বাংলাদেশে কত কোটি লোক প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত?
- আপডেট টাইম : ০৫:৩৯:৪৮ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০২৩
- / ২০৫ ৫০০০.০ বার পাঠক
২০২২ সালের পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে-
বাংলাদেশে মোট (পুরুষ ও মহিলা) সাক্ষরতার হার
(৭ বছর বা তদূর্ধ্ব) ৭৪.৬৬%, যাঁরা পল্লী এলাকায় বসবাস করেন ৭১.৫৬%, যাঁরা এবং শহর এলাকায় ৮১.২৮%। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায় পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৬.৫৬%, মহিলাদের সাক্ষরতার হার ৭২.৮২%, এবং হিজড়াদের সাক্ষরতার হার ৫৩.৬৫%।
এখানে যে পরিসংখ্যান দেয়া হয়েছে সেটি ছিল সাক্ষরতার হার-
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষের পরিসংখ্যানের কোন হদিস পাওয়া যায় না।
তবে শিক্ষা নিয়ে গর্ব বা অহংকার করার লোকের অভাব নেই পুরো বাংলাদেশ জুড়ে।
আর এর থেকে এটি প্রমাণিত হয়,
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত যারা তারা সংখ্যালঘু।
আর সংখ্যালঘুদের মাঝে অধিক অংশ মানষ অহংকারী হয়ে থাকে। যেমনটি অহংকারী হয়ে থাকে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছের মতো মানুষগুলো,
এ বিষয়টিও ঠিক তেমনি।
যাদেরকে তারা অবহেলা করে বা অবজ্ঞা করে, তাদের ভোটেই নির্বাচিত হয়ে সংসদ সদস্য হয় এমপি মন্ত্রী হয়।
শিক্ষিত মানুষের চেয়ে অশিক্ষিত মানুষের স্মরণশক্তি সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে, এটি স্রষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত একটি বিশেষ অনুদান, যা কিনা সচরাচর সকল শিক্ষিত মানুষের মাঝে প্রত্যক্ষ করা যায় না।
আমি শিক্ষাকে অবজ্ঞা করছি না,
যারা নিজেকে শিক্ষিত বলে দাবি করেন এবং অবজ্ঞা করেন সেই সকল মানুষদের, যাদের সহযোগিতা ছাড়া তিনি আজ যে অবস্থানে এসেছেন সেটি ভুলে যাওয়ার মানুষদের ভ্রান্ত ধারণাকে সংশোধন করার প্রত্যয় নিয়ে লেখা,
শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড এ কথা ভুলে গেলেও চলবে না,
যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত,
তবে এর জন্য মানুষকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে।
পৃথিবীর প্রত্যেকটি ধর্মগ্রন্থে মানুষকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার বিষয় পরামর্শ প্রধান বা উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের অধিকাংশ শিক্ষিত মানুষগুলোর
স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটার আগ্রহটা-
তাদের মাঝে সবচেয়ে বেশি প্রত্যক্ষ করা যায়।