ঢাকা ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন বিরামপুরে এক পা ওয়ালা শিশু সহ জমজ শিশু জন্ম দিলো এক প্রসুতি মা সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার,ট্রাকসহ ২১ লক্ষ টাকার ভারতীয় চিনি জব্দ ভন্ড ও দুর্নীতিবাজদের আড্ডাখানা রাজধানী উন্নয়ন কতৃপক্ষ আজমিরীগঞ্জে আউট অব স্কুল চিল্ড্রেন এডুকেশন এর উদ্যেগে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত, দ্রুত হতে পারে ঘোষণা হল-অনুষদ সম্মেলন ঈদের পর মোংলায় ছাত্রদলের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইবি সাইন্স ক্লাবের সভাপতি নিরব, সম্পাদক জুনাইদ ইবিতে স্বাধীনতা দিবসে বিনামূল্যে উন্নতমানের খাবার পাচ্ছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা পঞ্চগড়ের সুগারমিল চালু হলে কর্মসংস্থান ফিরে পাবে শ্রমিকরা, সচল হবে জেলার অর্থনীতি

শরীয়তপুর ডিসি অফিসের সার্ভেয়ার বাদল ও গণপূর্ত ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল এর পালিত দালাল সামাদ মাঝি

শরীয়তপুর হইতে নাওডোবা গোল চত্বর ফোরলেন রাস্তার জন্য দীর্ঘদিন যাবত চলছে তিনটি ধাপে জমি অধিগ্রহণ এই সুযোগকে কাজে লাগাতে সরকারি টাকা অনিয়ম ও দুর্নীতির মধ্য দিয়ে হাতিয়ে নেওয়ার জন্য ব্যস্ত শরীয়তপুর ডিসি অফিসের এলে শাখার সার্ভেয়ার মাস্টারমাইন্ড বাদল ও গণপূর্ত বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল , কৌশলগতভাবে ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ধারা সময়ের উপযোগী ছামাদ মাঝি কে অধিগ্রহণকৃত এলাকার দুর্নীতিবাজ দালাল বাহিনীর প্রধান হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন।বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়

শরীয়তপুর জেলার বিভিন্ন থানা উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকার ফোর লেন রাস্তার উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করতেছে
দিচ্ছে জমিতে থাকা ঘর গাছ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সহ জমির ক্ষতিপূরণের টাকা। আর এই ক্ষতিপূরণের টাকা দিচ্ছে শরীয়তপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে এই সুযোগকে
কাজে লাগাতে ডিসি অফিসের
সার্ভেয়ার বাদল ও গণপূর্ত বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল গড়েছেন সুযোগ সন্ধানী একটি প্রতারক ও প্রভাবশালী দালাল চক্র, এ দুই কর্মকর্তার প্রধান কাজ বিভিন্ন প্রকল্পের আগাম সংবাদ প্রতারক ও দালাল চক্র দের কাছে জানিয়ে দেওয়া ও বিভিন্ন প্রকল্প এলাকায় দালাল
