ঢাকা ১২:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
গুম ফেরত সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল’র বাক স্বাধীনতা হরণ লন্ডনে ড. ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের সম্ভাবনা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান চামড়া শিল্পের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে সারাদেশে ব্যক্তিগতভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছি’ গ্রেটা থুনবার্গের জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ আটকের কারণ কী, যা বলছে ইসরাইল ঢাকা রাজধানী খিলগাঁও, ঈদুল আযহারের তৃতীয় দিনে ডিপুর পরিচ্ছন্ন কর্মীদের সাথে প্রেরণামূলক দেখা সাক্ষাৎ। কাউন্সিলর পতপ্রার্থী বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলস, গাড়িতে আগুন বিক্ষোভ চলাকালে গাড়িতে আগুন ২ মেয়েকে বিষ খাইয়ে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা নির্বাচনে ভিন্ন কোনো দেশের হস্তক্ষেপ কাম্য নয়: জামায়াত আমির এইবারে ঈদুল আযহারঃকুরবানির পশু চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত আশুলিয়ার জিরাবো বাজারে কাপড়ের দোকানে আগুন

ঢাকা জেলা পুলিশ আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আইজিপি

দৈনিক সময়ের কণ্ঠ রিপোর্ট-
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩০:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ২৪২ ১৫০.০০০ বার পাঠক

তথ্য মতে-“বঙ্গবন্ধুর আহবানে জীবনকে তুচ্ছ করে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন”

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ‘থ্রি নট থ্রি’ রাইফেল দিয়ে আধুনিক সমরাস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল পুলিশ।

তিনি আজ সন্ধ্যায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিল ব্যারাক পুলিশ লাইন্সে জেলা পুলিশ, ঢাকা আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও বিজয় উৎসব ২০২২ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মোঃ আসাদুজ্জামান পিপিএম (বার) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম বিপিএম (বার), পিপিএম। সংবর্ধিত‌ মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক অতিরিক্ত আইজি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নাজমুল হক। অনুষ্ঠানে ঢাকা রেঞ্জ ও জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, পুলিশ সদস্যগণ ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণ, অর্থনৈতিক বৈষম্য ও বঞ্চনার চিত্র তুলে ধরে আইজিপি বলেন, পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কষ্টার্জিত অর্থ ব্যয় করা হতো পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়নে। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে এক সময় শোষণকারী পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে আজ বাংলাদেশ তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। আমরা এমডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি। এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে রয়েছি। ‘রূপকল্প-২০৪১’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে উন্নত,

আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ।

সংবর্ধিত পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে আইজিপি বলেন, আপনারা বঙ্গবন্ধুর আহবানে নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে, পরিবারের মায়া ত্যাগ করে, চাকরির সুযোগ-সুবিধা উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করে আমাদের স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করেছেন। আপনারা তখন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলেই আজ আমরা স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছি। আপনারা বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকেও গৌরবান্বিত করেছেন। আমরা আপনাদের জন্য গর্বিত।

অনুষ্ঠানে ঢাকা জেলার ২০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ সদস্যকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। আইজিপি তাদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঢাকা জেলা পুলিশ আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আইজিপি

আপডেট টাইম : ০৪:৩০:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২

তথ্য মতে-“বঙ্গবন্ধুর আহবানে জীবনকে তুচ্ছ করে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন”

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ‘থ্রি নট থ্রি’ রাইফেল দিয়ে আধুনিক সমরাস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল পুলিশ।

তিনি আজ সন্ধ্যায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিল ব্যারাক পুলিশ লাইন্সে জেলা পুলিশ, ঢাকা আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও বিজয় উৎসব ২০২২ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মোঃ আসাদুজ্জামান পিপিএম (বার) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম বিপিএম (বার), পিপিএম। সংবর্ধিত‌ মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক অতিরিক্ত আইজি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নাজমুল হক। অনুষ্ঠানে ঢাকা রেঞ্জ ও জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, পুলিশ সদস্যগণ ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণ, অর্থনৈতিক বৈষম্য ও বঞ্চনার চিত্র তুলে ধরে আইজিপি বলেন, পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কষ্টার্জিত অর্থ ব্যয় করা হতো পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়নে। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে এক সময় শোষণকারী পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে আজ বাংলাদেশ তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। আমরা এমডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি। এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে রয়েছি। ‘রূপকল্প-২০৪১’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে উন্নত,

আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ।

সংবর্ধিত পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে আইজিপি বলেন, আপনারা বঙ্গবন্ধুর আহবানে নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে, পরিবারের মায়া ত্যাগ করে, চাকরির সুযোগ-সুবিধা উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করে আমাদের স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করেছেন। আপনারা তখন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলেই আজ আমরা স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছি। আপনারা বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকেও গৌরবান্বিত করেছেন। আমরা আপনাদের জন্য গর্বিত।

অনুষ্ঠানে ঢাকা জেলার ২০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ সদস্যকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। আইজিপি তাদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।