মতিঝিল জোনের এসি রুহানি পুলিশ নয় এখন সন্ত্রাসী দিয়ে ডিউটি করান
- আপডেট টাইম : ০৩:৫৬:০৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২১ জুন ২০২৩
- / ৭৯৭ ৫০০০.০ বার পাঠক
গত ০২/০৬/২০২৩ তারিখে এসআই রবিন এবং এসআই মাসুম পল্টন থানায় জোর পূর্বক ভয়বীতি দেখিয়ে স্ট্যাম করে নেয় ভুক্তভোগী রিয়াদ হোসেন এর কাছ থেকে।
তারপর গতকাল ভূক্তভুগি মতিঝিল ডিসির বরাবর অভিযোগ নিয়ে মতিঝিল ডিসি অফিসে গিয়ে ডিসিকে বিষয়টি সম্পূর্নভাবে জানায় । ডিসি ঘটনা শুনে পল্টন থানার ওসি কে তৎক্ষণাৎ ফোন করে বলে দেয় এবং রাগারাগি করে, কেনো থানায় নিয়ে দারোগা স্ট্যাম্প করেছে এবং ভুক্তভুগিকে ওসির সাথে দেখা করতে বলেন ডিসি । তারপর ডিসির রুম থেকে বের হয়ে সরাসরি পল্টন থানায় গেলে ওসি ভুক্তভোগী রিয়াদ হোসেন এর সামনে ডিসি বরাবর লিখিত অভিযোগের দুই এসআই কে ডেকে বকাবকি করে এবং ভূক্তভুগিকে বিষয়টার জন্য দূঃখ প্রকাশ করেন। কিন্তু দারোগা ওখান থেকে বের হয়ে শিশির ও ফারুক নামে দুই গোন্ডা ও তাদের সহযোগিদের কে ডেকে তাদের সহযোগিতায় ভূক্তভুগিকে পল্টন থানার এসি রুমে নিয়ে যায় । তারপর এসি গোলাম রুহানির সহযোগিতায় পূনরায় ভূক্তভুগিকে হুমকি ধমকি দিয়ে টাকা দেওয়ার জন্য চাপ দেয় এবং আগামীকালের মধ্যে টাকা থানায় এসে টাকা দিতে হবে বলেন। নাহলে তাকে বিভিন্ন মামলা দিবে বলে ভয়-ভীতি দেখায় । ভূক্তভুগি ভয় পেয়ে সব শর্তে রাজি হলে তারসাথে ৫/৬ জন গুন্ডাবাহিনী এবং ফারুক ও শিশির নামের লোকে কে তার বাসায় পাঠায় । তার বাসায় গিয়ে অনেক আজেবাজে গালাগালি করে এবং আগামীকাল এসির গোলাম রুহানির কথা মতে মিথ্যা মামলার হুমকিও দেয়। এবং এনআইডি ও পাসপোর্ট এর অরজিনিয়াল কপি এসি কে লাইনে রেখে, এসির সাথে কথা বলে সেগুলো ভূক্তভুগির বাসা থেকে নিয়ে আসে । যা সম্পূর্ন বে-আইনি।
দৈনিক সময়ের কণ্ঠর তথ্য অনুযায়ী জানা যায় যে এসি গোলাম রুহানির সাথে ভুক্তভোগী রিয়াদ হোসেন এর কথোপকথনের একটি ভয়েস রেকর্ডার পাওয়া যায়, যেখানে পুলিশ নয় সন্ত্রাস বাহিনী দিয়ে এনআইডি ও পাসপোর্ট এর কপি পাওয়ার পর কনফার্ম করেন।
এবং এ তথ্যের ভিত্তিতে সরাসরি মতিঝিল জোনের এসি গোলাম রুহানিকে প্রশ্ন করেন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি যারা হায়াৎ যে আপনি কেন কোন ধরনের মামলা না থাকা সত্বেও শুধুমাত্র একটি অভিযোগের ভিত্তিতে ভুক্তভোগী রিয়াদ হোসেন এর নিজ বাসা তার এন আইডি এবং পাসপোর্ট জব্দ করালেন তাও আবার পুলিশবাহিনী ছাড়া অন্য কারো মাধ্যমে এবং এতে আপনি কতটুকু বেনিফিট হয়েছেন অথবা এটা আইনি প্রক্রিয়ায় পড়ে কিনা সে প্রথমে অস্বীকার করলেও কল রেকর্ডের কথা বলার পর স্বীকার করেন। সংবাদকর্মী যখন জিজ্ঞাসা করলেন টাকাপয়সা বার জায়গা-জমির কোন মামলা থানায় নেওয়ার নিয়ম আছে কিনা তখন সে রেগে গিয়ে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ শুরু করেন। এবং সংবাদকর্মী কেউ একই ধরনের হুমকি-ধমকি দিতে থাকলেন। মহামান্য হাইকোর্ট নির্দেশ অনুযায়ী টাকাপয়সা অথবা জমিজমা সংক্রান্ত মামলা কোর্টে করা থানায় এ ধরনের অভিযোগ নেওয়া হয় না।সেখানে পল্টন থানার এসআই রবিন ও মাসুম জোরপূর্বক ভুক্তভোগীকে থানায় স্টাম্প করে নেয় এবং এসি গোলাম রুহানির নির্দেশনায় ভুক্তভোগির বাসা থেকে রাত্রি ১০:৩০ থেকে এগারোটায় তার পাসপোর্ট এনআইডি অরিজিনাল কপি জব্দ করেন এবং তাকে মিথ্যা মামলা ভয়-ভীতি দেখান সন্ত্রাস বাহিনী দারা।
পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন দৈনিক সময়ের কন্ঠে