চক্ররা তড়িঘড়ি করে অল্প সময়ের মধ্যে নতুন ঘর, মুরগির খামার, গাছের বাগান সহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করা আর এই সমস্ত অবকাঠামো গুলো পুরনো অবকাঠামোর সাথে মিশিয়ে ডিসি অফিসের যৌথ তদন্তের সময় কর্মকর্তাদের যেন দেখানো যায়, এবং ডিসি অফিসের মাধ্যমে যেই ভিডিও ধারণ করা হয় সেই ভিডিও তে যেন দেখানো যায় এবং অবকাঠামো বিলের তালিকা প্রস্তুতের সকল ধরনের সহযোগিতা করেন মাস্টারমাইন্ড সার্ভেয়ার বাদল ও ক্ষতিপূরণ বিল প্রস্তুত এর ক্ষেত্রে সকল ধরনের সহযোগিতা করেন ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল তাদের উদ্দেশ্য একটাই সরকারের কোটি কোটি টাকা কৌশলগত ভাবে প্রতারক ও প্রভাবশালী দালাল চক্র, সামাদ মাঝি পিতা আবুআলি মাজি স্থায়ী ঠিকানা পশ্চিম নাওডোবা সওদাগর কান্দি, থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, গং দের মাধ্যমে ভাগ বাটোয়ারা করে নেয়া।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে নাওডোবা গোলচত্বর হতে-দৈনিক বাজার,আনন্দ বাজার,জাজিরা আড়াচন্ডি আকন বাড়ি,জাজিরা
রসের মোড়,জাজিরা টিএনডটি মোড়,মতি সাগর মৌলভী কান্দি,রাজনগর বটতলা, রাজনগর বেইলি ব্রীজ মসজিদ সংলগ্ন ,খিলগাও মৌজা,নশাষন, কোটা পাড়া পাড়া ব্রীজ ও ঢালিকান্দি শরীয়তপুর এর বিভিন্ন এলাকার একশতাধিক পরিবারের
সাথে কথা বলে জানা গেছে ফোরলেন রাস্তা নির্মান প্রকল্পে অবকাঠামোর ক্ষতিপুরন বিল উত্তোলন করার আশায় তারা রাতারাতি এসব স্থানে স্থাপনা তৈরি করেছেন ও দালাল চক্র প্রধান সামাদ মাঝি কোটাপাড়া রাস্তার দু’পাশে একাধিক ঘরের ভুয়া বিল উত্তোলন ও করেছেন। অন্য সব স্থানে বাকি আরো স্থাপনার মধ্যে রয়েছে নতুন ঘর,মুরগীর খামার,পাকাবাড়ি,সমিল সহ নানা
ধরনের স্থাপনা,রাজ নগর বেইলীব্রীজ সংলগ্ন মসজিদের সাথে ও রাজনগর ইমাম শিকদারের মুরগীর খামারে সামাদ মাজি ও নাওডোবার দাদন ঢালী পিতাঃ আমজাদ ঢালী সাং-নাওডোবা আমজাদ ঢালীর কান্দি,নামক ব্যক্তিরা নতুন করে উপড়ে নীচে পাটাতনের ছয়টি ঘর নির্মান করেছে,অন্যদিকে রাজনগর ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ড মেম্বার মোশাররফ কাজীর বাড়ির পাশে হক সাহেবের জমিতে দুইটি ঘর তুলেছে দেলোয়ার মুন্সী পিতা মৃত রশিদ মুন্সী সাং-নাওডোবা বাজার সংলগ্ন হাজী মন্নাফ ফকির কান্দি থানা জাজিরা,ও সামাদ মাঝি উল্লেখিত দুই কর্মকর্তার নির্দেশে কাজিরহাট সংলগ্ন আফজাল ফকিরের বাড়িতে অনিয়ম এর মধ্য দিয়ে ঘর নির্মাণ করে এবং অবকাঠামো বিলের তালিকা প্রস্তুত ও উচ্চ হারে বিল তৈরি করে শরীয়তপুর ডিসি অফিসের মাধ্যমে অবকাঠামো বিল উত্তোলন করার চুক্তি নিয়েছেন ,এ ছাড়াও সামাদ মাজির সহযোগী দালাল রয়েছে, মোহাম্মদ ইলিয়াস মাতবর পিতা ইব্রাহিম মাতবর স্থায়ী ঠিকানা পশ্চিম নাওডোবা এস,এ,টু সংলগ্ন, থানা নাওডোবা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, একই গ্রামের মিন্টু হাওলাদার, খোকন ভাঙ্গি, এ সকল সহযোগী দালালদের মাধ্যমে কাজিরহাট হইতে শরীয়তপুর ঢালিকান্দি পর্যন্ত স্থানীয় বাড়ির মালিকদের সাথে কৌশলগতভাবে লোভে ফেলে আরো ৫০ টির বেশি ঘরের ক্ষতিপূরণ বিল শরীয়তপুর ডিসি অফিস হইতে উচ্চ হারে পাইয়ে দিবে বলে চুক্তি করেন ,অন্যদিকে সাহেব বাজার কালভাট পার হতেই রাস্তার পাশে নাজমুল মোল্লা পিতা মৃত সত্তার মোল্লা স্থায়ী ঠিকানা পশ্চিম নাওডোবা বাজার সংলগ্ন থানা নাওডোবা পদ্মা সেতু দক্ষিণ,নামক ব্যক্তি অন্যস্থান হইতে পুরনো ঘর দিয়ে