ঢাকা ০৩:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
জামালপুরে পাট চাষে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা মোংলায় ফ্যামিলি সাইকেল র‍্যালি নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে রানীশংকৈলে জিপিএ—৫ পাওয়া ৪ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের বাধা অর্থিক সংকট কালিয়াকৈরে এক নারী মাদক ব্যবসায়ী হেরোইনসহ গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎযাপন উপলক্ষে সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে হারানো টাকা মালিকের হাতে ফেরত দিয়ে দিষ্টান্ত স্হাপন করলো পুলিশ

দিনদিন অপরাধের সাম্রাজ্য হয়ে উঠছে ডেমরা থানাধীন পুরো এলাকা

ডিএমপি ডেমরা থানার ওসি মোঃ শফিকুর রহমানকে প্রত্যাহারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছে ডেমরা এলাকায় কর্মরত সাংবাদিকরা। শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারি সাংবাদিক সমাজ ব্যানারে এই মানব বন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেশন অফ জার্নালিস্ট অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদক এসএম মোর্শেদ, যাত্রাবাড়ী প্রেস ক্লাবের সভাপতি, দৈনিক দিন প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সাদ্দাম, পূর্বাঞ্চল সাংবাদিক ইউনিটির সভাপতি ডেইলি প্রেজেন্ট টাইমস পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ওমর ফারুক জালাল, সাধারণ সম্পাদক সোহরাওয়ার্দী,দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার প্রকাশক সম্পাদক, আনোয়ার হোসেন আকাশসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদ কর্মীগণ।

ডেমরা থানা এলাকার পুর্ববক্সনগরে একটি অনুমোদন বিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিএমডিসির ভুয়া রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ব্যাবহার করে চিকিৎসা সেবার নামে মানুষের সাথে প্রতারনা করে আসছিলেন কামরুজ্জামান নামের এক ব্যক্তি।এমন সংবাদের ভিত্তিতে বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন ‘বাংলা টিভি’র ক্যামেরাপারসন সারোয়ার হোসেন ও দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার রিপোর্টার হৃদয় ইসলামসহ অপর দুই সাংবাদিক তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হন।এসময় ভুয়া ডাক্তার ও তার লেলিয়ে দেয়া সন্ত্রাসীদের হামলায় গুরুতর আহত হন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার রিপোর্টার হৃদয়। লোকজনের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। ডেমরা থানার ওসি শফিকুর রহমানকে ফোন দিলে তিনি এসআই সায়মুম কে ঘটনা স্থলে পাঠালে তিনি ভুয়া ডাক্তার ও তার সন্ত্রাসীদের আটক না করে ২ জন সাংবাদিককে পুলিশের গাড়িতে তুলে থানায় এনে আটক করে মামলা দেওয়ার হুমকি দিয়ে ২ লক্ষ টাকা দাবি করে।এ সময় তাদের ব্যাবহৃত একটি ক্যামেরা হামলাকারীরা ছিনিয়ে নিয়ে যায় আরোএকটি ক্যামেরা এসআই সায়মুম নিজ হেফাজতে নিয়ে হামলার গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও ডিলেট করে দেয়। পরবর্তীতে প্রায় ২০ জন বিভিন্ন গনমাধ্যমের সাংবাদিক থানায় গিয়ে আটক সাংবাদিকদের ছারিয়ে নিয়ে আসেন। ভুয়া ডাক্তারের বিরুদ্ধে হামলার ঘটনায় অভিযোগ দিলে ডেমরা থানার ওসি শফিকুর রহমান সাংবাদিকদের অভিযোগ আমলে না নিয়ে উল্টো সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।ওসি সকল সাংবাদিকদের সামনে ভুক্তভোগীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। এবং সাংবাদিক সমাজ কে কটাক্ষ করে কথা বলেন।

শুধু তাই নয় এই এসআই সাইমুম কোন ওয়ারেন্টের আসামী নয় কোন মার্ডার মামলার আসামি নয় ২ দুই প্রতিবেশীর উভয়ই ঝগড়া হাতাহাতি হওয়া নিয়ে রাত দুইটা বাজে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার নিজস্ব প্রতিনিধি যারা হায়াতের বাসায় যান। তাকে প্রশ্ন দুইটা বাজে কোন আসামি ধরতে এসেছেন? কোনরকম কথা এড়িয়ে ওখান থেকে কেটে পড়ে। কোনাপাড়া বাশেরপুল ডেমরা সহ পুরো এলাকায় যেন চলছে রাজপথে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, মাদকের আসামি পেয়েও ছেড়ে দিচ্ছে মামলা না দিয়ে টাকা খেয়ে আবার কখনো আসামির সাথে আলামত যা পেয়েছে তারচেয়েও কম দিয়ে মামলা দিচ্ছে। এমন বহু প্রমাণ রয়েছে সাংবাদিক দের কাছে। চাদাবাজ রা চাদার টাকা আদাই করে অসহায় সাধারণ মানুষ এর কাছ থেকে প্রশাসন খেয়ে যাচ্ছে চাদার টাকার ভাগ চাদাবাজ দের কাছ থেকে। দৈনিক সময়ের কণ্ঠের প্রতিনিধি যারা হায়াৎ সংবাদ সংগ্রহের জন্য কোনাপাড়া স্ট্যান্ডে গেলে লাইন ম্যান দের এক বড় ভাই প্রাণনাশের হুমকি দেয়। থানায় অভিযোগ করতে গেলে অভিযোগ তো নেয় কিন্তু এই অভিযোগের ভিত্তিই নেই পুরোনো ডায়েরি বা বইখাতার মত ফেলে দেয়ার সমতুল্য। এ যেন মনগড়া সব কাহিনী তাদের মন মতই চলছে ডেমরা থানা। অফিসার ইনচার্জসহ সকল অফিসারদের নিয়মনীতি। থানায় গিয়ে মেলে না অসি মহাদয়ের দেখা, পাওয়া যায়না ফাড়িতে কাওকে এ কেমন আইন? কি শুরু হলো ডেমড়া থানায়! সাধারণ মানুষ তুলে নিয়ে করছে হয়রানি আর মাদকব্যাবসায়িদের গড়ে তুলেছে বন্ধুত্বের সম্পর্ক । অবৈধ গ্যাস সংযোগ অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ কল কারখানাগুলো মন মত চলছে। কেউ কিছু বলার আগেই ধমকি দিয়ে বলা শুরু করে থানায় যানিয়ে এসেছেন? আবার দিন দুপুরে সাংবাদিকদের উপর করা হামলা নিয়ে অভিযোগ ও মিলে না প্রশাসনিকভাবে কোন ধরনের সহায়তার কথাই দূর , উল্টো সাময়িক ভাবে হয়রানি করে ছাড়ে প্রশাসনের সাথে হাত মিলিয়ে। সাংবাদিক হলো জাতির বিবেক তাদের সাথে এমন আচরণের একটাই কারণ, তারা প্রতিবাদ করে সমাজের ভালো-মন্দ ঘটনার পূর্বের ঘটনা এই সব তুলে ধরে সংবাদ প্রকাশ করে। প্রশাসন জনগণের রক্ষক কিন্তু রক্ষক যখন ভক্ষক হয়ে যায় তখন টিকে থাকাই মুশকিল। অতি দ্রুতই মুছে যাবে পুরো ডেমরা এলাকা থেকে গণমাধ্যমের নাম। একটা নয় দুইটা নয় একাধিক প্রমাণ রয়েছে সাংবাদিকদের কাছে। আমাদের প্রাণহানির ভয় নিয়েই আমরা লিখবো, হয়তো এই নিউজের পর আমারো কোন ক্ষতি হতে পারে, কোন মিথ্যা মামলা ও হয়ে যেতে পারে। দেশরত্ন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ডেমরা থানাধীন এলাকার সাংবাদিকদের সহায়তা ও অপরাধীদের সাথে যারা হাত মিলিয়ে অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলছে তাদের তদন্ত সাপেক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ নিয়ে বহিষ্কারের আবেদন যানাচ্ছি।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুরে পাট চাষে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ

দিনদিন অপরাধের সাম্রাজ্য হয়ে উঠছে ডেমরা থানাধীন পুরো এলাকা

আপডেট টাইম : ০৬:৪৩:৩১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

ডিএমপি ডেমরা থানার ওসি মোঃ শফিকুর রহমানকে প্রত্যাহারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছে ডেমরা এলাকায় কর্মরত সাংবাদিকরা। শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারি সাংবাদিক সমাজ ব্যানারে এই মানব বন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেশন অফ জার্নালিস্ট অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদক এসএম মোর্শেদ, যাত্রাবাড়ী প্রেস ক্লাবের সভাপতি, দৈনিক দিন প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সাদ্দাম, পূর্বাঞ্চল সাংবাদিক ইউনিটির সভাপতি ডেইলি প্রেজেন্ট টাইমস পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ওমর ফারুক জালাল, সাধারণ সম্পাদক সোহরাওয়ার্দী,দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার প্রকাশক সম্পাদক, আনোয়ার হোসেন আকাশসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদ কর্মীগণ।

ডেমরা থানা এলাকার পুর্ববক্সনগরে একটি অনুমোদন বিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিএমডিসির ভুয়া রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ব্যাবহার করে চিকিৎসা সেবার নামে মানুষের সাথে প্রতারনা করে আসছিলেন কামরুজ্জামান নামের এক ব্যক্তি।এমন সংবাদের ভিত্তিতে বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন ‘বাংলা টিভি’র ক্যামেরাপারসন সারোয়ার হোসেন ও দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার রিপোর্টার হৃদয় ইসলামসহ অপর দুই সাংবাদিক তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হন।এসময় ভুয়া ডাক্তার ও তার লেলিয়ে দেয়া সন্ত্রাসীদের হামলায় গুরুতর আহত হন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার রিপোর্টার হৃদয়। লোকজনের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। ডেমরা থানার ওসি শফিকুর রহমানকে ফোন দিলে তিনি এসআই সায়মুম কে ঘটনা স্থলে পাঠালে তিনি ভুয়া ডাক্তার ও তার সন্ত্রাসীদের আটক না করে ২ জন সাংবাদিককে পুলিশের গাড়িতে তুলে থানায় এনে আটক করে মামলা দেওয়ার হুমকি দিয়ে ২ লক্ষ টাকা দাবি করে।এ সময় তাদের ব্যাবহৃত একটি ক্যামেরা হামলাকারীরা ছিনিয়ে নিয়ে যায় আরোএকটি ক্যামেরা এসআই সায়মুম নিজ হেফাজতে নিয়ে হামলার গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও ডিলেট করে দেয়। পরবর্তীতে প্রায় ২০ জন বিভিন্ন গনমাধ্যমের সাংবাদিক থানায় গিয়ে আটক সাংবাদিকদের ছারিয়ে নিয়ে আসেন। ভুয়া ডাক্তারের বিরুদ্ধে হামলার ঘটনায় অভিযোগ দিলে ডেমরা থানার ওসি শফিকুর রহমান সাংবাদিকদের অভিযোগ আমলে না নিয়ে উল্টো সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।ওসি সকল সাংবাদিকদের সামনে ভুক্তভোগীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। এবং সাংবাদিক সমাজ কে কটাক্ষ করে কথা বলেন।

শুধু তাই নয় এই এসআই সাইমুম কোন ওয়ারেন্টের আসামী নয় কোন মার্ডার মামলার আসামি নয় ২ দুই প্রতিবেশীর উভয়ই ঝগড়া হাতাহাতি হওয়া নিয়ে রাত দুইটা বাজে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার নিজস্ব প্রতিনিধি যারা হায়াতের বাসায় যান। তাকে প্রশ্ন দুইটা বাজে কোন আসামি ধরতে এসেছেন? কোনরকম কথা এড়িয়ে ওখান থেকে কেটে পড়ে। কোনাপাড়া বাশেরপুল ডেমরা সহ পুরো এলাকায় যেন চলছে রাজপথে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, মাদকের আসামি পেয়েও ছেড়ে দিচ্ছে মামলা না দিয়ে টাকা খেয়ে আবার কখনো আসামির সাথে আলামত যা পেয়েছে তারচেয়েও কম দিয়ে মামলা দিচ্ছে। এমন বহু প্রমাণ রয়েছে সাংবাদিক দের কাছে। চাদাবাজ রা চাদার টাকা আদাই করে অসহায় সাধারণ মানুষ এর কাছ থেকে প্রশাসন খেয়ে যাচ্ছে চাদার টাকার ভাগ চাদাবাজ দের কাছ থেকে। দৈনিক সময়ের কণ্ঠের প্রতিনিধি যারা হায়াৎ সংবাদ সংগ্রহের জন্য কোনাপাড়া স্ট্যান্ডে গেলে লাইন ম্যান দের এক বড় ভাই প্রাণনাশের হুমকি দেয়। থানায় অভিযোগ করতে গেলে অভিযোগ তো নেয় কিন্তু এই অভিযোগের ভিত্তিই নেই পুরোনো ডায়েরি বা বইখাতার মত ফেলে দেয়ার সমতুল্য। এ যেন মনগড়া সব কাহিনী তাদের মন মতই চলছে ডেমরা থানা। অফিসার ইনচার্জসহ সকল অফিসারদের নিয়মনীতি। থানায় গিয়ে মেলে না অসি মহাদয়ের দেখা, পাওয়া যায়না ফাড়িতে কাওকে এ কেমন আইন? কি শুরু হলো ডেমড়া থানায়! সাধারণ মানুষ তুলে নিয়ে করছে হয়রানি আর মাদকব্যাবসায়িদের গড়ে তুলেছে বন্ধুত্বের সম্পর্ক । অবৈধ গ্যাস সংযোগ অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ কল কারখানাগুলো মন মত চলছে। কেউ কিছু বলার আগেই ধমকি দিয়ে বলা শুরু করে থানায় যানিয়ে এসেছেন? আবার দিন দুপুরে সাংবাদিকদের উপর করা হামলা নিয়ে অভিযোগ ও মিলে না প্রশাসনিকভাবে কোন ধরনের সহায়তার কথাই দূর , উল্টো সাময়িক ভাবে হয়রানি করে ছাড়ে প্রশাসনের সাথে হাত মিলিয়ে। সাংবাদিক হলো জাতির বিবেক তাদের সাথে এমন আচরণের একটাই কারণ, তারা প্রতিবাদ করে সমাজের ভালো-মন্দ ঘটনার পূর্বের ঘটনা এই সব তুলে ধরে সংবাদ প্রকাশ করে। প্রশাসন জনগণের রক্ষক কিন্তু রক্ষক যখন ভক্ষক হয়ে যায় তখন টিকে থাকাই মুশকিল। অতি দ্রুতই মুছে যাবে পুরো ডেমরা এলাকা থেকে গণমাধ্যমের নাম। একটা নয় দুইটা নয় একাধিক প্রমাণ রয়েছে সাংবাদিকদের কাছে। আমাদের প্রাণহানির ভয় নিয়েই আমরা লিখবো, হয়তো এই নিউজের পর আমারো কোন ক্ষতি হতে পারে, কোন মিথ্যা মামলা ও হয়ে যেতে পারে। দেশরত্ন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ডেমরা থানাধীন এলাকার সাংবাদিকদের সহায়তা ও অপরাধীদের সাথে যারা হাত মিলিয়ে অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলছে তাদের তদন্ত সাপেক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ নিয়ে বহিষ্কারের আবেদন যানাচ্ছি।