ঢাকা ১০:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নাসিরনগর উপজেলা সদরে দিনে-দুপুরে ফ্ল্যাটে চুরি হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে. ড. রেজাউল করিম মঠবাড়ীয়া আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫ইং ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর

হারিছ আহমেদ এর নামে ওয়ান্টেড’পুলিশের ওয়েবসাইটের লিস্টে ’

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৯:২৬:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ২৯১ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের অনুসন্ধান রিপোর্ট।।

বাংলাদেশ পুলিশের ওয়েবসাইটে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় হারিছ আহমেদের নাম এখনো রয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের এই তালিকায় পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ও ছবি থাকে। গতকাল বুধবার রাতেও বহুল আলোচিত হারিছের নাম–ছবি দেখা গেছে।

হারিছ আহমেদ তাঁর আরও দুই ভাই আনিস আহমেদ ও তোফায়েল আহমেদ ওরফে জোসেফের সঙ্গে হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত ছিলেন। এর মধ্যে হারিছ ও জোসেফ দুটি করে এবং আনিস একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন।জোসেফ দীর্ঘদিন কারাভোগের পর রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমায় ২০১৮ সালের ২৭ মে মুক্তি পান। হারিছ ও আনিস পুলিশের খাতায় দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। তাঁদের দুজনের দণ্ড মওকুফ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা ক্ষমতাবলে এই সাজা মাফের প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; যা গত ১৬ ফেব্রুয়ারি প্রথম আলো প্রকাশ করে।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, সাজা মওকুফের প্রজ্ঞাপন সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে পাঠানো হয়। তবে গত রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত হারিছ আহমেদের নাম পুলিশের ওয়েবসাইটে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় দেখা যায়। এর কারণ জানতে চাইলে গতকাল পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র, সহকারী মহাপরিদর্শক (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) মো. সোহেল রানা প্রথম আলোকে বলেন, ‘সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে নির্দেশিত হয়ে সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী ওয়ান্টেড তালিকাটি ওয়েবসাইটে আপলোড ও আপডেট করা হয়ে থাকে। তাই কোনো ব্যক্তির নাম কর্তনের ক্ষেত্রেও সংশ্লিষ্ট পক্ষের নিয়মমাফিক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা সাপেক্ষে তালিকা থেকে কোনো নাম বাদ দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

হারিছ আহমেদ এর নামে ওয়ান্টেড’পুলিশের ওয়েবসাইটের লিস্টে ’

আপডেট টাইম : ০৯:২৬:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১

সময়ের অনুসন্ধান রিপোর্ট।।

বাংলাদেশ পুলিশের ওয়েবসাইটে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় হারিছ আহমেদের নাম এখনো রয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের এই তালিকায় পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ও ছবি থাকে। গতকাল বুধবার রাতেও বহুল আলোচিত হারিছের নাম–ছবি দেখা গেছে।

হারিছ আহমেদ তাঁর আরও দুই ভাই আনিস আহমেদ ও তোফায়েল আহমেদ ওরফে জোসেফের সঙ্গে হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত ছিলেন। এর মধ্যে হারিছ ও জোসেফ দুটি করে এবং আনিস একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন।জোসেফ দীর্ঘদিন কারাভোগের পর রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমায় ২০১৮ সালের ২৭ মে মুক্তি পান। হারিছ ও আনিস পুলিশের খাতায় দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। তাঁদের দুজনের দণ্ড মওকুফ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা ক্ষমতাবলে এই সাজা মাফের প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; যা গত ১৬ ফেব্রুয়ারি প্রথম আলো প্রকাশ করে।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, সাজা মওকুফের প্রজ্ঞাপন সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে পাঠানো হয়। তবে গত রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত হারিছ আহমেদের নাম পুলিশের ওয়েবসাইটে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় দেখা যায়। এর কারণ জানতে চাইলে গতকাল পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র, সহকারী মহাপরিদর্শক (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) মো. সোহেল রানা প্রথম আলোকে বলেন, ‘সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে নির্দেশিত হয়ে সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী ওয়ান্টেড তালিকাটি ওয়েবসাইটে আপলোড ও আপডেট করা হয়ে থাকে। তাই কোনো ব্যক্তির নাম কর্তনের ক্ষেত্রেও সংশ্লিষ্ট পক্ষের নিয়মমাফিক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা সাপেক্ষে তালিকা থেকে কোনো নাম বাদ দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।