ঢাকা ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

বিজয়ের মাস আগমনে মনে পড়ে লাখো শহীদের ইতিকথা,,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা

গাজীপুর মহানগর ৩ নং ওয়ার্ডের বার বার নির্বাচিত কাউন্সিলর।কাশিমপুর থানা আওয়ামীলীগ এর ১ নং যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক গরীবের বন্ধু নিপীড়িত জনতার আস্থার প্রতিক সাইজ উদ্দিন মোল্লা বলেন।বাঙালী জাতির সবচেয়ে বড় বিজয় এই সোনার বাংলাকে স্বাধীন করতে পারা।১৯৭১ সালের সেই স্বাধীনতার স্বাধ আমরা মনে প্রানে উপভোগ করি।স্বাধীন সার্বভৌমত্ব সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়রূপ দিতে ৭ কোটি মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে।সেদিন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ডাকে।কামার কুমোর জেলে তাতী একবাক্যে সকল শ্রেনী পেশার মানুষ সাড়া দিয়েছিলো।৭ ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বলেছিলেন।আমি যদি হুকুম দেওয়ার নাও পারি তোমরা তোমাদের হাতে যা আছে তাই নিয়ে ঝাপিয়ে পড়বে।মনে রাখবে রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দিব তবুও এদেশকে স্বাধীন করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ।আল্লাহর নাম স্বরন করে হানাদার বাহিনীর উপরে ঝাপিয়ে পড়েছিলো বীর বাঙালী।৩০ লক্ষ শহীদ এর তাজা রক্ত ও ৩ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম এর বিনিময়ে আজকের এই স্বাধীনতা পাওয়া।তাই বার বার মনে পড়ছে জাতির জনকের কথা।বার বার মনে পড়ছে গোপালগঞ্জের টুঙ্গি পাড়ার সেই ছোট্ট খোকা নামের শেখ মুজিবের কথা। মনে পড়ছে মা বোনদের সম্ভ্রম হারানোর আকুল আর্তনাদ।মনে পড়ছে লাখো শহীদের তাজা রক্তের শ্রোতের কথা। মনে পড়ছে ছেলে হারা বাবার কান্না,মনে পড়ে যাচ্ছে বোন হারা ভাইয়ের করুন আর্তনাদ।মনে পড়ে যায় শেয়াল কুকুরের লাশ ছিড়ে খাওয়ার প্রতিচ্ছবি।বাংলার আকাশ বাতাশ ছিলো দুখের কালো মেঘে ঢাকা।বাতাশে ছিলো মৃত লাশের গন্ধ।সেই স্বাধীনতার মাস আমাদের মাঝে আগত,মাত্র কয়েক দিন পরেই সেই স্বাধীনতার মাস বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ বিজয়ের মাস ডিসেম্বর।পাশাপাশি মনে পড়ছে রাজাকার আলবদর আলসামদের কথা।যারা এই সোনার বাংলার স্বাধীনতা চাইনি যাদের বিষাক্ত ছোবলে মা বোন ভাই দিশেহারা হয়েছিলো।যাদের জন্য স্বাধীনতা ফিরেপেতে নরকযন্ত্রণা ভোগ করেছে বীর মুক্তিযোদ্ধারা। আজ তাদেরই প্রেতাত্মারা এই সোনার বাংলাকে নরকের পথে ঠেলে দিতে চায়।তাদের উত্তরসূরিরা দেশে জালাও পোড়াও খুন গুম সহ সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চায়।যারা ভাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কে ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট নৃশংস ভাবে হত্যা করেছে।শুধু বঙ্গবন্ধু কে নয় তার স্বপরিবার কে শিশু রাসেল কেও নৃশংস ভাবে হত্তা করে। তারা এদেশের মানুষ ভালো থাক এটা চায়না।আজ বহুপ্রতিকুলতা বাঁধা বিপত্তি পেরিয়ে।নিরাশায় ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্ন কে আশার খুঁটি দিয়ে।এই সোনার বাংলাকে সোনায় সোনায় পরিনত করতে।বঙ্গবন্ধুর ঔরসজাত মানবতার মা বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও নিরালস পরিশ্রমে আজ শুধু বাংলার আকাশে নয় বিশ্বের বুকে উড়িয়েছে উন্নয়নের রোল মডেল।লাল সবুজের পতাকার পাশাপাশি উড়িয়েছে বাঙালি জাতির ভাগ্যাকাশে উন্নয়নের রোল মডেল।আমরা দেশের উন্নয়ন চাই দেশের মানুষ সান্তিতে থাক এটা চাই।স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির পতন চাই।পদ্দাসেতুর মত সেতু চাই,মেট্ররেল চাই, এলিভেটেটএক্সপ্রেস ওয়ে চাই,কর্ণফুলী টার্নেল চাই।আর এতকিছু পেতে হলে সোনার বাংলার সোনার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে হলে।ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার চাই।বার বার দরকার শেখ হাসিনার সরকার।আসুন স্বাধীনতার মাস আগমনের পূর্বমুহূর্তে আমরা পূর্বের কথা মনি করি।দেশের অরাজকতা সৃষ্টিকারীদের বিপক্ষে কথা বলি।গলাবাজদের গলাবাজির মুঁখোশ উন্মোচন করি।মুক্তিযোদ্ধাদের কথা স্বরনকরি,গরীব খেটে খাওয়া নিপীড়িত জনতার কথা স্বরনকরি।প্রেট্রল বোমার কথা মনে করি শিরিজ বোমা হামালা ও গ্রেনেডহামলার গডফাদারদের কথা স্বরন করি।দেশের সান্তি রক্ষায় গরীব মেহনতি মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে মানবতার নায়ক হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কথা স্বরন করি।লাখো শহীদের আত্নার সান্তিকামনা করি।আমরা দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে একে অপরেরর সহযোগীতা করি। দলমত নির্বিশেষে মানুষের কল্যানে কাজ করি।নিজ নিজ এলাকার গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের পাশে দাঁড়াই।দেশের সকল বৃত্তবানদের প্রতি অনুরোধ করি।আপনারা আপনাদের প্রতিবেশীদের প্রতি লক্ষ করুন।আপনার সাধ্য অনুযায়ী সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিন।দলীয় নেতাকর্মী ভাই বোনদের প্রতি অনুরোধ করবো আপনারা উর্দ্ধতন নেতাদের শলাপরামর্শ অনুযায়ী কাজ করুন।আমি আমর রাজনৈতিক গুরু গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এর দিকনির্দেশনায়।মহানগর আওয়ামীলীগ এর উর্দ্ধতন নেতাকর্মীদের শলাপরামর্শে নিজ ওয়ার্ড কে আঁধুনিকতায় সাজাতে সক্ষম হয়েছি।জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার স্বপ্ন আমার গ্রাম আমার শহর বাস্তবায়নে নিরালস পরিশ্রম করে যাব ইনশাআল্লাহ।বিজয়ের মাস আগমুহূর্তে সকল শহীদদের আত্নার মাগফিরাত কামনা করি।দেশের সকল শ্রেনীপেশার মানুষের মঙ্গল কামনা করি।আসুন সংঘাত নয় সমাধান চাই আপনি আমি ভাই ভাই।প্রিয় এলাকবাসী আমি আপনাদেরই সাইজ উদ্দিন।জানিনা আপনাদের বিশ্বাস আস্থা ভালোবাসার প্রতিদান কতটুকু দিতে পেরেছি বা পারবো।আমি সব সময় আমার দৃষ্টিকে সর্বজনীন পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করি,আমি আলোতে মুগ্ধা তুষ্ট নই তুষ্ট আলোর উৎস সুর্যে।তারপরেও বলবো আমার রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে বা সার্বিক বিষয়ে যদি কারো কোনো অভিযোগ অনুযোগ বা পরামর্শ থাকে তাহলে আপনারা আমাকে নির্দ্বিধায় নিঃসংকোচে বলতে পারেন আমি তা আমার সাধ্য অনুযায়ী সমাধানের চেষ্টা করে যাব ইনশাআল্লাহ। সাইজ উদ্দিন মোল্লা কাউন্সিলর ২ নং ওয়ার্ড গাজীপুর মহানগর।১ নং যুগ্ন সাধারন সম্পাদক কাশিমপুর থানা আওয়ামীলীগ।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রচন্ড খড়া রোদে ডিএমপি কমিশনারের স্বস্থির উদ্যোগ

বিজয়ের মাস আগমনে মনে পড়ে লাখো শহীদের ইতিকথা,,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা

আপডেট টাইম : ০৮:২৫:৪৪ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৬ নভেম্বর ২০২২

গাজীপুর মহানগর ৩ নং ওয়ার্ডের বার বার নির্বাচিত কাউন্সিলর।কাশিমপুর থানা আওয়ামীলীগ এর ১ নং যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক গরীবের বন্ধু নিপীড়িত জনতার আস্থার প্রতিক সাইজ উদ্দিন মোল্লা বলেন।বাঙালী জাতির সবচেয়ে বড় বিজয় এই সোনার বাংলাকে স্বাধীন করতে পারা।১৯৭১ সালের সেই স্বাধীনতার স্বাধ আমরা মনে প্রানে উপভোগ করি।স্বাধীন সার্বভৌমত্ব সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়রূপ দিতে ৭ কোটি মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে।সেদিন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ডাকে।কামার কুমোর জেলে তাতী একবাক্যে সকল শ্রেনী পেশার মানুষ সাড়া দিয়েছিলো।৭ ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বলেছিলেন।আমি যদি হুকুম দেওয়ার নাও পারি তোমরা তোমাদের হাতে যা আছে তাই নিয়ে ঝাপিয়ে পড়বে।মনে রাখবে রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দিব তবুও এদেশকে স্বাধীন করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ।আল্লাহর নাম স্বরন করে হানাদার বাহিনীর উপরে ঝাপিয়ে পড়েছিলো বীর বাঙালী।৩০ লক্ষ শহীদ এর তাজা রক্ত ও ৩ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম এর বিনিময়ে আজকের এই স্বাধীনতা পাওয়া।তাই বার বার মনে পড়ছে জাতির জনকের কথা।বার বার মনে পড়ছে গোপালগঞ্জের টুঙ্গি পাড়ার সেই ছোট্ট খোকা নামের শেখ মুজিবের কথা। মনে পড়ছে মা বোনদের সম্ভ্রম হারানোর আকুল আর্তনাদ।মনে পড়ছে লাখো শহীদের তাজা রক্তের শ্রোতের কথা। মনে পড়ছে ছেলে হারা বাবার কান্না,মনে পড়ে যাচ্ছে বোন হারা ভাইয়ের করুন আর্তনাদ।মনে পড়ে যায় শেয়াল কুকুরের লাশ ছিড়ে খাওয়ার প্রতিচ্ছবি।বাংলার আকাশ বাতাশ ছিলো দুখের কালো মেঘে ঢাকা।বাতাশে ছিলো মৃত লাশের গন্ধ।সেই স্বাধীনতার মাস আমাদের মাঝে আগত,মাত্র কয়েক দিন পরেই সেই স্বাধীনতার মাস বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ বিজয়ের মাস ডিসেম্বর।পাশাপাশি মনে পড়ছে রাজাকার আলবদর আলসামদের কথা।যারা এই সোনার বাংলার স্বাধীনতা চাইনি যাদের বিষাক্ত ছোবলে মা বোন ভাই দিশেহারা হয়েছিলো।যাদের জন্য স্বাধীনতা ফিরেপেতে নরকযন্ত্রণা ভোগ করেছে বীর মুক্তিযোদ্ধারা। আজ তাদেরই প্রেতাত্মারা এই সোনার বাংলাকে নরকের পথে ঠেলে দিতে চায়।তাদের উত্তরসূরিরা দেশে জালাও পোড়াও খুন গুম সহ সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চায়।যারা ভাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কে ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট নৃশংস ভাবে হত্যা করেছে।শুধু বঙ্গবন্ধু কে নয় তার স্বপরিবার কে শিশু রাসেল কেও নৃশংস ভাবে হত্তা করে। তারা এদেশের মানুষ ভালো থাক এটা চায়না।আজ বহুপ্রতিকুলতা বাঁধা বিপত্তি পেরিয়ে।নিরাশায় ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্ন কে আশার খুঁটি দিয়ে।এই সোনার বাংলাকে সোনায় সোনায় পরিনত করতে।বঙ্গবন্ধুর ঔরসজাত মানবতার মা বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও নিরালস পরিশ্রমে আজ শুধু বাংলার আকাশে নয় বিশ্বের বুকে উড়িয়েছে উন্নয়নের রোল মডেল।লাল সবুজের পতাকার পাশাপাশি উড়িয়েছে বাঙালি জাতির ভাগ্যাকাশে উন্নয়নের রোল মডেল।আমরা দেশের উন্নয়ন চাই দেশের মানুষ সান্তিতে থাক এটা চাই।স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির পতন চাই।পদ্দাসেতুর মত সেতু চাই,মেট্ররেল চাই, এলিভেটেটএক্সপ্রেস ওয়ে চাই,কর্ণফুলী টার্নেল চাই।আর এতকিছু পেতে হলে সোনার বাংলার সোনার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে হলে।ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার চাই।বার বার দরকার শেখ হাসিনার সরকার।আসুন স্বাধীনতার মাস আগমনের পূর্বমুহূর্তে আমরা পূর্বের কথা মনি করি।দেশের অরাজকতা সৃষ্টিকারীদের বিপক্ষে কথা বলি।গলাবাজদের গলাবাজির মুঁখোশ উন্মোচন করি।মুক্তিযোদ্ধাদের কথা স্বরনকরি,গরীব খেটে খাওয়া নিপীড়িত জনতার কথা স্বরনকরি।প্রেট্রল বোমার কথা মনে করি শিরিজ বোমা হামালা ও গ্রেনেডহামলার গডফাদারদের কথা স্বরন করি।দেশের সান্তি রক্ষায় গরীব মেহনতি মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে মানবতার নায়ক হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কথা স্বরন করি।লাখো শহীদের আত্নার সান্তিকামনা করি।আমরা দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে একে অপরেরর সহযোগীতা করি। দলমত নির্বিশেষে মানুষের কল্যানে কাজ করি।নিজ নিজ এলাকার গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের পাশে দাঁড়াই।দেশের সকল বৃত্তবানদের প্রতি অনুরোধ করি।আপনারা আপনাদের প্রতিবেশীদের প্রতি লক্ষ করুন।আপনার সাধ্য অনুযায়ী সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিন।দলীয় নেতাকর্মী ভাই বোনদের প্রতি অনুরোধ করবো আপনারা উর্দ্ধতন নেতাদের শলাপরামর্শ অনুযায়ী কাজ করুন।আমি আমর রাজনৈতিক গুরু গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এর দিকনির্দেশনায়।মহানগর আওয়ামীলীগ এর উর্দ্ধতন নেতাকর্মীদের শলাপরামর্শে নিজ ওয়ার্ড কে আঁধুনিকতায় সাজাতে সক্ষম হয়েছি।জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার স্বপ্ন আমার গ্রাম আমার শহর বাস্তবায়নে নিরালস পরিশ্রম করে যাব ইনশাআল্লাহ।বিজয়ের মাস আগমুহূর্তে সকল শহীদদের আত্নার মাগফিরাত কামনা করি।দেশের সকল শ্রেনীপেশার মানুষের মঙ্গল কামনা করি।আসুন সংঘাত নয় সমাধান চাই আপনি আমি ভাই ভাই।প্রিয় এলাকবাসী আমি আপনাদেরই সাইজ উদ্দিন।জানিনা আপনাদের বিশ্বাস আস্থা ভালোবাসার প্রতিদান কতটুকু দিতে পেরেছি বা পারবো।আমি সব সময় আমার দৃষ্টিকে সর্বজনীন পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করি,আমি আলোতে মুগ্ধা তুষ্ট নই তুষ্ট আলোর উৎস সুর্যে।তারপরেও বলবো আমার রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে বা সার্বিক বিষয়ে যদি কারো কোনো অভিযোগ অনুযোগ বা পরামর্শ থাকে তাহলে আপনারা আমাকে নির্দ্বিধায় নিঃসংকোচে বলতে পারেন আমি তা আমার সাধ্য অনুযায়ী সমাধানের চেষ্টা করে যাব ইনশাআল্লাহ। সাইজ উদ্দিন মোল্লা কাউন্সিলর ২ নং ওয়ার্ড গাজীপুর মহানগর।১ নং যুগ্ন সাধারন সম্পাদক কাশিমপুর থানা আওয়ামীলীগ।