ঢাকা ০৭:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী দোসর পিডি কামাল খান এখনো বহাল★ ভূয়া বিল ভাউচারে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ। ★ কানাডাতে সেকেন্ড হোম হিসেবে দশ কোটি টাকা মূল্যের ফ্ল্যাট ক্রয় করে ছেলের মাধ্যমে ব্যবসা করছেন ভাঙ্গুড়ায় ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এসপি বলেন , লিখিত পরীক্ষায় বাছাই হওয়া ২৮৫ জনকে আমার ফোন নম্বর দিয়ে দিয়েছি তদন্ত প্রতিবেদনে হাসিনার বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার যুদ্ধবিরতির পর ভারত-পাকিস্তান যা দাবি করছে হাসিনা কামাল মামুনের বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা নাসিরনগরে বজ্রপাতে শিশুসহ ৩ জনের মৃত্যু শহীদ নিজামীর খুনিদের বিচার বাংলার মাটিতেই হবে ইনশাআল্লাহ -মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান

আবারও বানিজ্যিক ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র

আসলাম হোসেন, মোংলা (বাগেরহাট):
  • আপডেট টাইম : ০৮:১৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ১৬৪ ১৫০০০.০ বার পাঠক

আবারও বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে যাচ্ছে রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতের যেকোনো সময় থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। কয়লা সংকটে বন্ধ থাকার এক মাস পর উৎপাদনে যাচ্ছে এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। এজন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে যাওয়ার বিষয়টি বুধবার সন্ধ্যায় নিশ্চিত করেছেন রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম। তিনি বলেন, ‘সবকিছু ঠিক থাকলে বুধবার রাত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। একইসঙ্গে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হবে। এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হলে দেশে চলমান লোডশেডিং কমে যাবে।’এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি ৩০ হাজার টন কয়লা নিয়ে একটি বিদেশি জাহাজ মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছায়। সেখান থেকে কয়লা খালাস করে নিয়ে যাওয়া হয় রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে। ওই কয়লা দিয়েই বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে কেন্দ্রটি।২০১০ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) ও ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় তাপবিদ্যুৎ করপোরেশনের (এনটিপিসি) মধ্যে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিষয়ে সমঝোতা হয়। এর দুই বছর পর ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি এনটিপিসির সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে চুক্তি করে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী ‘বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল)’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করা হয়। ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দুই ইউনিটের রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। সেইসঙ্গে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হয়। এরই মধ্যে কয়লা সংকটে গত ১৪ জানুয়ারি থেকে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আবারও বানিজ্যিক ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র

আপডেট টাইম : ০৮:১৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আবারও বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে যাচ্ছে রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতের যেকোনো সময় থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। কয়লা সংকটে বন্ধ থাকার এক মাস পর উৎপাদনে যাচ্ছে এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। এজন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে যাওয়ার বিষয়টি বুধবার সন্ধ্যায় নিশ্চিত করেছেন রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম। তিনি বলেন, ‘সবকিছু ঠিক থাকলে বুধবার রাত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। একইসঙ্গে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হবে। এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হলে দেশে চলমান লোডশেডিং কমে যাবে।’এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি ৩০ হাজার টন কয়লা নিয়ে একটি বিদেশি জাহাজ মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছায়। সেখান থেকে কয়লা খালাস করে নিয়ে যাওয়া হয় রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে। ওই কয়লা দিয়েই বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে কেন্দ্রটি।২০১০ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) ও ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় তাপবিদ্যুৎ করপোরেশনের (এনটিপিসি) মধ্যে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিষয়ে সমঝোতা হয়। এর দুই বছর পর ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি এনটিপিসির সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে চুক্তি করে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী ‘বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল)’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করা হয়। ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দুই ইউনিটের রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। সেইসঙ্গে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হয়। এরই মধ্যে কয়লা সংকটে গত ১৪ জানুয়ারি থেকে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।