ঢাকা ১০:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন

গাজীপুরের সাবেক ডিসি ও এডিসি রেভিনিউ মশিউর জামানায় উপ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার ছিল, দুর্নীতির মেসি

  • নিজস্ব প্রতিনিধ
  • আপডেট টাইম : ০৯:৩৯:২৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩
  • ২১৮ ০.০০০ বার পাঠক

রাজপুত্রের রাক্ষস বধ করে “রাজকন্যা ” উদ্ধারের রুপকথা তখন অনেকটাই ছিল অচল। তখন সর্ষের ভেতরেই ভুত্বা নাচাইত এবং সাপ আর সাপুড়ে মিলে ভাগাভাগি করে ব্যাংজ্ঞ খাইত চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ ” খলনায়ক অ্যাাডলফ হিটলারের চরিত্রে ছিলেন, শক্তিশালী ক্ষমতাধর অভিনেতা , এডিসি রেভিনিউ আর সেই দুর্নীতির মেসি ছিল তারই শিষ্য ঘুষের টাকার বাহক উপ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার । শক্তিধর চিহ্নিত দুর্নীতির মাস্টার পুত্র আজাহারের ঘুষ- দুর্নীতির ইন্দ্রজালে বন্দী ছিল গ্রাহক সেবাপ্রার্থী জনসাধারণ । ঘুষ ছাড়া সেই দুর্নীতিবাজ বড়ো কর্তা মশিউর ও আজাহারের ইন্দ্রজালে আটকে পড়া কারোই ছাড়া পাওয়ার কোন উপায় ছিল না । রুই-কাতলা, চুনো- পুটির কোন ভেদাভেদ ছিল না। দেশের নাগরিক অধিকার অনুযায়ী সরকারি অফিস হতে প্রাপ্য সেবা পেতে হলে ও সিন্ডিকেটের কর্ণধার যিনি চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ আজাহার কে, ২০% আবার কখনো ২৫% পর্যন্ত অগ্রীম ঘুষের টাকা তার হাতে জমা দিলেই, ভাগ্যে এল এ চেক মিলতো এল এ চেক হাতে পেলে আজাহার কে আলাদাভাবে তার ভাগের ৫% টাকা ও অগ্রীম দিতে হতো । আজাহারের ভাষ্যমতে নগদে ঘুষের টাকা দাও নয়তো মর ভাগাড়ে গিয়ে। ঘুষের টাকার বাহকের কাছ থেকে ছাড়া পাওয়ার একমাত্র উপায় ছিল ” ঘুষ – মন্ত্র “। ঘুষের টাকার বাহক আজাহার, ঘুষ মন্ত্রের বাস্তব চিত্র কি সে তাও দেখাইছিল।
এডিসি রেভিনিউর তখনকার আজাহারের ইন্দ্রজালে সবাই ছিল বন্দী । তার এহেন অপকর্মের জন্য গাজীপুরে বছরে প্রায় কয়েক হাজার পরিবার মাশুল গুনেছে । তার অনুমতি ছাড়া কোন এল, এ চেক ইস্যু হয়নি অর্থাৎ ভুক্তভোগীদের কপালে জোটেনি ক্ষতিপূরণের টাকা। গজারিয়া মৌজার, আর,এস -০৬ নম্বর দাগের – ০৪ শতাংশ, জমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা মুল মালিক প্রদান করে নাই।
যিনি প্রকৃত হকদার ছিলেন তাকে ভুল তথ্য দেন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ এবং জালিয়াত, আজাহার অধিগ্রহণকৃত খতিয়ান ও দাগটি বনের গেজেটভুক্ত বিধায় বিল উত্তোলনের আবেদন করে কোন লাভ হবে না। সুতরাং কর্তৃপক্ষ কাউকেই বিল দিবেনা মর্মে সাফ জানিয়ে দেয়। ঘুষের টাকার বাহক জমির প্রকৃত মালিককে জঘন্যতম মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিতাড়িত করে, তার পকেটে টাকা নেওয়ার জন্য। আজাহারের ভালো ধারণা ছিল, দুর্নীতি ও অনিয়ম এবং কুট-কৌশলের। সব অপকর্মই বুদ্ধিমত্তার সাথে করিত । এডিসি রেভিনিউ মশিউর রহমানের ঘুষের টাকার বাহক অনেকটা বিড়ালের মতোই চোখ বন্ধ করে খাইত, বিড়াল যখন খায় মনে করে কেউই বিড়াল কে দেখতে পায়না । বাহক আজাহার ও বিড়ালের মতো খাইছে, সে খুব ভালো করেই জানিত যে, অধিগ্রহণকৃত দাগটি কিন্তু বনের গেজেটভুক্ত ছিল না ।
তাই সুযোগ বুঝে কাজ বাঘিয়ে নিয়েছে । এমনকি একই অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণের বিল উত্তোলন করেছে দুইবার। তিতাস গ্যাসের লাইন সম্প্রসারণের প্রকল্পের, প্রকল্পের
এল, এ কেস নং- ১৮/২০১৪-২০১৫ , মৌজা ভুরুলিয়া, জমির পরিমাণ ১.৯৫ শতাংশ, এল এ চেক নং- ০১৩৮৯৫৫, ইস্যুর তারিখ ০২-০৫-২০১৬ এল এ কর্মকর্তা সাজিদ আনোয়ার স্বাক্ষরিত টাকার পরিমাণ – ১০,১৫,৭৫০ দশ লক্ষ পনের হাজার সাতশত পঞ্চাশ টাকা, যদিও চেক ইস্যু দেখানো হয়েছে ২০১৬ সালে কিন্তু নথী পর্যালোচনায় দেখা যায় টাকা উত্তোলন করিয়াছে ০৬-০৬;২০১৯ ইং তারিখে, এই এল এ চেকের বিপরীতে দাখিলকৃত মালিকানা অর্জন দালিলিক কাগজ পত্র ও ইনডেমনিটি সরকারি সিকিউরিটি বন্ডের সাথে সংযুক্ত দলিল নং- মিল নেই,
মৌজা, গজারিয়া, এল এ কেস নং- ০৫/১৪-১৫, জমির পরিমান – ০৪ শতাংশ আর এস দাগ নম্বর – ০৬ এল এ চেক নম্বর, ০০৬০০৬৩ প্রথমবার ইস্যুর তারিখ ২৭-০৪-১৬ টাকার পরিমাণ – ৯.৯৯৪১৬ টাকা নয় লক্ষ নিরানব্বই হাজার চারশত ষোল টাকা। একই অনিয়ম দ্বিতীয়বার এল এ চেক নম্বর ০০৬০১১২ ইস্যুর তারিখ ০৮-০৫-১৬ টাকার পরিমাণও সমান। যদিও এই দুটো চেকের ইস্যুর তারিখ ২০১৬ খ্রীঃ ততকালীন এল এ ও এর দায়িত্বে থাকা সাজিদ আনোয়ার স্বাক্ষরিত কিন্তু টাকা উত্তোলন করার অনুমোদন দেওয়া হয় ০৬/০৬/২০১৯ ইং তারিখে আর এই অনুমোদন অর্থ্যাৎ সোনালী ব্যাংক কোর্ট বিল্ডিং শাখা থেকে পুনরায় নিশ্চিত হওয়ার জন্য চেক দুটো এল এ অফিসে পাঠাইলে, দুটো চেকের বিপরীতে মালিকানা সংক্রান্ত কোন দলিলের হদিস ছিল না। এমনকি সরকারি ইনডেমনিটি সিকিউরিটি বন্ডটি ও সংযুক্ত নেই সম্পুর্ন অনিয়ম ও জালিয়াতি উপেক্ষা করেই। জেনে, শুনে, বুঝেই এডভাইস স্বাক্ষরটি করেছে, দুর্নীতির প্রেতাত্মা তখনকার এডিসি রেভিনিউ মশিউর রহমান। তার জামানায়, গাজীপুর ভুমি অধিগ্রহণ ক্ষতিপুরণের বিল উত্তোলনে ঘাটে ঘাটে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল । অধিগ্রহণকৃত, ক্ষতিপূরণের বিল উত্তোলন করতে এল এ শাখায় আসা ভুক্তভোগীদের ভাষ্য ছিল গাজীপুর জেলায় ভুমি অধিগ্রহণের বিল উত্তোলনে অনিয়ম, দুর্নীতি আর ঘুষ বানিজ্য চরম আকার ধারণ করেছে । সরকারি কাজের প্রয়োজনে ভুমি অধিগ্রহণের প্রকল্পের টাকা লুটপাটের ক্ষেত্রে, এই সেক্টর সব দফতর কে ছাড়িয়ে গিয়েছে বলে জনসাধারণ বের জয়েই গালমন্দ করতো
জেলার ভুমি অধিগ্রহণ শাখার একচ্ছত্র ক্ষমতা, আধিপত্যের প্রভাবশালী কর্তার নিয়ন্ত্রণে চলছিল গাজীপুর জেলা রাজস্ব শাখা। যার অধিনস্থ ছিল এল এ শাখা, আর সকল অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অনৈতিক কর্মকো- বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল সেই সিন্ডিকেট। দুর্নীতির খলনায়ক অ্যাাডলফ হিটলারের ইশারায়। ভুমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের বিল, প্রকৃত