বাড়ি সাজায় যেখানে বসবাসের কেউ নেই, আনন্দ বাজার মজিবর মাদবরের হাটে পাঁচটি দোকান ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দেখানোর উদ্দেশ্যে নির্মাণ করেন কাদির শিকদার পিতা শামসু সিকদার স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা মজিদ ঢালির কান্দি, থানা নাওডোবা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, উপজেলা জাজিরা,উদ্দেশ্য একটাই সরকারি টাকা দুর্নীতির মধ্য দিয়ে হাতিয়ে নেওয়া । এলাকাবাসী সাংবাদিকদের আরও জানায় শরীয়তপুরে ফোর লেন রাস্তার প্রকল্পতে দালাল চক্র বেশিরভাগ ঝামেলা সৃষ্টি করে আসছে,রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় ভাঙা-গর্ত থাকায় অনেক বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।
শরীয়তপুর অংশে এলেই তাঁরা দুর্ভোগে পড়েন। বেহাল সড়কের কারণে এক ঘণ্টার পথ যেতে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। উল্লেখিত অভিযোগের ঘটনা জানার বিষয়ে গণপূর্ত বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল এর মুঠো ফোনে কথা বলে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি p,w অফিসের ইঞ্জিনিয়ার আমার একার সাক্ষরে অবকাঠামো বিল হয়না আরো ৯ জন কর্মকর্তার স্বাক্ষর লাগে এবং আমাদের কাজ কনস্ট্রাকশনের শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক আমাদেরকে সরোজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে অবকাঠামো ক্ষতিপূরণ বিল প্রস্তুত করার দায়িত্ব দিয়েছে আমি তিমির মন্ডল ইচ্ছে করলেই অনিয়ম করতে পারিনা ও ডিসি অফিস থেকে অবকাঠামো বিলের তালিকা দেওয়ার পরেই বিল প্রস্তুত হয় আমার বিষয়ে এলাকাবাসীর অভিযোগ সঠিক নয়। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ডিসি অফিসের সার্ভেয়ার বাদল কে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি ।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন

শরীয়তপুর ডিসি অফিসের সার্ভেয়ার বাদল ও গণপূর্ত ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল এর পালিত দালাল সামাদ মাঝি

আপডেট টাইম : ০১:২৯:১৮ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩

শরীয়তপুর হইতে নাওডোবা গোল চত্বর ফোরলেন রাস্তার জন্য দীর্ঘদিন যাবত চলছে তিনটি ধাপে জমি অধিগ্রহণ এই সুযোগকে কাজে লাগাতে সরকারি টাকা অনিয়ম ও দুর্নীতির মধ্য দিয়ে হাতিয়ে নেওয়ার জন্য ব্যস্ত শরীয়তপুর ডিসি অফিসের এলে শাখার সার্ভেয়ার মাস্টারমাইন্ড বাদল ও গণপূর্ত বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল , কৌশলগতভাবে ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ধারা সময়ের উপযোগী ছামাদ মাঝি কে অধিগ্রহণকৃত এলাকার দুর্নীতিবাজ দালাল বাহিনীর প্রধান হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন।বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়

