ঢাকা ১১:১০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
লক্ষ্মীপুরের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া সংগঠন, ইলেভেন ষ্টার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংঘের ২০২৫ সালের নতুন কমিটি গঠন যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ!

প্রবাসীদের স্বর্ণ,অর্থ ও মালামাল আত্মসাৎকারী প্রতারক রিপনকে খুঁজছে পুলিশ

সুমন গোপ, নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৯:২৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৫৩৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

দেশের গন্ডি ফেরিয়ে বিভিন্ন সময়ে দুবাই ও মালয়েশিয়া গিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশীদের স্বর্ণ,নগদ টাকা,ল্যাপটপ,মোবাইল ও অন্যান্য মালামাল বাড়িতে পৌছে দেয়ার নামকরে এনে নিজে আত্মসাৎকারী রিপন মিয়া এখন পুলিশের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।

সস্প্রতি দুবাই প্রবাসী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার মরমানন্দপুর গ্রামের মোঃ হাসান মিয়ার অনুমান ২৪ লক্ষ টাকা মুল্যের৩৩২ গ্রাম স্বর্ণ,নগদ ৪০ হাজার টাকা,২ লক্ষ টাকা মুল্যের একটি আই ফোন আর ৫০ হাজার টাকা মুল্যের একটি ল্যাপটপ আত্মসাতের কারনে মোঃ হাসান মিয়ার ভগ্নিপতি মোঃ সায়েম মিয়া বাদী হয়ে নাসিরনগর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করার পর থেকেই গা ডাকা দেয় রিপন মিয়া।
জানা গেছে প্রতারক রিপন মিয়ার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার ফান্দাউক ইউনিয়নের আতুকোড়া গ্রামে।রিপনের বাবার নাম মৃত রেনু মিয়া।আর রিপনের শ্বশুর বাড়ি ধরমন্ডল ইউনিয়নের ধরমন্ডল গ্রামে।এক অনুসন্ধানে জানা গেছে এর পূর্বেও রিপন মিয়া মালয়েশিয়া গিয়ে এরূপ বাংলাদেশী অনেকের টাকা, স্বর্ণ,দামী মোবাইল,ল্যাপটপ এনে বাড়িতে পৌছে দেয়ার নাম করে নিজে আত্মসাৎ করে ফেলে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক রিপনের গ্রামের একাধিক ব্যাক্তিবর্গরা জানায়,প্রতারনা করে মানুষের অর্থ সম্পদ আত্মসাৎ করা রিপনের ছোটবেলার অভ্যাস।তারা আরো জানায়,রিপন ছাড়াও তার পরিবারে বড় ভাই,ভাবী,ভাতিজি অনেকেই মাদক আর নারী ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে।তাদের অনেকের নামে একাধিক মাদক মাললাও রয়েছে।রিপন শুধু প্রতারকই নয় সে নারী কেলেংকারীর সাথে ও জড়িত রয়েছে।নাসিরনগরে এক নারীর সাথে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে ও নারীর থানায় লিখিত অভিযোগের পর তখন ও পালিয়ে যায় রিপন মিয়া।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

প্রবাসীদের স্বর্ণ,অর্থ ও মালামাল আত্মসাৎকারী প্রতারক রিপনকে খুঁজছে পুলিশ

আপডেট টাইম : ০৯:২৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৩

দেশের গন্ডি ফেরিয়ে বিভিন্ন সময়ে দুবাই ও মালয়েশিয়া গিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশীদের স্বর্ণ,নগদ টাকা,ল্যাপটপ,মোবাইল ও অন্যান্য মালামাল বাড়িতে পৌছে দেয়ার নামকরে এনে নিজে আত্মসাৎকারী রিপন মিয়া এখন পুলিশের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।

সস্প্রতি দুবাই প্রবাসী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার মরমানন্দপুর গ্রামের মোঃ হাসান মিয়ার অনুমান ২৪ লক্ষ টাকা মুল্যের৩৩২ গ্রাম স্বর্ণ,নগদ ৪০ হাজার টাকা,২ লক্ষ টাকা মুল্যের একটি আই ফোন আর ৫০ হাজার টাকা মুল্যের একটি ল্যাপটপ আত্মসাতের কারনে মোঃ হাসান মিয়ার ভগ্নিপতি মোঃ সায়েম মিয়া বাদী হয়ে নাসিরনগর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করার পর থেকেই গা ডাকা দেয় রিপন মিয়া।
জানা গেছে প্রতারক রিপন মিয়ার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার ফান্দাউক ইউনিয়নের আতুকোড়া গ্রামে।রিপনের বাবার নাম মৃত রেনু মিয়া।আর রিপনের শ্বশুর বাড়ি ধরমন্ডল ইউনিয়নের ধরমন্ডল গ্রামে।এক অনুসন্ধানে জানা গেছে এর পূর্বেও রিপন মিয়া মালয়েশিয়া গিয়ে এরূপ বাংলাদেশী অনেকের টাকা, স্বর্ণ,দামী মোবাইল,ল্যাপটপ এনে বাড়িতে পৌছে দেয়ার নাম করে নিজে আত্মসাৎ করে ফেলে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক রিপনের গ্রামের একাধিক ব্যাক্তিবর্গরা জানায়,প্রতারনা করে মানুষের অর্থ সম্পদ আত্মসাৎ করা রিপনের ছোটবেলার অভ্যাস।তারা আরো জানায়,রিপন ছাড়াও তার পরিবারে বড় ভাই,ভাবী,ভাতিজি অনেকেই মাদক আর নারী ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে।তাদের অনেকের নামে একাধিক মাদক মাললাও রয়েছে।রিপন শুধু প্রতারকই নয় সে নারী কেলেংকারীর সাথে ও জড়িত রয়েছে।নাসিরনগরে এক নারীর সাথে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে ও নারীর থানায় লিখিত অভিযোগের পর তখন ও পালিয়ে যায় রিপন মিয়া।