ঢাকা ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
গুম ফেরত সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল’র বাক স্বাধীনতা হরণ লন্ডনে ড. ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের সম্ভাবনা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান চামড়া শিল্পের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে সারাদেশে ব্যক্তিগতভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছি’ গ্রেটা থুনবার্গের জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ আটকের কারণ কী, যা বলছে ইসরাইল ঢাকা রাজধানী খিলগাঁও, ঈদুল আযহারের তৃতীয় দিনে ডিপুর পরিচ্ছন্ন কর্মীদের সাথে প্রেরণামূলক দেখা সাক্ষাৎ। কাউন্সিলর পতপ্রার্থী বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলস, গাড়িতে আগুন বিক্ষোভ চলাকালে গাড়িতে আগুন ২ মেয়েকে বিষ খাইয়ে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা নির্বাচনে ভিন্ন কোনো দেশের হস্তক্ষেপ কাম্য নয়: জামায়াত আমির এইবারে ঈদুল আযহারঃকুরবানির পশু চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত আশুলিয়ার জিরাবো বাজারে কাপড়ের দোকানে আগুন

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে মাদক ছড়াচ্ছে ৫ বন্দি কারা মহা পরিদর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতঃ আইনগত ব্যবস্থা জরুরি 

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ১০:১৩:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩
  • / ১৯৩ ১৫০.০০০ বার পাঠক

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে মাদক ছড়াচ্ছে ৫ জন বন্দি এর মধ্যে অন্যতম হিসেবে কাজ করছে ফটিকছড়ি সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান শামীম তার সহযোগী হিসেবে আছে আরও ৪ জন বন্দি। যারা মাদক ব্যবসাসহ নানা অপরাধে গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘদিন ধরে কারাগারে আছেন। কারারক্ষীদের হাত ধরে বেশিরভাগ মাদক ঢোকে কারাগারে।

এছাড়া কারাগারে দেখা করতে গিয়েও মাদক কারবারিদের মাধ্যমে কৌশলে মাদক নিয়ে কারাগারে প্রবেশ করছে বন্দিরা বাইরে যেসব ইয়াবা বিক্রি হয় ১৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকায় সেই একই ইয়াবা কারাগারের ভেতর পাওয়া যায় বেশি দামে অর্থাৎ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। মাদকের পাশাপাশি কারাগারে আটক দুর্ধর্ষ অপরাধী। তারা কারাগারে বসে নিয়ন্ত্রণ করছে বাইরের অপরাধ জগত।
এছাড়া কারাগারে মাদক বিক্রির সহযোগী ৪ বন্দি। তারা হলেন- নাছির প্রকাশ সিআইডি নাছির, ইয়াকুব প্রকাশ সিআইডি ইয়াকুব,সি আই ডি মোঃ ইকবাল, দিপাক দও ভোলা বাহিনীর প্রধান
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, কারারক্ষীদের পাশাপাশি বন্দিরাও আদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে সকল সদস্য নই কিছু সংখক খারাপ পুলিশ সদস্যের সহায়তায় ও আদালতের বারান্দায় এবং কোর্ট হাজতের আশে পাশে অবস্থানরত মাদক কারবারিদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় আসামিরা শরীরের বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে মাদক নিয়ে কারাগারে ঢোকেন। তবে এ ক্ষেত্রেও তাদের সহায়তা করে মাদক ব্যবসায় জড়িত কারারক্ষীদের ১টি বড় সিন্ডিকেট। কারণ তাদের সহায়তা ছাড়া মাদক নিয়ে কারাগারের প্রধান ফটক পার হওয়ার সুযোগ নেই। সাধারণত বন্দিরা জামা-কাপড়ের আড়ালে, গোপনাঙ্গে বা পায়ুপথে ঢুকিয়ে এবং কারারক্ষীরা টুপি, জুতা বা অন্তর্বাসের ভেতরে লুকিয়ে মাদক নিয়ে যায়।
কারাগারে ইয়াবা চাহিদা সবচেয়ে বেশি। কারণ আকারে ছোট হওয়ায় এগুলো সহজেই বহন করা যায়। কারারক্ষীদের মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ার কারণ এতে সহজে অনেক লাভবান হওয়া যায় । কারা বন্দিদের অন্তত অর্ধেক আসামি বিভিন্ন মাদকে আসক্ত। কারা রক্ষীরা কৌশলে কারাগারের ভেতরে মাদক পৌঁছে দিতে পারলেই সাধারণ মূল্যের ১০ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে তা বিক্রি করা যায়। আর কারাগারের প্রধান ফটকেই যা কড়াকড়ি, ভেতরে তল্লাশি বা নজরদারির ব্যবস্থা ততটা জোরদার নয়।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মুহাম্মদ মঞ্জুর হোসেন কে
কারাগারে মাদক বিক্রির
৫ বন্দি ফটিকছড়ি সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান শামীম,
নাছির প্রকাশ সিআইডি নাছির, ইয়াকুব প্রকাশ সিআইডি ইয়াকুব,সি আই ডি মোঃ ইকবাল দিপাক দও ভোলা বাহিনীর প্রধান বিষয়ে জানাতে চাইলে তিনি সাংবাদিক নূর হোসেনকে বলেন,আপনার এই তথ্য গুলো আমি নোট করলাম এই মুহূর্তে বন্দীদের তো বিভিন্ন রকমের চেষ্টা করে এগুলো প্রতিহত করা হচ্ছে সমস্যা নাই ইনশাআল্লাহ আমি নতুন যোগদান করেছি। মাদকের বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিবেন বলে তিনি জানান

