে বলে সে সময় ধারণা করা হয়েছিল,

আর বর্তমান প্রেক্ষাপটে সে ধারণা পুরোপুরিভাবে পরিষ্কার হলো সত্য বলে।
অভিযোগ উঠেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির নিজই একজন আগত নেতা-
আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতাকে ম্যানেজ করেছে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেছেন। এবং প্রত্যেকটা ওয়ার্ড কমিটিকে ঘোলাটে বানিয়ে রেখেছেন।

এমত অবস্থায় যদি তাকে নমিনেশন প্রদান করা হয়, তবে দলীয় কর্মীদের মাঝে খোভ ছড়িয়ে পড়বে, ঢাকা ৭ আসনে একবার আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালীন, একটা মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে খোবের কারণে দলীয় মূল কর্মীরা যারা ভোটের কলকাঠি নাড়াচাড়া করেন, তারা বিভক্ত হয়ে পড়েন, এবং অবস্থান নেন হাজী সেলিমের পক্ষে, আর সেই সময় হাতি প্রতীক নিয়ে হাজী মোহাম্মদ সেলিম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেছিলেন, সে নির্বাচনে হাজী মোহাম্মদ সেলিম নির্বাচিত হওয়ার জন্য দায়ী হচ্ছে, দলীয় কর্মীদের বিভক্ত করা এবং খোভ সৃষ্টি করা।
কাজে বিতর্কিত কাউকে নমিনেশন প্রদান না করাটাই সমাচিত।