মালিকগন উত্তোলন করতে পারে নাই, এডিসি রেভিনিউ এর ঘুষের টাকার বাহক চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ আজহার নানা ধরনের, কুট-কৌশলের আশ্রয় নিয়েভহিল । প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত মালিকদের কে জিন্মি করে, চেকের বিপরীতে কমিশন আদায়ের মতো গুরুতর অভিযোগ ছিল, মশিউরের ঘুষের টাকার বাহকের বিরুদ্ধে, শত শত নিরীহ মানুষ তার হাতে নিপীড়ন ও নির্যাতিত হয়েছে, ঘুষের টাকা অগ্রীম আদায় করিতে অনেক গ্রাহক কে সে প্রহার করেছে, ৭০ বছরের বৃদ্বার গায়ে ও হাত তুলে চড় থাপ্পড় মেরেছে।
সাবেক এডিসি মশিউর জামানার মহা ক্ষমতাধর মাফিয়া প্রধান প্রতারক
উপ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার তিতাস গ্যাসের লাইন সম্প্রসারণের প্রকল্পের টাকা লুটপাট করার প্রমাণ মিলেছে,তার হাতে নিপীড়ন ও নির্যাতিত ভুক্তভোগীদের আকুল আবেদন
বর্তমান ডিসি এবং এডিসি রেভিনিউ যেন সঠিকভাবে নিরেপক্ষ তদন্ত করিয়া মাফিয়া প্রধান প্রতারক আজাহারের বিরুদ্ধে পুর্বের কতিপয় কর্মকাণ্ডের অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করিয়া পুর্বের সকল অপকর্মের জন্য কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে, গাজীপুর জেলা থেকে জালিয়াতি, প্রতারণা, সরকারি টাকা লুটপাট করার মতো ঘটনা পুনরাবৃত্তি ঘটবে না, গাজীপুরবাসীর প্রানের দাবী,জনস্বার্থে হলেও মাফিয়া প্রধান প্রতারক, রাষ্ট্রের কোষাগার লুটেরা সিন্ডিকেটের কর্ণধার আজাহারের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক

গাজীপুরের সাবেক ডিসি ও এডিসি রেভিনিউ মশিউর জামানায় উপ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার ছিল, দুর্নীতির মেসি

আপডেট টাইম : ০৯:৩৯:২৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩

রাজপুত্রের রাক্ষস বধ করে “রাজকন্যা ” উদ্ধারের রুপকথা তখন অনেকটাই ছিল অচল। তখন সর্ষের ভেতরেই ভুত্বা নাচাইত এবং সাপ আর সাপুড়ে মিলে ভাগাভাগি করে ব্যাংজ্ঞ খাইত চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ ” খলনায়ক অ্যাাডলফ হিটলারের চরিত্রে ছিলেন, শক্তিশালী ক্ষমতাধর অভিনেতা , এডিসি রেভিনিউ আর সেই দুর্নীতির মেসি ছিল তারই শিষ্য ঘুষের টাকার বাহক উপ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার । শক্তিধর চিহ্নিত দুর্নীতির মাস্টার পুত্র আজাহারের ঘুষ- দুর্নীতির ইন্দ্রজালে বন্দী ছিল গ্রাহক সেবাপ্রার্থী জনসাধারণ । ঘুষ ছাড়া সেই দুর্নীতিবাজ বড়ো কর্তা মশিউর ও আজাহারের ইন্দ্রজালে আটকে পড়া কারোই ছাড়া পাওয়ার কোন উপায় ছিল না । রুই-কাতলা, চুনো- পুটির কোন ভেদাভেদ ছিল না। দেশের নাগরিক অধিকার অনুযায়ী সরকারি অফিস হতে প্রাপ্য সেবা পেতে হলে ও সিন্ডিকেটের কর্ণধার যিনি চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ আজাহার কে, ২০% আবার কখনো ২৫% পর্যন্ত অগ্রীম ঘুষের টাকা তার হাতে জমা দিলেই, ভাগ্যে এল এ চেক মিলতো এল এ চেক হাতে পেলে আজাহার কে আলাদাভাবে তার ভাগের ৫% টাকা ও অগ্রীম দিতে হতো । আজাহারের ভাষ্যমতে নগদে ঘুষের টাকা দাও নয়তো মর ভাগাড়ে গিয়ে। ঘুষের টাকার বাহকের কাছ থেকে ছাড়া পাওয়ার একমাত্র উপায় ছিল ” ঘুষ – মন্ত্র “। ঘুষের টাকার বাহক আজাহার, ঘুষ মন্ত্রের বাস্তব চিত্র কি সে তাও দেখাইছিল।
এডিসি রেভিনিউর তখনকার আজাহারের ইন্দ্রজালে সবাই ছিল বন্দী । তার এহেন অপকর্মের জন্য গাজীপুরে বছরে প্রায় কয়েক হাজার পরিবার মাশুল গুনেছে । তার অনুমতি ছাড়া কোন এল, এ চেক ইস্যু হয়নি অর্থাৎ ভুক্তভোগীদের কপালে জোটেনি ক্ষতিপূরণের টাকা। গজারিয়া মৌজার, আর,এস -০৬ নম্বর দাগের – ০৪ শতাংশ, জমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা মুল মালিক প্রদান করে নাই।
যিনি প্রকৃত হকদার ছিলেন তাকে ভুল তথ্য দেন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ এবং জালিয়াত, আজাহার অধিগ্রহণকৃত খতিয়ান ও দাগটি বনের গেজেটভুক্ত বিধায় বিল উত্তোলনের আবেদন করে কোন লাভ হবে না। সুতরাং কর্তৃপক্ষ কাউকেই বিল দিবেনা মর্মে সাফ জানিয়ে দেয়। ঘুষের টাকার বাহক জমির প্রকৃত মালিককে জঘন্যতম মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিতাড়িত করে, তার পকেটে টাকা নেওয়ার জন্য। আজাহারের ভালো ধারণা ছিল, দুর্নীতি ও অনিয়ম এবং কুট-কৌশলের। সব অপকর্মই বুদ্ধিমত্তার সাথে করিত । এডিসি রেভিনিউ মশিউর রহমানের ঘুষের টাকার বাহক অনেকটা বিড়ালের মতোই চোখ বন্ধ করে খাইত, বিড়াল যখন খায় মনে করে কেউই বিড়াল কে দেখতে পায়না । বাহক আজাহার ও বিড়ালের মতো খাইছে, সে খুব ভালো করেই জানিত যে, অধিগ্রহণকৃত দাগটি কিন্তু বনের গেজেটভুক্ত ছিল না ।
তাই সুযোগ বুঝে কাজ বাঘিয়ে নিয়েছে । এমনকি একই অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণের বিল উত্তোলন করেছে দুইবার। তিতাস গ্যাসের লাইন সম্প্রসারণের প্রকল্পের, প্রকল্পের
এল, এ কেস নং- ১৮/২০১৪-২০১৫ , মৌজা ভুরুলিয়া, জমির পরিমাণ ১.৯৫ শতাংশ, এল এ চেক নং- ০১৩৮৯৫৫, ইস্যুর তারিখ ০২-০৫-২০১৬ এল এ কর্মকর্তা সাজিদ আনোয়ার স্বাক্ষরিত টাকার পরিমাণ – ১০,১৫,৭৫০ দশ লক্ষ পনের হাজার সাতশত পঞ্চাশ টাকা, যদিও চেক ইস্যু দেখানো হয়েছে ২০১৬ সালে কিন্তু নথী পর্যালোচনায় দেখা যায় টাকা উত্তোলন করিয়াছে ০৬-০৬;২০১৯ ইং তারিখে, এই এল এ চেকের বিপরীতে দাখিলকৃত মালিকানা অর্জন দালিলিক কাগজ পত্র ও ইনডেমনিটি সরকারি সিকিউরিটি বন্ডের সাথে সংযুক্ত দলিল নং- মিল নেই,
মৌজা, গজারিয়া, এল এ কেস নং- ০৫/১৪-১৫, জমির পরিমান – ০৪ শতাংশ আর এস দাগ নম্বর – ০৬ এল এ চেক নম্বর, ০০৬০০৬৩ প্রথমবার ইস্যুর তারিখ ২৭-০৪-১৬ টাকার পরিমাণ – ৯.৯৯৪১৬ টাকা নয় লক্ষ নিরানব্বই হাজার চারশত ষোল টাকা। একই অনিয়ম দ্বিতীয়বার এল এ চেক নম্বর ০০৬০১১২ ইস্যুর তারিখ ০৮-০৫-১৬ টাকার পরিমাণও সমান। যদিও এই দুটো চেকের ইস্যুর তারিখ ২০১৬ খ্রীঃ ততকালীন এল এ ও এর দায়িত্বে থাকা সাজিদ আনোয়ার স্বাক্ষরিত কিন্তু টাকা উত্তোলন করার অনুমোদন দেওয়া হয় ০৬/০৬/২০১৯ ইং তারিখে আর এই অনুমোদন অর্থ্যাৎ সোনালী ব্যাংক কোর্ট বিল্ডিং শাখা থেকে পুনরায় নিশ্চিত হওয়ার জন্য চেক দুটো এল এ অফিসে পাঠাইলে, দুটো চেকের বিপরীতে মালিকানা সংক্রান্ত কোন দলিলের হদিস ছিল না। এমনকি সরকারি ইনডেমনিটি সিকিউরিটি বন্ডটি ও সংযুক্ত নেই সম্পুর্ন অনিয়ম ও জালিয়াতি উপেক্ষা করেই। জেনে, শুনে, বুঝেই এডভাইস স্বাক্ষরটি করেছে, দুর্নীতির প্রেতাত্মা তখনকার এডিসি রেভিনিউ মশিউর রহমান। তার জামানায়, গাজীপুর ভুমি অধিগ্রহণ ক্ষতিপুরণের বিল উত্তোলনে ঘাটে ঘাটে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল । অধিগ্রহণকৃত, ক্ষতিপূরণের বিল উত্তোলন করতে এল এ শাখায় আসা ভুক্তভোগীদের ভাষ্য ছিল গাজীপুর জেলায় ভুমি অধিগ্রহণের বিল উত্তোলনে অনিয়ম, দুর্নীতি আর ঘুষ বানিজ্য চরম আকার ধারণ করেছে । সরকারি কাজের প্রয়োজনে ভুমি অধিগ্রহণের প্রকল্পের টাকা লুটপাটের ক্ষেত্রে, এই সেক্টর সব দফতর কে ছাড়িয়ে গিয়েছে বলে জনসাধারণ বের জয়েই গালমন্দ করতো
জেলার ভুমি অধিগ্রহণ শাখার একচ্ছত্র ক্ষমতা, আধিপত্যের প্রভাবশালী কর্তার নিয়ন্ত্রণে চলছিল গাজীপুর জেলা রাজস্ব শাখা। যার অধিনস্থ ছিল এল এ শাখা, আর সকল অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অনৈতিক কর্মকো- বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল সেই সিন্ডিকেট। দুর্নীতির খলনায়ক অ্যাাডলফ হিটলারের ইশারায়। ভুমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের বিল, প্রকৃত মালিকগন উত্তোলন করতে পারে নাই, এডিসি রেভিনিউ এর ঘুষের টাকার বাহক চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ আজহার নানা ধরনের, কুট-কৌশলের আশ্রয় নিয়েভহিল । প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত মালিকদের কে জিন্মি করে, চেকের বিপরীতে কমিশন আদায়ের মতো গুরুতর অভিযোগ ছিল, মশিউরের ঘুষের টাকার বাহকের বিরুদ্ধে, শত শত নিরীহ মানুষ তার হাতে নিপীড়ন ও নির্যাতিত হয়েছে, ঘুষের টাকা অগ্রীম আদায় করিতে অনেক গ্রাহক কে সে প্রহার করেছে, ৭০ বছরের বৃদ্বার গায়ে ও হাত তুলে চড় থাপ্পড় মেরেছে।
সাবেক এডিসি মশিউর জামানার মহা ক্ষমতাধর মাফিয়া প্রধান প্রতারক
উপ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার তিতাস গ্যাসের লাইন সম্প্রসারণের প্রকল্পের টাকা লুটপাট করার প্রমাণ মিলেছে,তার হাতে নিপীড়ন ও নির্যাতিত ভুক্তভোগীদের আকুল আবেদন
বর্তমান ডিসি এবং এডিসি রেভিনিউ যেন সঠিকভাবে নিরেপক্ষ তদন্ত করিয়া মাফিয়া প্রধান প্রতারক আজাহারের বিরুদ্ধে পুর্বের কতিপয় কর্মকাণ্ডের অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করিয়া পুর্বের সকল অপকর্মের জন্য কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে, গাজীপুর জেলা থেকে জালিয়াতি, প্রতারণা, সরকারি টাকা লুটপাট করার মতো ঘটনা পুনরাবৃত্তি ঘটবে না, গাজীপুরবাসীর প্রানের দাবী,জনস্বার্থে হলেও মাফিয়া প্রধান প্রতারক, রাষ্ট্রের কোষাগার লুটেরা সিন্ডিকেটের কর্ণধার আজাহারের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য।