ঢাকা ০৬:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ! ব্যাংক খাত ধ্বংসের শুরুটা হয় এসকে সুরের হাত দিয়ে

কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার যুবক দালালের খপ্পরে পড়ে দেশে ফেরত নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

মোঃ আলমগীর :কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩৯:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
  • / ৩১৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

জীবিকার তাগিদে রোমানিয়া গিয়েছিল করিমগঞ্জ উপজেলার কিরাটন ফকিরপাড়া গ্রামের এক যুবক।
ভুক্তভোগী জানান কাজের সন্ধানে ওয়ার্কিং ভিসায় রোমানিয়া যেতে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালিব চেয়ারম্যানের ছোট ছেলে বাদল মিয়া।
সে উন্নত জীবনের আশায় রোমানিয়া যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে।সেই অনুযায়ী মোঃ খোকন মিয়া নামে এক দালালের মাধ্যমে বৈধ পথে রোমানিয়া যাওয়ার জন্য ৭লক্ষ টাকা চুক্তিবদ্ধ হয়।পরে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সেই যুবক বলেন অভিযুক্ত দালাল তাড়াইল থানাধীন জাওয়ার ইউনিয়ননের গ্রামের মৃত আনজু খান ছেলে।
ভুক্তভোগী যুবক আরো জানান কাজের সন্ধানে ওয়ার্কিং ভিসা রোমানিয়া যেতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা একাউন্ট থেকে ঋণ উত্তোলন করেন।ধার দেনা করে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা দালালের হাতে তুলে দিয়েছিল তিনি। দালানের ওয়ার্কিং ভিসার দুটি কোম্পানির কাগজে তুলে দেয় দিয়ে বলে তুমি এখানে যাও তোমাকে দুটি কোম্পানির কাগজ দিয়ে দিয়েছি।একে বলে ভাইয়া দলিল মতই দালাল ওয়ার্কিং ভিসা দিয়ে চলতিএ বছরের ২৪(মে) মাসে রোমানিয়া পাঠায়। সেখানে পৌঁছার পর টানা দুই ঘন্টা ইমিগ্রেশন জন্য অপেক্ষা করতে থাকি তখন সেখানকার কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে বলে কাগজপত্র দেওয়ার জন্য পাসপোর্ট ভিসা কোম্পানির ডকুমেন্টস যাবতীয় তার কাছে দেই। তাৎক্ষণিক দালালদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কোম্পানিতে রোমানিয়া পুলিশ তাকে ফোন করে যোগাযোগ করেন।তিনি অস্বীকার করেন আমি কোন বাংলাদেশী শ্রমিক আনি নাই। কিংবা যে কোম্পানির ওয়ার্কিং ভিসার পারমিট দিয়েছে। ঐরাষ্ট্রের কোম্পানির কোন অস্তিত্ব না থাকায় পুলিশ তাৎক্ষণিক গত ২৫(মে) আমাকে সহ ১২ জন আটক করে বিমান ভাড়া ব্যবস্থা করে সকলকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠায়। বর্তমানে বীরমুক্তিযুদ্ধা পরিবার পাওনাদারের চাপে চরম দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে। ভুক্তভোগী বলেন আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার যুবক দালালের খপ্পরে পড়ে দেশে ফেরত নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

আপডেট টাইম : ০৪:৩৯:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

জীবিকার তাগিদে রোমানিয়া গিয়েছিল করিমগঞ্জ উপজেলার কিরাটন ফকিরপাড়া গ্রামের এক যুবক।
ভুক্তভোগী জানান কাজের সন্ধানে ওয়ার্কিং ভিসায় রোমানিয়া যেতে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালিব চেয়ারম্যানের ছোট ছেলে বাদল মিয়া।
সে উন্নত জীবনের আশায় রোমানিয়া যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে।সেই অনুযায়ী মোঃ খোকন মিয়া নামে এক দালালের মাধ্যমে বৈধ পথে রোমানিয়া যাওয়ার জন্য ৭লক্ষ টাকা চুক্তিবদ্ধ হয়।পরে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সেই যুবক বলেন অভিযুক্ত দালাল তাড়াইল থানাধীন জাওয়ার ইউনিয়ননের গ্রামের মৃত আনজু খান ছেলে।
ভুক্তভোগী যুবক আরো জানান কাজের সন্ধানে ওয়ার্কিং ভিসা রোমানিয়া যেতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা একাউন্ট থেকে ঋণ উত্তোলন করেন।ধার দেনা করে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা দালালের হাতে তুলে দিয়েছিল তিনি। দালানের ওয়ার্কিং ভিসার দুটি কোম্পানির কাগজে তুলে দেয় দিয়ে বলে তুমি এখানে যাও তোমাকে দুটি কোম্পানির কাগজ দিয়ে দিয়েছি।একে বলে ভাইয়া দলিল মতই দালাল ওয়ার্কিং ভিসা দিয়ে চলতিএ বছরের ২৪(মে) মাসে রোমানিয়া পাঠায়। সেখানে পৌঁছার পর টানা দুই ঘন্টা ইমিগ্রেশন জন্য অপেক্ষা করতে থাকি তখন সেখানকার কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে বলে কাগজপত্র দেওয়ার জন্য পাসপোর্ট ভিসা কোম্পানির ডকুমেন্টস যাবতীয় তার কাছে দেই। তাৎক্ষণিক দালালদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কোম্পানিতে রোমানিয়া পুলিশ তাকে ফোন করে যোগাযোগ করেন।তিনি অস্বীকার করেন আমি কোন বাংলাদেশী শ্রমিক আনি নাই। কিংবা যে কোম্পানির ওয়ার্কিং ভিসার পারমিট দিয়েছে। ঐরাষ্ট্রের কোম্পানির কোন অস্তিত্ব না থাকায় পুলিশ তাৎক্ষণিক গত ২৫(মে) আমাকে সহ ১২ জন আটক করে বিমান ভাড়া ব্যবস্থা করে সকলকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠায়। বর্তমানে বীরমুক্তিযুদ্ধা পরিবার পাওনাদারের চাপে চরম দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে। ভুক্তভোগী বলেন আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।