শরীয়তপুর জেলার বিভিন্ন থানা উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকার ফোর লেন রাস্তার উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করতেছে
দিচ্ছে জমিতে থাকা ঘর গাছ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সহ জমির ক্ষতিপূরণের টাকা। আর এই ক্ষতিপূরণের টাকা দিচ্ছে শরীয়তপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে এই সুযোগকে
কাজে লাগাতে ডিসি অফিসের
সার্ভেয়ার বাদল ও গণপূর্ত বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল গড়েছেন সুযোগ সন্ধানী একটি প্রতারক ও প্রভাবশালী দালাল চক্র, এ দুই কর্মকর্তার প্রধান কাজ বিভিন্ন প্রকল্পের আগাম সংবাদ প্রতারক ও দালাল চক্র দের কাছে জানিয়ে দেওয়া ও বিভিন্ন প্রকল্প এলাকায় দালাল
চক্ররা তড়িঘড়ি করে অল্প সময়ের মধ্যে নতুন ঘর, মুরগির খামার, গাছের বাগান সহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করা আর এই সমস্ত অবকাঠামো গুলো পুরনো অবকাঠামোর সাথে মিশিয়ে ডিসি অফিসের যৌথ তদন্তের সময় কর্মকর্তাদের যেন দেখানো যায়, এবং ডিসি অফিসের মাধ্যমে যেই ভিডিও ধারণ করা হয় সেই ভিডিও তে যেন দেখানো যায় এবং অবকাঠামো বিলের তালিকা প্রস্তুতের সকল ধরনের সহযোগিতা করেন মাস্টারমাইন্ড সার্ভেয়ার বাদল ও ক্ষতিপূরণ বিল প্রস্তুত এর ক্ষেত্রে সকল ধরনের সহযোগিতা করেন ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল তাদের উদ্দেশ্য একটাই সরকারের কোটি কোটি টাকা কৌশলগত ভাবে প্রতারক ও প্রভাবশালী দালাল চক্র, সামাদ মাঝি পিতা আবুআলি মাজি স্থায়ী ঠিকানা পশ্চিম নাওডোবা সওদাগর কান্দি, থানা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, জেলা শরীয়তপুর, গং দের মাধ্যমে ভাগ বাটোয়ারা করে নেয়া।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে নাওডোবা গোলচত্বর হতে-দৈনিক বাজার,আনন্দ বাজার,জাজিরা আড়াচন্ডি আকন বাড়ি,জাজিরা
রসের মোড়,জাজিরা টিএনডটি মোড়,মতি সাগর মৌলভী কান্দি,রাজনগর বটতলা, রাজনগর বেইলি ব্রীজ মসজিদ সংলগ্ন ,খিলগাও মৌজা,নশাষন, কোটা পাড়া পাড়া ব্রীজ ও ঢালিকান্দি শরীয়তপুর এর বিভিন্ন এলাকার একশতাধিক পরিবারের
সাথে কথা বলে জানা গেছে ফোরলেন রাস্তা নির্মান প্রকল্পে অবকাঠামোর ক্ষতিপুরন বিল উত্তোলন করার আশায় তারা রাতারাতি এসব স্থানে স্থাপনা তৈরি করেছেন ও দালাল চক্র প্রধান সামাদ মাঝি কোটাপাড়া রাস্তার দু’পাশে একাধিক ঘরের ভুয়া বিল উত্তোলন ও করেছেন। অন্য সব স্থানে বাকি আরো স্থাপনার মধ্যে রয়েছে নতুন ঘর,মুরগীর খামার,পাকাবাড়ি,সমিল সহ নানা
ধরনের স্থাপনা,রাজ নগর বেইলীব্রীজ সংলগ্ন মসজিদের সাথে ও রাজনগর ইমাম শিকদারের মুরগীর খামারে সামাদ মাজি ও নাওডোবার দাদন ঢালী পিতাঃ আমজাদ ঢালী সাং-নাওডোবা আমজাদ ঢালীর কান্দি,নামক ব্যক্তিরা নতুন করে উপড়ে নীচে পাটাতনের ছয়টি ঘর নির্মান করেছে,অন্যদিকে রাজনগর ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ড মেম্বার মোশাররফ কাজীর বাড়ির পাশে হক সাহেবের জমিতে দুইটি ঘর তুলেছে দেলোয়ার মুন্সী পিতা মৃত রশিদ মুন্সী সাং-নাওডোবা