ঢাকা ০৬:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
এইবারে ঈদুল আযহারঃকুরবানির পশু চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত আশুলিয়ার জিরাবো বাজারে কাপড়ের দোকানে আগুন ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সম্পর্ক ছিন্ন করলেন ট্রাম্প, নতুন দল করছেন মাস্ক! ৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন সব সিটি কর্পোরেশন: আসিফ মাহমুদ ঈদের দ্বিতীয় দিনে ৭৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল মুসলমানদের ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন পুতিন দেশের মঙ্গলে দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ছেলের মুখে হাসি ফোটাতে ২১ ঘণ্টায় সাইকেলে ২০০ কিমি পাড়ি দিলেন বাবা মোংলায় যৌথ অভিযানে প্রায় ২ কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও সিমফ্রাই জাল জব্দ

ঢাকা ৭ থেকে হুমায়ুন কবির কে আওয়ামী লীগ নমিনেশন প্রদান করলে কেনো নৌকার ভরাডুবি হবে?

মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান বিশেষ প্রতিনিধি দৈনিক সময়ের কণ্ঠ
  • আপডেট টাইম : ০১:৫১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩
  • / ২২০ ১৫০.০০০ বার পাঠক

আসুন তাহলে এবার মূল আলোচনা চলে আসি, বিগত ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত লালবাগ থানা আওয়ামী লীগ ও সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সম্মেলনে

জনাব হুমায়ুন কবিরের দেওয়া অশালীন বক্তব্যে সংগঠনের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে, যা কিনা আওয়ামী লীগের স্বার্থপরিপন্থী কর্মকান্ড এবং সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের শামিল।

সংগঠন গঠনতন্ত্রের ৪৭ ধারা মোতাবেক এটি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
এই প্রেক্ষিতে হুমায়ুন কবিরকে কারণ দর্শানোর নোটিশও সই সময় দেয়া হয়েছিলো, পরবর্তীতে এই বিষয়টি কিভাবে ধামাচাপা দেয়া হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে কি ধরনের শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কোন কিছু জানা যায়নি।

তবে আওয়ামী লীগের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে যে,
শুধু হুমায়ুন কবির নয় ঢাকা মহানগর উত্তর এবং দক্ষিণে আওয়ামী লীগের বহু সমস্যা রয়েছে এবং এখানে অনুপ্রবেশকারীরা একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে যে পরিস্থিতিই বিএনপি এবং জামায়াতকে সহায়তা দিতে পারে বলে সে সময় ধারণা করা হয়েছিল,

আর বর্তমান প্রেক্ষাপটে সে ধারণা পুরোপুরিভাবে পরিষ্কার হলো সত্য বলে।
অভিযোগ উঠেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির নিজই একজন আগত নেতা-
আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতাকে ম্যানেজ করেছে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেছেন। এবং প্রত্যেকটা ওয়ার্ড কমিটিকে ঘোলাটে বানিয়ে রেখেছেন।

এমত অবস্থায় যদি তাকে নমিনেশন প্রদান করা হয়, তবে দলীয় কর্মীদের মাঝে খোভ ছড়িয়ে পড়বে, ঢাকা ৭ আসনে একবার আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালীন, একটা মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে খোবের কারণে দলীয় মূল কর্মীরা যারা ভোটের কলকাঠি নাড়াচাড়া করেন, তারা বিভক্ত হয়ে পড়েন, এবং অবস্থান নেন হাজী সেলিমের পক্ষে, আর সেই সময় হাতি প্রতীক নিয়ে হাজী মোহাম্মদ সেলিম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেছিলেন, সে নির্বাচনে হাজী মোহাম্মদ সেলিম নির্বাচিত হওয়ার জন্য দায়ী হচ্ছে, দলীয় কর্মীদের বিভক্ত করা এবং খোভ সৃষ্টি করা।
কাজে বিতর্কিত কাউকে নমিনেশন প্রদান না করাটাই সমাচিত।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঢাকা ৭ থেকে হুমায়ুন কবির কে আওয়ামী লীগ নমিনেশন প্রদান করলে কেনো নৌকার ভরাডুবি হবে?

আপডেট টাইম : ০১:৫১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩

আসুন তাহলে এবার মূল আলোচনা চলে আসি, বিগত ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত লালবাগ থানা আওয়ামী লীগ ও সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সম্মেলনে

জনাব হুমায়ুন কবিরের দেওয়া অশালীন বক্তব্যে সংগঠনের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে, যা কিনা আওয়ামী লীগের স্বার্থপরিপন্থী কর্মকান্ড এবং সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের শামিল।

সংগঠন গঠনতন্ত্রের ৪৭ ধারা মোতাবেক এটি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
এই প্রেক্ষিতে হুমায়ুন কবিরকে কারণ দর্শানোর নোটিশও সই সময় দেয়া হয়েছিলো, পরবর্তীতে এই বিষয়টি কিভাবে ধামাচাপা দেয়া হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে কি ধরনের শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কোন কিছু জানা যায়নি।

তবে আওয়ামী লীগের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে যে,
শুধু হুমায়ুন কবির নয় ঢাকা মহানগর উত্তর এবং দক্ষিণে আওয়ামী লীগের বহু সমস্যা রয়েছে এবং এখানে অনুপ্রবেশকারীরা একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে যে পরিস্থিতিই বিএনপি এবং জামায়াতকে সহায়তা দিতে পারে বলে সে সময় ধারণা করা হয়েছিল,

আর বর্তমান প্রেক্ষাপটে সে ধারণা পুরোপুরিভাবে পরিষ্কার হলো সত্য বলে।
অভিযোগ উঠেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির নিজই একজন আগত নেতা-
আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতাকে ম্যানেজ করেছে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেছেন। এবং প্রত্যেকটা ওয়ার্ড কমিটিকে ঘোলাটে বানিয়ে রেখেছেন।

এমত অবস্থায় যদি তাকে নমিনেশন প্রদান করা হয়, তবে দলীয় কর্মীদের মাঝে খোভ ছড়িয়ে পড়বে, ঢাকা ৭ আসনে একবার আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালীন, একটা মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে খোবের কারণে দলীয় মূল কর্মীরা যারা ভোটের কলকাঠি নাড়াচাড়া করেন, তারা বিভক্ত হয়ে পড়েন, এবং অবস্থান নেন হাজী সেলিমের পক্ষে, আর সেই সময় হাতি প্রতীক নিয়ে হাজী মোহাম্মদ সেলিম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেছিলেন, সে নির্বাচনে হাজী মোহাম্মদ সেলিম নির্বাচিত হওয়ার জন্য দায়ী হচ্ছে, দলীয় কর্মীদের বিভক্ত করা এবং খোভ সৃষ্টি করা।
কাজে বিতর্কিত কাউকে নমিনেশন প্রদান না করাটাই সমাচিত।