ঢাকা ০৮:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন যুদ্ধবিরতি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, জানালেন নেতানিয়াহু সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

ভালুকার রাকিবুল আলম ত্রিশাল উপজেলা ইটভাটায় জ্বালানি কাঠ সরবরাহ করে থাকে 

ময়মনসিংহ থেকে ইসমাইল হোসেন 
  • আপডেট টাইম : ০৩:২৬:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ২৮১ ৫০০০.০ বার পাঠক
দময়মনসিংহ  ত্রিশাল উপজেলা ইটভাটা গুলো  চলছে বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে। ফসলি জমিও বসত বাড়ীর আশ পাশে গড়ে উঠেছে ইটভাটা এবং ভাটাগুলোতে অবাধে পুড়ারা হচ্ছে বনের কাঠ। আর কাঠ সরবরাহ করে থাকে না কি পার্শ বর্তী ভালুকা উপজেলার রাকিবুল আলম। কাঠ পুড়াতে বৃক্ষ ধবংস  ও পরিবেশ দূষণ, কৃষি জমি উর্বরতা হারাচ্ছে । তা ছাড়া রহস্যজনক কারণে বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ ভাটা।তবে  ইটভাটা নিয়ন্ত্রণ আইনে কৃষি জমি,আবাসিক এলাকায় ইটভাটা স্থাপন করতে নিষেধ করা হয়েছে। সুত্রে জানান ত্রিশাল উপজেলায় ৫৮ টা ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে ৪২ টি ইটভাটা নিয়ন্ত্রণ আইনের তোয়াক্কা না করেই পরিচালিত হচ্ছে। অধিকাংশ ইটভাটা গড়ে উঠেছে ৩ তিন ফসলি জমিতে। ইহার মধ্যে আবার নিয়ম নীতির প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ১৬ টি ভাটায় কাঠ পুড়াচ্ছে অবাধে। আবাসিক স্থানে   ইটভাটা স্থাপন করার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের সংশ্নিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোন অনুমতি- ছাড়পত্র দেয়ার নিয়ম  নাই। যদি কেহ ছাড়পত্র ছাড়া ও আইনের ধারা লঙ্ঘন করে ইট প্রস্তুত বা ভাটা স্থাপন,চালু রাখেন,-তাহলে তিনি অনধিক দু বছর কারাদণ্ড অথবা২০ লাখ টাকা জরিমানা এবং উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।এছাড়াও যদি কোন ব্যক্তি ইটভাটা জ্বালানি কাঠ ব্যবহার করে থাকে  তাহলে তার এক বছরের কারাদণ্ড ১ লাখ টাকা জরিমানাসহ উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে। তবে আইন বাস্তবায়নে সংশ্নিষ্ট যথাযথ কর্তৃপক্ষের ভুমিকা রহস্য জনক। ফলে বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ ভাট এবং আবাসিক এলাকা গড়ে উঠেছে ভাটা নির্গত কালো ধোঁয়ায় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। ইটভাটাগুলোএ অন্ঞ্চলের  কৃষি জমির পরিমাণ কমাচ্ছে ফসলের উৎপাদন খাদ্য ঘাটতি  বাড়ছে দিন দিন। ভাটা গুলো  কানিহারী ইউনিয়নের এলংজানী গ্রামে মেসার্স একতা ব্রিকস,রামপুর ইউনিয়নে কাজিরকান্দায় টিবিসি ব্রিকস, হরিরাম পুর ইউনিয়ন রায়ের গ্রামে রোজ ব্রিকস ও বইলরের মেসার্স হিটলার ব্রিকস সহবিভিন্ন ভাটায়,কাঠ পুড়ানোর সংবাদ রয়েছে। বৈধ তালিকাভুক্ত হিটলারব্রিকসের মতো আরও  ভাটাস্থাপন হচ্ছে তিন ফসলি জমিতে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও । অপরদিকে  কাঠ পোড়া মেসার্স একতা ব্রিকসের মালিক আলমগীর হোসেন বলে ভাটায় আগুন দিতে প্রথম দিন লাকড়ি লাগে। তা ছাড়া
কয়লার দাম বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতি ত্রিশাল উপজেলা ইটভাটা চলছে। দেখার কি প্রশাসন কেউ নেই? ইহাতে প্রতিয়মান হয় ইটভাটা সঙ্গে কোন না কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা লাভবান। আরও জানান ইটভাটার কাঠ গুলো সরবরাহ করে ভালুকাউপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের  রাকিবুল আলম পিতা বতর্মান ফজলুল হক সাং আঙ্গারগাড়া সঙ্গে জনৈক  এক কাঠ ব্যবসায়ীই জড়িত রয়েছে।ঐ এলাকায় বন বিভাগের প্রচুর গাছ রয়েছে। ফলে রাকিব কাঠ ব্যবসায়ী মাধ্যমে কাঠ ইটভাটা ও কাঠ মিলে বিক্রয় করেন থাকে। সম্প্রতি দিন রাকিব ৩  লাখ টাকা উপর মুল্যের  কাঠ কর্তন করে ইটভাটায় সহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্রয় করেন জনৈক কাঠ ব্যবসায়ীর মাধ্যমে। এ ব্যপারে  প্রশাসন কি স্বার্থে নির্বিকার?এ প্রশ্ন  সবুজ আন্দোলন কর্মী মহলের।
আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ভালুকার রাকিবুল আলম ত্রিশাল উপজেলা ইটভাটায় জ্বালানি কাঠ সরবরাহ করে থাকে 