বাজার সংলগ্ন হাজী মন্নাফ ফকির কান্দি থানা জাজিরা,ও সামাদ মাঝি উল্লেখিত দুই কর্মকর্তার নির্দেশে কাজিরহাট সংলগ্ন আফজাল ফকিরের বাড়িতে অনিয়ম এর মধ্য দিয়ে ঘর নির্মাণ করে এবং অবকাঠামো বিলের তালিকা প্রস্তুত ও উচ্চ হারে বিল তৈরি করে শরীয়তপুর ডিসি অফিসের মাধ্যমে অবকাঠামো বিল উত্তোলন করার চুক্তি নিয়েছেন ,এ ছাড়াও সামাদ মাজির সহযোগী দালাল রয়েছে, মোহাম্মদ ইলিয়াস মাতবর পিতা ইব্রাহিম মাতবর স্থায়ী ঠিকানা পশ্চিম নাওডোবা এস,এ,টু সংলগ্ন, থানা নাওডোবা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, একই গ্রামের মিন্টু হাওলাদার, খোকন ভাঙ্গি, এ সকল সহযোগী দালালদের মাধ্যমে কাজিরহাট হইতে শরীয়তপুর ঢালিকান্দি পর্যন্ত স্থানীয় বাড়ির মালিকদের সাথে কৌশলগতভাবে লোভে ফেলে আরো ৫০ টির বেশি ঘরের ক্ষতিপূরণ বিল শরীয়তপুর ডিসি অফিস হইতে উচ্চ হারে পাইয়ে দিবে বলে চুক্তি করেন ,অন্যদিকে সাহেব বাজার কালভাট পার হতেই রাস্তার পাশে নাজমুল মোল্লা পিতা মৃত সত্তার মোল্লা স্থায়ী ঠিকানা পশ্চিম নাওডোবা বাজার সংলগ্ন থানা নাওডোবা পদ্মা সেতু দক্ষিণ,নামক ব্যক্তি অন্যস্থান হইতে পুরনো ঘর দিয়ে বাড়ি সাজায় যেখানে বসবাসের কেউ নেই, আনন্দ বাজার মজিবর মাদবরের হাটে পাঁচটি দোকান ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দেখানোর উদ্দেশ্যে নির্মাণ করেন কাদির শিকদার পিতা শামসু সিকদার স্থায়ী ঠিকানা নাওডোবা মজিদ ঢালির কান্দি, থানা নাওডোবা পদ্মা সেতু দক্ষিণ, উপজেলা জাজিরা,উদ্দেশ্য একটাই সরকারি টাকা দুর্নীতির মধ্য দিয়ে হাতিয়ে নেওয়া । এলাকাবাসী সাংবাদিকদের আরও জানায় শরীয়তপুরে ফোর লেন রাস্তার প্রকল্পতে দালাল চক্র বেশিরভাগ ঝামেলা সৃষ্টি করে আসছে,রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় ভাঙা-গর্ত থাকায় অনেক বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।
শরীয়তপুর অংশে এলেই তাঁরা দুর্ভোগে পড়েন। বেহাল সড়কের কারণে এক ঘণ্টার পথ যেতে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। উল্লেখিত অভিযোগের ঘটনা জানার বিষয়ে গণপূর্ত বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার তিমির মন্ডল এর মুঠো ফোনে কথা বলে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি p,w অফিসের ইঞ্জিনিয়ার আমার একার সাক্ষরে অবকাঠামো বিল হয়না আরো ৯ জন কর্মকর্তার স্বাক্ষর লাগে এবং আমাদের কাজ কনস্ট্রাকশনের শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক আমাদেরকে সরোজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে অবকাঠামো ক্ষতিপূরণ বিল প্রস্তুত করার দায়িত্ব দিয়েছে আমি তিমির মন্ডল ইচ্ছে করলেই অনিয়ম করতে পারিনা ও ডিসি অফিস থেকে অবকাঠামো বিলের তালিকা দেওয়ার পরেই বিল প্রস্তুত হয় আমার বিষয়ে এলাকাবাসীর অভিযোগ সঠিক নয়। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ডিসি অফিসের সার্ভেয়ার বাদল কে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি ।