ঢাকা ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নবীনগরে অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠিত ১৯ দিনে এলো ২১ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সম্মিলিত আন্তর্জাতিক উদ্যোগ প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি হারে ফোর্স নিতে জাতিসংঘকে আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাকরাইলে জাল জালিয়াতির রাজউক নকশার মাধ্যমে গড়ে তোলেন বহুতল ভবন কোস্ট গার্ডের অভিযানে ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী আটকসহ জিম্মি থাকা দুই জেলে উদ্ধার ভূমি অফিসের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ ইউনিফর্ম ও অস্ত্রধারী আরাকান আর্মি বাংলাদেশের সার্বভৌম সীমা লঙ্ঘন করার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ : মিয়া গোলাম পরওয়ার চকলেটের লোভ দেখিয়ে কিন্ডার গার্টেনের শিশুদের মাদ্রাসায় উপস্থাপন// ঠাকুরগাঁওয়ে দুদকে ধরা ভুয়া মাদ্রাসা কান্ড পুরোনো চেহারায় ফিরবে আওয়ামী লীগ, তৈরি হচ্ছে মাস্টারপ্ল্যান

আবারও বানিজ্যিক ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র

আসলাম হোসেন, মোংলা (বাগেরহাট):
  • আপডেট টাইম : ০৮:১৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ১৬০ ৫০০০.০ বার পাঠক

আবারও বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে যাচ্ছে রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতের যেকোনো সময় থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। কয়লা সংকটে বন্ধ থাকার এক মাস পর উৎপাদনে যাচ্ছে এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। এজন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে যাওয়ার বিষয়টি বুধবার সন্ধ্যায় নিশ্চিত করেছেন রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম। তিনি বলেন, ‘সবকিছু ঠিক থাকলে বুধবার রাত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। একইসঙ্গে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হবে। এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হলে দেশে চলমান লোডশেডিং কমে যাবে।’এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি ৩০ হাজার টন কয়লা নিয়ে একটি বিদেশি জাহাজ মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছায়। সেখান থেকে কয়লা খালাস করে নিয়ে যাওয়া হয় রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে। ওই কয়লা দিয়েই বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে কেন্দ্রটি।২০১০ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) ও ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় তাপবিদ্যুৎ করপোরেশনের (এনটিপিসি) মধ্যে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিষয়ে সমঝোতা হয়। এর দুই বছর পর ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি এনটিপিসির সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে চুক্তি করে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী ‘বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল)’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করা হয়। ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দুই ইউনিটের রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। সেইসঙ্গে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হয়। এরই মধ্যে কয়লা সংকটে গত ১৪ জানুয়ারি থেকে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আবারও বানিজ্যিক ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র

আপডেট টাইম : ০৮:১৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আবারও বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে যাচ্ছে রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতের যেকোনো সময় থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। কয়লা সংকটে বন্ধ থাকার এক মাস পর উৎপাদনে যাচ্ছে এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। এজন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে যাওয়ার বিষয়টি বুধবার সন্ধ্যায় নিশ্চিত করেছেন রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম। তিনি বলেন, ‘সবকিছু ঠিক থাকলে বুধবার রাত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। একইসঙ্গে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হবে। এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হলে দেশে চলমান লোডশেডিং কমে যাবে।’এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি ৩০ হাজার টন কয়লা নিয়ে একটি বিদেশি জাহাজ মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছায়। সেখান থেকে কয়লা খালাস করে নিয়ে যাওয়া হয় রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে। ওই কয়লা দিয়েই বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে কেন্দ্রটি।২০১০ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) ও ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় তাপবিদ্যুৎ করপোরেশনের (এনটিপিসি) মধ্যে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিষয়ে সমঝোতা হয়। এর দুই বছর পর ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি এনটিপিসির সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে চুক্তি করে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী ‘বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল)’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করা হয়। ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দুই ইউনিটের রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। সেইসঙ্গে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হয়। এরই মধ্যে কয়লা সংকটে গত ১৪ জানুয়ারি থেকে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।