ঢাকা ০৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন জামালপুরে ভোজ্য তেল সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রনে কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের পর ছাত্রলীগ নেতার গলিত মরদেহ উদ্ধার চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য চোখের পানিতে বুক ভাসিয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় মঠবাড়ীয়া তীব্র তাপদাহের হাত থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ। প্রার্থনা

৯৯৯-এ ফোন করে আর বলতে হবে না নাম-ঠিকানা-অবস্থান

ঢাকা, ২১ মার্চ – আরও সহজ হচ্ছে ৯৯৯-এর সেবাপ্রাপ্তি। বন-জঙ্গল কিংবা গভীর সমুদ্রে পথ হারালে নিজেদের অবস্থান বলতে পারতেন না সেবাপ্রার্থীরা। কিছু ক্ষেত্রে নিজেদের পরিচয় জানাতেও চলে যেত অনেকটা সময়। এসবের মধ্যে অযাচিত কিছু ফোন কলের ঝক্কিও সামলাতে হতো ৯৯৯ কর্তৃপক্ষকে। এসব সমস্যা সমাধানে চালু হচ্ছে ‘কলার লোকেশন ট্র্যাকার’। নাম-ঠিকানা-অবস্থান না বলতে পারলেও জাতীয় সেবা দেওয়া এ কর্তৃপক্ষ সহজে পৌঁছে যাবে সেবাপ্রত্যাশীর কাছে।

কলার লোকেশন ট্র্যাকার চালু না থাকার বিড়ম্বনা দুটি ঘটনা দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়। ২০২১ সালে তিনদিন ধরে গভীর সমুদ্রে ভাসছিলেন ১৭ জেলে। ট্রলারের ইঞ্জিন ঠিক করতে চেষ্টার কমতি ছিল না। কিছুতেই কাজ হয়নি। শেষ হয়ে গিয়েছিল খাবার। ছিল না মোবাইলের নেটওয়ার্ক। নিয়ন্ত্রণহীনভাবে সাগরে ভাসতে ভাসতেও হাল ছেড়ে দেননি জেলেরা। পাল তুলে হাল ধরে মোবাইল নেটওয়ার্কের মধ্যে আসার চেষ্টা করেন। এরপর সাগরে ভাসতে ভাসতে মাস্টার আব্দুর রহমান হঠাৎ দেখতে পান মোবাইলে নেটওয়ার্ক এসেছে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করেন। কিন্তু ঠিকমতো বলতে পারছিলেন না সমুদ্রের কোন জায়গায় আছেন তারা।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

৯৯৯-এ ফোন করে আর বলতে হবে না নাম-ঠিকানা-অবস্থান

আপডেট টাইম : ০৭:০৬:৫৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩

ঢাকা, ২১ মার্চ – আরও সহজ হচ্ছে ৯৯৯-এর সেবাপ্রাপ্তি। বন-জঙ্গল কিংবা গভীর সমুদ্রে পথ হারালে নিজেদের অবস্থান বলতে পারতেন না সেবাপ্রার্থীরা। কিছু ক্ষেত্রে নিজেদের পরিচয় জানাতেও চলে যেত অনেকটা সময়। এসবের মধ্যে অযাচিত কিছু ফোন কলের ঝক্কিও সামলাতে হতো ৯৯৯ কর্তৃপক্ষকে। এসব সমস্যা সমাধানে চালু হচ্ছে ‘কলার লোকেশন ট্র্যাকার’। নাম-ঠিকানা-অবস্থান না বলতে পারলেও জাতীয় সেবা দেওয়া এ কর্তৃপক্ষ সহজে পৌঁছে যাবে সেবাপ্রত্যাশীর কাছে।

কলার লোকেশন ট্র্যাকার চালু না থাকার বিড়ম্বনা দুটি ঘটনা দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়। ২০২১ সালে তিনদিন ধরে গভীর সমুদ্রে ভাসছিলেন ১৭ জেলে। ট্রলারের ইঞ্জিন ঠিক করতে চেষ্টার কমতি ছিল না। কিছুতেই কাজ হয়নি। শেষ হয়ে গিয়েছিল খাবার। ছিল না মোবাইলের নেটওয়ার্ক। নিয়ন্ত্রণহীনভাবে সাগরে ভাসতে ভাসতেও হাল ছেড়ে দেননি জেলেরা। পাল তুলে হাল ধরে মোবাইল নেটওয়ার্কের মধ্যে আসার চেষ্টা করেন। এরপর সাগরে ভাসতে ভাসতে মাস্টার আব্দুর রহমান হঠাৎ দেখতে পান মোবাইলে নেটওয়ার্ক এসেছে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করেন। কিন্তু ঠিকমতো বলতে পারছিলেন না সমুদ্রের কোন জায়গায় আছেন তারা।