ঢাকা ০৬:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

আখাউড়া-আগরতলায় রেল চলবে ৬ মাসের মধ্যে

কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) থেকে ইয়াসিন মনি খান
  • আপডেট টাইম : ০৪:০১:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩
  • / ১৯৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

আখাউড়া-আগরতলা রেল চলাচল শুরু হবে আগামি ৬ মাসের মধ্যেই। আশা করা যাচ্ছে খুব শীঘ্রই রেলপথের নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে যাবে।

এমন আশা ব্যক্ত করেছেন ত্রিপুরা সরকারের পরিবহন দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে এ রেলপথের কাজ প্রায় ৮৮শতাংশ শেষ হয়েছে। আগরতলা রেলস্টেশন থেকে নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত নির্মাণ কাজ করছে ইরকন নামক একটি সংস্থা এবং বাংলাদেশের দিকে কাজ করছে টেক্সমেকো নামক আরেকটি নির্মাণ সংস্থা।

আগরতলা থেকে নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত ব্রডগেজ ট্রেন এবং বাংলাদেশের দিক থেকে মিটারগেজ ট্রেন চলবে।
মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, এ রুটে ট্রেন পরিষেবা চালু হলে একদিকে যেমন যাত্রী চলাচল করতে পারবে তেমনি পণ্য আমদানি-রপ্তানিও করা যাবে।

এ পথ চালু হলে ব্যবসা-বাণিজ্যর ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
ইতোমধ্যে নিশ্চিন্তপুর স্টেশনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গেয়ে। এ স্টেশন থেকে আগরতলার দিকে অনেক জায়গায় রেললাইন বিছানোর কাজও শেষ। আগরতলা রেল স্টেশন থেকে নিশ্চিন্তপুর রেলস্টেশনের দূরত্ব সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার। এর মধ্যে সাড়ে তিন কিলোমিটার রেলপথ যাবে ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে। পুরো প্রজেক্টের আর অল্প কিছু কাজ বাকি আছে। এ কাজগুলো শেষ হয়ে গেলেই উভয় দেশের মধ্যে রেল যোগাযোগ চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আখাউড়া-আগরতলায় রেল চলবে ৬ মাসের মধ্যে

আপডেট টাইম : ০৪:০১:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩

আখাউড়া-আগরতলা রেল চলাচল শুরু হবে আগামি ৬ মাসের মধ্যেই। আশা করা যাচ্ছে খুব শীঘ্রই রেলপথের নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে যাবে।

এমন আশা ব্যক্ত করেছেন ত্রিপুরা সরকারের পরিবহন দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে এ রেলপথের কাজ প্রায় ৮৮শতাংশ শেষ হয়েছে। আগরতলা রেলস্টেশন থেকে নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত নির্মাণ কাজ করছে ইরকন নামক একটি সংস্থা এবং বাংলাদেশের দিকে কাজ করছে টেক্সমেকো নামক আরেকটি নির্মাণ সংস্থা।

আগরতলা থেকে নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত ব্রডগেজ ট্রেন এবং বাংলাদেশের দিক থেকে মিটারগেজ ট্রেন চলবে।
মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, এ রুটে ট্রেন পরিষেবা চালু হলে একদিকে যেমন যাত্রী চলাচল করতে পারবে তেমনি পণ্য আমদানি-রপ্তানিও করা যাবে।

এ পথ চালু হলে ব্যবসা-বাণিজ্যর ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
ইতোমধ্যে নিশ্চিন্তপুর স্টেশনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গেয়ে। এ স্টেশন থেকে আগরতলার দিকে অনেক জায়গায় রেললাইন বিছানোর কাজও শেষ। আগরতলা রেল স্টেশন থেকে নিশ্চিন্তপুর রেলস্টেশনের দূরত্ব সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার। এর মধ্যে সাড়ে তিন কিলোমিটার রেলপথ যাবে ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে। পুরো প্রজেক্টের আর অল্প কিছু কাজ বাকি আছে। এ কাজগুলো শেষ হয়ে গেলেই উভয় দেশের মধ্যে রেল যোগাযোগ চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা।