ঢাকা ০৭:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

কাশিমপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মী এখন সাংবাদিক অসহায় অসুস্থ মানুষ

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মী এখন সাংবাদিক নেতা।কাশিমপুর প্রেসক্লাব এর নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম প্রতিক

একই সাথে কমিউনিটি ক্লিনিকের চাকুরী আর সাংবাদিকতা বহাল তবিয়াতে ধরে রেখেছেন।তিনি পারছেন না ক্লিনিকে সময় দিতে,পারছেন না সাংবাদিকদের সাথে সময় দিতে।তার অনুপস্থিতে ক্লিনিকে সেবা নিতে আসা অসহায় অসুস্থ মানুষ।বেশির ভাগ সময় ক্লিনিক বন্ধ থাকে।অনেকেই অনেক আসা নিয়ে ক্লিনিকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন।তাদের নিরাশ হয়ে ফিরে যেতে হয় বাড়িতে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি বলেন তাকে কিছু বলার উপায় নেই।তিনি সাংবাদিক নেতা কে কি বলবে তাকে।রাজনৈতিক নেতা জনপ্রতিনিধিরাও তার অনুপস্থিতি দেখেও না দেখার ভান করেন।আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসন ও কিছু বলেন না কারন তিনি সাংবাদিক নেতা।ক্লাব এর কিছু সদস্য বলেন প্রতিক একাই সব আত্নসাধ করছে।তিনি সাংবাদিকতা পরিপূর্ণ ভাবে না করলে ও ফায়দা লুটতে বেশ পারদর্শী।ইদানীং তিনি আছেন মহা বিপদ সীমানায়,তিনি পারছেন না নিউজ করতে,পারছেন না তার চাকুরী রত প্রতিষ্ঠানে সময় দিতে।এলাকবাসী অসুস্থ অসহায় মানুষ বলেন আমরা চাই ক্লিনিকের সেবা।সাংবাদিক এর নীতিমালা অনুযায়ী চাকুরী আর সাংবাদিকতা একই সাথে।এটা বিচার বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থা গ্রহন করতে,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসন ও সুধী সমাজের সুদৃষ্টি কামনা করেন।আমজনতা ও সচেতন মহল।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

মোংলায় ডে বোট অপারেটর প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

কাশিমপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মী এখন সাংবাদিক অসহায় অসুস্থ মানুষ

আপডেট টাইম : ০৫:০৯:৫৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মী এখন সাংবাদিক নেতা।কাশিমপুর প্রেসক্লাব এর নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম প্রতিক

একই সাথে কমিউনিটি ক্লিনিকের চাকুরী আর সাংবাদিকতা বহাল তবিয়াতে ধরে রেখেছেন।তিনি পারছেন না ক্লিনিকে সময় দিতে,পারছেন না সাংবাদিকদের সাথে সময় দিতে।তার অনুপস্থিতে ক্লিনিকে সেবা নিতে আসা অসহায় অসুস্থ মানুষ।বেশির ভাগ সময় ক্লিনিক বন্ধ থাকে।অনেকেই অনেক আসা নিয়ে ক্লিনিকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন।তাদের নিরাশ হয়ে ফিরে যেতে হয় বাড়িতে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি বলেন তাকে কিছু বলার উপায় নেই।তিনি সাংবাদিক নেতা কে কি বলবে তাকে।রাজনৈতিক নেতা জনপ্রতিনিধিরাও তার অনুপস্থিতি দেখেও না দেখার ভান করেন।আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসন ও কিছু বলেন না কারন তিনি সাংবাদিক নেতা।ক্লাব এর কিছু সদস্য বলেন প্রতিক একাই সব আত্নসাধ করছে।তিনি সাংবাদিকতা পরিপূর্ণ ভাবে না করলে ও ফায়দা লুটতে বেশ পারদর্শী।ইদানীং তিনি আছেন মহা বিপদ সীমানায়,তিনি পারছেন না নিউজ করতে,পারছেন না তার চাকুরী রত প্রতিষ্ঠানে সময় দিতে।এলাকবাসী অসুস্থ অসহায় মানুষ বলেন আমরা চাই ক্লিনিকের সেবা।সাংবাদিক এর নীতিমালা অনুযায়ী চাকুরী আর সাংবাদিকতা একই সাথে।এটা বিচার বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থা গ্রহন করতে,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসন ও সুধী সমাজের সুদৃষ্টি কামনা করেন।আমজনতা ও সচেতন মহল।