আপডেট টাইম : ০৩:২৬:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২
দময়মনসিংহ  ত্রিশাল উপজেলা ইটভাটা গুলো  চলছে বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে। ফসলি জমিও বসত বাড়ীর আশ পাশে গড়ে উঠেছে ইটভাটা এবং ভাটাগুলোতে অবাধে পুড়ারা হচ্ছে বনের কাঠ। আর কাঠ সরবরাহ করে থাকে না কি পার্শ বর্তী ভালুকা উপজেলার রাকিবুল আলম। কাঠ পুড়াতে বৃক্ষ ধবংস  ও পরিবেশ দূষণ, কৃষি জমি উর্বরতা হারাচ্ছে । তা ছাড়া রহস্যজনক কারণে বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ ভাটা।তবে  ইটভাটা নিয়ন্ত্রণ আইনে কৃষি জমি,আবাসিক এলাকায় ইটভাটা স্থাপন করতে নিষেধ করা হয়েছে। সুত্রে জানান ত্রিশাল উপজেলায় ৫৮ টা ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে ৪২ টি ইটভাটা নিয়ন্ত্রণ আইনের তোয়াক্কা না করেই পরিচালিত হচ্ছে। অধিকাংশ ইটভাটা গড়ে উঠেছে ৩ তিন ফসলি জমিতে। ইহার মধ্যে আবার নিয়ম নীতির প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ১৬ টি ভাটায় কাঠ পুড়াচ্ছে অবাধে। আবাসিক স্থানে   ইটভাটা স্থাপন করার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের সংশ্নিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোন অনুমতি- ছাড়পত্র দেয়ার নিয়ম  নাই। যদি কেহ ছাড়পত্র ছাড়া ও আইনের ধারা লঙ্ঘন করে ইট প্রস্তুত বা ভাটা স্থাপন,চালু রাখেন,-তাহলে তিনি অনধিক দু বছর কারাদণ্ড অথবা২০ লাখ টাকা জরিমানা এবং উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।এছাড়াও যদি কোন ব্যক্তি ইটভাটা জ্বালানি কাঠ ব্যবহার করে থাকে  তাহলে তার এক বছরের কারাদণ্ড ১ লাখ টাকা জরিমানাসহ উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে। তবে আইন বাস্তবায়নে সংশ্নিষ্ট যথাযথ কর্তৃপক্ষের ভুমিকা রহস্য জনক। ফলে বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ ভাট এবং আবাসিক এলাকা গড়ে উঠেছে ভাটা নির্গত কালো ধোঁয়ায় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। ইটভাটাগুলোএ অন্ঞ্চলের  কৃষি জমির পরিমাণ কমাচ্ছে ফসলের উৎপাদন খাদ্য ঘাটতি  বাড়ছে দিন দিন। ভাটা গুলো  কানিহারী ইউনিয়নের এলংজানী গ্রামে মেসার্স একতা ব্রিকস,রামপুর ইউনিয়নে কাজিরকান্দায় টিবিসি ব্রিকস, হরিরাম পুর ইউনিয়ন রায়ের গ্রামে রোজ ব্রিকস ও বইলরের মেসার্স হিটলার ব্রিকস সহবিভিন্ন ভাটায়,কাঠ পুড়ানোর সংবাদ রয়েছে। বৈধ তালিকাভুক্ত হিটলারব্রিকসের মতো আরও  ভাটাস্থাপন হচ্ছে তিন ফসলি জমিতে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও । অপরদিকে  কাঠ পোড়া মেসার্স একতা ব্রিকসের মালিক আলমগীর হোসেন বলে ভাটায় আগুন দিতে প্রথম দিন লাকড়ি লাগে। তা ছাড়া
কয়লার দাম বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতি ত্রিশাল উপজেলা ইটভাটা চলছে। দেখার কি প্রশাসন কেউ নেই? ইহাতে প্রতিয়মান হয় ইটভাটা সঙ্গে কোন না কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা লাভবান। আরও জানান ইটভাটার কাঠ গুলো সরবরাহ করে ভালুকাউপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের  রাকিবুল আলম পিতা বতর্মান ফজলুল হক সাং আঙ্গারগাড়া সঙ্গে জনৈক  এক কাঠ ব্যবসায়ীই জড়িত রয়েছে।ঐ এলাকায় বন বিভাগের প্রচুর গাছ রয়েছে। ফলে রাকিব কাঠ ব্যবসায়ী মাধ্যমে কাঠ ইটভাটা ও কাঠ মিলে বিক্রয় করেন থাকে। সম্প্রতি দিন রাকিব ৩  লাখ টাকা উপর মুল্যের  কাঠ কর্তন করে ইটভাটায় সহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্রয় করেন জনৈক কাঠ ব্যবসায়ীর মাধ্যমে। এ ব্যপারে  প্রশাসন কি স্বার্থে নির্বিকার?এ প্রশ্ন  সবুজ আন্দোলন কর্মী মহলের।