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে মাদক ছড়াচ্ছে ৫ বন্দি কারা মহা পরিদর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতঃ আইনগত ব্যবস্থা জরুরি 

আপডেট টাইম : ১০:১৩:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে মাদক ছড়াচ্ছে ৫ জন বন্দি এর মধ্যে অন্যতম হিসেবে কাজ করছে ফটিকছড়ি সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান শামীম তার সহযোগী হিসেবে আছে আরও ৪ জন বন্দি। যারা মাদক ব্যবসাসহ নানা অপরাধে গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘদিন ধরে কারাগারে আছেন। কারারক্ষীদের হাত ধরে বেশিরভাগ মাদক ঢোকে কারাগারে।

এছাড়া কারাগারে দেখা করতে গিয়েও মাদক কারবারিদের মাধ্যমে কৌশলে মাদক নিয়ে কারাগারে প্রবেশ করছে বন্দিরা বাইরে যেসব ইয়াবা বিক্রি হয় ১৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকায় সেই একই ইয়াবা কারাগারের ভেতর পাওয়া যায় বেশি দামে অর্থাৎ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। মাদকের পাশাপাশি কারাগারে আটক দুর্ধর্ষ অপরাধী। তারা কারাগারে বসে নিয়ন্ত্রণ করছে বাইরের অপরাধ জগত।
এছাড়া কারাগারে মাদক বিক্রির সহযোগী ৪ বন্দি। তারা হলেন- নাছির প্রকাশ সিআইডি নাছির, ইয়াকুব প্রকাশ সিআইডি ইয়াকুব,সি আই ডি মোঃ ইকবাল, দিপাক দও ভোলা বাহিনীর প্রধান
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, কারারক্ষীদের পাশাপাশি বন্দিরাও আদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে সকল সদস্য নই কিছু সংখক খারাপ পুলিশ সদস্যের সহায়তায় ও আদালতের বারান্দায় এবং কোর্ট হাজতের আশে পাশে অবস্থানরত মাদক কারবারিদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় আসামিরা শরীরের বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে মাদক নিয়ে কারাগারে ঢোকেন। তবে এ ক্ষেত্রেও তাদের সহায়তা করে মাদক ব্যবসায় জড়িত কারারক্ষীদের ১টি বড় সিন্ডিকেট। কারণ তাদের সহায়তা ছাড়া মাদক নিয়ে কারাগারের প্রধান ফটক পার হওয়ার সুযোগ নেই। সাধারণত বন্দিরা জামা-কাপড়ের আড়ালে, গোপনাঙ্গে বা পায়ুপথে ঢুকিয়ে এবং কারারক্ষীরা টুপি, জুতা বা অন্তর্বাসের ভেতরে লুকিয়ে মাদক নিয়ে যায়।
কারাগারে ইয়াবা চাহিদা সবচেয়ে বেশি। কারণ আকারে ছোট হওয়ায় এগুলো সহজেই বহন করা যায়। কারারক্ষীদের মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ার কারণ এতে সহজে অনেক লাভবান হওয়া যায় । কারা বন্দিদের অন্তত অর্ধেক আসামি বিভিন্ন মাদকে আসক্ত। কারা রক্ষীরা কৌশলে কারাগারের ভেতরে মাদক পৌঁছে দিতে পারলেই সাধারণ মূল্যের ১০ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে তা বিক্রি করা যায়। আর কারাগারের প্রধান ফটকেই যা কড়াকড়ি, ভেতরে তল্লাশি বা নজরদারির ব্যবস্থা ততটা জোরদার নয়।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মুহাম্মদ মঞ্জুর হোসেন কে
কারাগারে মাদক বিক্রির
৫ বন্দি ফটিকছড়ি সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান শামীম,
নাছির প্রকাশ সিআইডি নাছির, ইয়াকুব প্রকাশ সিআইডি ইয়াকুব,সি আই ডি মোঃ ইকবাল দিপাক দও ভোলা বাহিনীর প্রধান বিষয়ে জানাতে চাইলে তিনি সাংবাদিক নূর হোসেনকে বলেন,আপনার এই তথ্য গুলো আমি নোট করলাম এই মুহূর্তে বন্দীদের তো বিভিন্ন রকমের চেষ্টা করে এগুলো প্রতিহত করা হচ্ছে সমস্যা নাই ইনশাআল্লাহ আমি নতুন যোগদান করেছি। মাদকের বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিবেন বলে তিনি জানান