স্বামী প্রিন্স খুঁজে পাচ্ছেনা তাঁর স্ত্রী রুপাকে
- আপডেট টাইম : ০৬:৪২:৪০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৮ মে ২০২৩
- / ১৫৭ ৫০০০.০ বার পাঠক
-সূএ তথ্য মতে জানান-বাংলাদের বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার ৬ নং নলদা ইউনিয়নের কামটা গ্রামের বিশ্বাস বাড়ীর ছেলে-প্রিন্স রাজীব রন্জন বিশ্বাস বিয়ে করে-২০১৮ সালে,খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর ঘোনা গ্রামের মল্লিক বাড়ীর মেয়ে রুপা বৈরাগীকে,বিয়ের পর তাঁদের সংসার জীবন খুলনা সিটিতে খুব ভালই চলছিল,কিন্তু দুই বছর অতিবাহিত হওয়ার পর-কে বা কারা রুপাকে ভুল বুঝিয়ে তাঁর স্বামী প্রিন্সের ঘর থেকে নিয়ে যায়,অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে রুপার বাড়ীর পাশের-প্রান্ত(প্রান),ও শ্মশান মল্লিক রুপার ছোট মামা খোকনের সহযোগিতায় প্রিন্সের স্ত্রী রুপাকে ইন্ডিয়া নিয়ে যায়-অচেতন করে অসুস্থ বানিয়ে।আনুমানিক ১০ দিন পর রুপা তাঁর বাবার বাড়ী ফিরে আসে,পরবর্তীতে প্রিন্স রুপাকে আনতে চাইলে রুপা আর আসতে চায় না,রুপা বলে-তাঁর বাবার বাড়ীতে সংসার করতে হবে,প্রিন্স বলে-না কেন!আমার সব আছে,আামার বাড়ীতে আমরা সংসার করবো-আমার সাথে চলো।রুপা প্রিন্সের সাথে না এসে প্রান্ত ও শ্মশানকে
দিয়ে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে-প্রিন্সকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়,পরবর্তীতে-প্রিন্স সেখান থেকে ফিরে এসে খুলনা সিটি এলাকার ফয়েজ উদ্দিন রোডের হীরার বাসায় উঠে,সেখানেও উক্ত গুন্ডা বাহিনী এসে প্রিন্সকে মারধর করে প্রিন্সের কাছ থেকে ৫ লক্ষ টাকা নিয়ে যায়।নিয়ে উল্টো প্রিন্সের নামে মামলা করে,পরবর্তীতে খুলনা কোর্ট পুলিশের সদস্য জোসনা প্রিন্সের কাছে ৫ লক্ষ টাকা দাবি করে,সে আরো বলে-দিলে তুই মুক্ত, না হয় তোঁর জেলে আজীবন পচতে হবে,এই বলে হুমকি দেয় প্রিন্স কে।প্রিন্স পরবর্তীতে টাকা না দিলে প্রিন্সের বিরুদ্ধে তারা কাজ করে,যার ফলশ্রুতিতে প্রিন্স এক মাস জেল খেটে বের হয়।প্রিন্স জেল থেকে বের হয়ে রুপাকে আনতে গেলে জানতে পারে রুপাকে কারা যেন কিডন্যাপ করে নিয়ে গেছে,বর্তমানে প্রিন্স দিশেহারা তাঁর স্ত্রী রুপাকে খুঁজে না পেয়ে, বাংলাদেশ পুলিশের কাছে প্রিন্সের আবেদন-তারা যেন আইনি প্রক্রিয়ায় দুষ্কৃতকারীদের শাস্তি প্রদান করে-
প্রিন্সেস স্ত্রী রুপাকে-প্রিন্সের কাছে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করে দেন,এতে-বাংলাদেশের অনেক মানুষের শান্তি ফিরে আসবে।